প্রিয় গ্রাহক, রকমারি আপনার পছন্দের ক্যাটাগরির নতুন যে কোন পণ্য এবং এক্সক্লুসিভ সব অফার সম্পর্কে সবার আগে জানাতে চায়।
প্রিয় ,
সেদিন আপনার কার্টে কিছু বই রেখে কোথায় যেন চলে গিয়েছিলেন। মিলিয়ে দেখুন তো বইগুলো ঠিক আছে কিনা?
followers
সানজিদা হোসাইন
সানজিদা হােসাইনের জন্ম ১৭ সেপ্টেম্বর ঢাকায়। বাবা বীর মুক্তিযােদ্ধা মরহুম সােহরাব হােসেন এবং মা মিসেস সাহেরা হােসেনের চার সন্তানের মধ্যে দ্বিতীয়। খুব অল্প বয়সে বাবা হারানােয় বড় বােন ও ছােট দুই ভাই নিয়ে জীবনের কঠিন বাস্তবতাগুলাের মুখােমুখি হতে হয় নির্ধারিত সময়ের অনেক আগেই। লেখাপড়া, বেড়ে ওঠা সবকিছুই ঢাকায়। মতিঝিল আইডিয়াল স্কুল অ্যান্ড কলেজ থেকে মাধ্যমিক ও উচ্চমাধ্যমিক শেষ করে বাবা মায়ের শখেই বাংলাদেশ মেডিকেল কলেজের ডেন্টাল ইউনিটে ভর্তি হওয়া। কিন্তু চিকিৎসা বিজ্ঞান না... তার চোখে ছিল অন্য স্বপ্ন। বৈবাহিক সূত্রে স্থায়ী হন ঢাকার কমলাপুর জসীমউদ্দিন রােডের ঐতিহ্যবাহী মাতবর বাড়ির যৌথ পরিবারে। মােহাম্মদ সিরাজ উদ্দিন মাতবর ও বেগম সফিউনেসার সর্বকনিষ্ঠ ছেলে আকরাম হােসেনের সাথে পারিবারিক ভাবে বিবাহবন্ধনে আবদ্ধ হন। স্বামী পেশায় একজন ব্যবসায়ী হলেও সৃজনশীলতা ও মননশীলতার মূল পাঠ তার হাত ধরেই শেখা। জীবনের নিগূঢ় ও গভীরতম আদর্শ ও মূল্যবােধের অন্যতম পথপ্রদর্শক হিসেবে তিনি লেখকের পাশে থেকে তাকে সাহস ও অনুপ্রেরণা জুগিয়েছেন নিরলসভাবে। দুই সন্তান ইবনাত তারাম প্রিয়ঙ্গী ও আরিক আকরাম প্রিয়মকে নিয়ে ছােট্ট সুখের সংসারে অবসর সময়ের অনেকটাই কাটান লেখালেখি করে। গল্প না কল্পনা” লেখকের প্রথম একক উপন্যাস। এর আগে বিভিন্ন সংকলন ও পত্র-পত্রিকার সাহিত্য পাতায় লেখা প্রকাশিত হলেও মূল ধারায় সাহিত্যে পথ চলার শুরু চলন্তিকার হাত ধরে। বর্তমানে চলন্তিকা মিডিয়ার সাব-এডিটর হিসেবেও দায়িত্ব পালন করছেন। লেখালেখির মূল অনুপ্রেরণা মায়ের কাছ থেকে পেলেও ছেলেমেয়ের উৎসাহ এবং লেখক হিসেবে মায়ের পরিচয় নিয়ে তাদের উচ্ছ্বাস সাহিত্যচর্চায় উজ্জীবিত করে সানজিদা হােসাইনকে। ইতিবাচক দৃষ্টিভঙ্গি প্রতিপাদ্য করে তিনি প্রমাণ করতে চান একটা সুস্থ, সুন্দর, স্বাভাবিক সাংসারিক জীবনযাপন করেও সাহিত্যাঙ্গণে বিচরণ করা সম্ভব।