mega fest banner
bornomala bike
মুক্তিযুদ্ধভিত্তিক জনপ্রিয় ৫টি উপন্যাস image

মুক্তিযুদ্ধভিত্তিক জনপ্রিয় ৫টি উপন্যাস (হার্ডকভার)

by হুমায়ূন আহমেদ

TK. 2,050 Total: TK. 1,520

(You Saved TK. 530)
  • Look inside image 1
  • Look inside image 2
  • Look inside image 3
  • Look inside image 4
  • Look inside image 5
  • Look inside image 6
  • Look inside image 7
  • Look inside image 8
  • Look inside image 9
  • Look inside image 10
  • Look inside image 11
  • Look inside image 12
  • Look inside image 13
  • Look inside image 14
  • Look inside image 15
  • Look inside image 16
  • Look inside image 17
  • Look inside image 18
মুক্তিযুদ্ধভিত্তিক জনপ্রিয় ৫টি উপন্যাস
Clearance Image

Ends in

00 : Day
00 : Hrs
00 : Min
00 Sec

মুক্তিযুদ্ধভিত্তিক জনপ্রিয় ৫টি উপন্যাস (হার্ডকভার)

রকমারি কালেকশন

559 Ratings  |  251 Reviews
TK. 2,050 TK. 1,520 You Save TK. 530 (26%)
কমিয়ে দেখুন
tag_icon

নিশ্চিত ২৫% ছাড়ে বই, অতিরিক্ত ৪% ছাড় অ্যাপ অর্ডারে 'APPUSER' ব্যবহারে

আরো দেখুন
book-icon

বই হাতে পেয়ে মূল্য পরিশোধের সুযোগ

mponey-icon

৭ দিনের মধ্যে পরিবর্তনের সুযোগ

Package Details

No. Product Name Category MRP Discount Current Price
01 Hangor Nodi Grened image হাঙর নদী গ্রেনেড Novel on Liberation War 250.0 Tk. 24.8% 188.0 Tk.
02 Rifel Roti Aworat image রাইফেল রোটি আওরাত Novel on Liberation War 300.0 Tk. 25.0% 225.0 Tk.
03 Nishiddho Loban image নিষিদ্ধ লোবান Novel on Liberation War 200.0 Tk. 25.0% 150.0 Tk.
04 Ma image মা Novel on Liberation War 500.0 Tk. 25.0% 375.0 Tk.
05 Jochna O Jononir Golpo image জোছনা ও জননীর গল্প Novel: Political and Liberation war 800.0 Tk. 25.0% 600.0 Tk.

Total :1,538 Tk.

You can save 530 Tk.

Frequently Bought Together

plus icon
অপেক্ষা image

অপেক্ষা

TK. 400 TK. 300

plus icon
শূন্য image

শূন্য

TK. 180 TK. 135

equal icon
Total Amount: TK. 1955

Save TK. 675

Customers Also Bought

Product Specification & Summary

"জোছনা ও জননীর গল্প" ফ্ল্যাপে লেখা কিছু কথাঃ জোছনা ও জননীর গল্প বাংলাদেশের স্বাধীনতা যুদ্ধের উপর ভিত্তি করে হুমায়ুন আহমেদ রচিত একটি উপন্যাস। মুক্তির মন্দির সোপানতলে কত প্রাণ হলো বলিদান, লেখা আছে অশ্রুজলে। কত বিপ্লবী বন্ধুর রক্তে রাঙা, বন্দিশালার ঐ শিকলভাঙা তারা কি ফিরিবে আর সুপ্রভাতে ? যত তরুণ অরুণ গেছে অস্তাচলে যারা স্বর্গগত তারা এখনো জানে, স্বর্গের চেয়ে প্রিয় জন্মভুমি এসো স্বদেশ ব্রতের মহাদীক্ষা লভি, সেই মৃত্যুঞ্জয়ীদের চরণ চুমি। যারা জীর্ণ জাতির বুকে জাগালো আশা, মৌন মলিন মুখে জাগালো ভাষা। সেই রক্তকমলে গাঁথা মাল্যখানি, বিজয়লক্ষ্যি দেব তাদেরই গলে মুক্তিযুদ্ধ চলাকালীন সময়ে সঙ্ঘটিত তাঁর নিজ জীবনের এবং নিকট সম্পর্কিত ঘনিষ্ঠ বিভিন্ন ব্যক্তির বাস্তব অভিজ্ঞতার কথা তিনি উপন্যাসিক আঙ্গিকে এতে ফুটিয়ে তুলেছেন। বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবর রহমানসহ তৎকালীন কিছু উল্লেখযোগ্য রাজনৈতিক ব্যক্তিবর্গের ঘটনা তাঁর নিজস্ব দৃষ্টিকোণ থেকে উঠে এসেছে এই উপন্যাসটিতে।

“রাইফেল রোটি আওরাত” বইয়ের ভূমিকা: মানুষ এবং পশুর মধ্যে বড় একটা পার্থক্য হচ্ছে, পশু একমাত্র বর্তমানকেই দেখে, মানুষ দেখে অতীত, বর্তমান এবং ভবিষ্যতকে এক সঙ্গে বিবচেনা করে। যখন কোন ব্যক্তি এবং সমাজ একমাত্র বর্তমানের মধ্যেই আবর্তিত হতে থাকে তখন সর্বনাশের ইশারা প্রকট হতে থাকে।
বাঙালির সুদীর্ঘ ইতিহাসের বোধ করি সবচেয়ে উজ্জ্বল অধ্যায় হচ্ছে তার সংগ্রামের কালগুলো। এবং এক্ষেত্রে উজ্জ্বলতম ঘটনা হচ্ছে, ১৯৭১-এ পাকিস্তান বাহিনীর বিরুদ্ধে তদানীন্তন পূর্ব পাকিস্তানের মানুষের অসাধারণ লড়াই। এ ছিল সমগ্ৰ জাতির একতাবদ্ধ দৃঢ়প্ৰতিজ্ঞ সংগ্রাম। আমাদের পূর্ব পুরুষের ঐতিহ্য, আমাদের বর্তমানের গৌরব এবং আমাদের ভবিষ্যতের প্রেরণা বাঙালির এ সংগ্রামের ইতিহাস।
অত্যন্ত শঙ্কিত চিত্তে লক্ষ্য করার মত ব্যাপার হচ্ছে, আমরা এটাকে যেন ভুলে যেতে বসেছি। যেসব লক্ষ্য নিয়ে আমাদের লড়াই তাকে বাস্তবে রূপায়িত করার ব্যর্থতা থেকেই এ বিস্মৃতির সূত্রপাত হচ্ছে। কিন্তু ব্যৰ্থ বর্তমান তো কোন জাতিরই চিরকালের সত্য ইতিহাস নয়, সত্য অনুভূতিও নয়। যে আবেগ এবং অনুভূতি চক্রান্তের ধূর্তচক্রে আচ্ছন্ন হচ্ছে, তাকে উজ্জীবিত করার জন্যই দরকার সংগ্রামের কালের মানুষের মহান ত্যাগ এবং নিষ্ঠাকে বারংবার স্মরণ করা। তার থেকেই আসবে কুশায়াকে দূর করার উজ্জ্বল সম্ভাবনা। আমাদের চিত্তের পবিত্ৰতা রক্ষা পাবে।
সেকালের রাজনৈতিক ঘটনা প্রবাহের মধ্যে বসে লেখা আমাদের সমগ্র ইতিহাসে একটি মাত্র উপন্যাসই পাওয়া যায়-এ উপন্যাসই হচ্ছে “রাইফেল রোটি আওরাত"। ১৯৭১ সালের এপ্রিল থেকে জুন মাস এর রচনাকাল। লেখক শহীদ আনোয়ার পাশা নিহত হলেন ১৯৭১ সালেরই ১৪ই ডিসেম্বর। স্বাধীনতা লাভের মাত্র দু'দিন আগে তিনি যে অমর কাহিনী উপন্যাসে বিধৃত করেছেন নিজেই হয়ে গেলেন তারই অঙ্গ চিরকালের জন্য।
আনোয়ার পাশার উপন্যাসটি একদিক দিয়ে যুদ্ধক্ষেত্রে বসে একজনের প্রতিটি মুহুর্তের কাহিনী। আমাদের স্বাধীনতা সংগ্রামের মধ্যে সৃষ্ট এ শিল্পকর্ম কতটা সত্যনিষ্ঠা লেখকের জীবনের পরিণতিই তার মহান সাক্ষ্য হয়ে থাকবে।
রবীন্দ্রনাথ বলেছেন-জীবনে জীবন যোগ করা
না হলে, কৃত্রিম পণ্যে ব্যর্থ হয় গানের পসরা।
আনোয়ার পাশার উপন্যাস, তাঁর শেষ উচ্চারণঃ “নতুন মানুষ, নতুন পরিচয় এবং নতুন একটি প্রভা। সে আর কতো দূরে। বেশি দূর হতে পারে না। মাত্র এই রাতটুকু তো। মা ভৈঃ। কেটে যাবে।” তাঁর এবং আমাদের সকলের কামনা ও প্রত্যাশারই অভিব্যক্তি। শিল্পী তাঁর জীবনকে আমাদের জীবনের মধ্যে পরিব্যাপ্ত করে দিয়েছেন। ‘রাইফেল রোটি আওরাত’ আনোয়ার পাশার শহীদ আত্মার আকাঙক্ষাকেই যেন আমাদের মধ্যে সঞ্চারিত করে চলেছে নিরন্তর এবং অম্লান।

"নিষিদ্ধ লোবান" ফ্ল্যাপে লেখা কিছু কথাঃ মুহূর্তের ভেতর ব্যস্ত হয়ে পড়ে দুজন। নিঃশব্দে একের পর এক লাশগুলো টেনে এন তারা জড়ো করতে থাকে। সময় অতিক্রান্ত হতে থাকে। চাঁদ আরো সরে আসে। আকাশে আজ মেঘ নেই। চত্বরের ওপর বীভৎস শ্বেতীর মতো ছেঁড়া আলো পড়ে থাকে।

"মা" বইতে ফ্ল্যাপে লেখা কথাঃ আজাদ ছিল তাঁর মায়ের একমাত্র সন্তান। আজাদের বাবা দ্বিতীয় বিয়ে করায় বালক আজাদকে নিয়ে তার মা স্বামীর গৃহ-অর্থ-বিত্ত ত্যাগ করে আলাদা হয়ে যান। মা বড় কষ্ট করে ছেলেকে লেকাপড়া করান। আজাদ এমএ পাস করে। এই সময় দেশে শুরু হয় মুক্তিযুদ্ধ। আজাদের বন্ধুরা যোগ দেয় ঢাকার আরবান গেরিলা দলে। আজাদ মাকে বলে, আমিও যুদ্ধে যাব। মা তাকে অনুমতি দেন। ছেলে যুদ্ধে যায়। ১৯৭১ সালের ৩০ আগস্ট একরাতে ঢাকার অনেক ক’টা মুক্তিযোদ্ধা-নিবাসে হামলা চালায় পাকিস্তানী সৈন্যরা, আরো অনেকের সঙ্গে ধরা পড়ে রুমী, বদি, আলতাফ মাহমুদ, জুয়েল এবং আজাদ। আজাদের ওপরে পাকিস্তানীরা প্রচন্ড অত্যাচার চালিয়ে কথা বের করতে পারে না। তখন তার মাকে বলা হয়, ছেলে যদি সবার নাম-ধাম ইত্যাদি বলে দেয়, তাকে ছেড়ে দেওয়া হবে। আজাদ বলে, মা দুদিন ভাত খাই না, ভাত নিয়ে এসো। মা পরের দিন ভাত নিয়ে হাজির হন চন্দিশিবিরে, কিন্তু ছেলের দেখা আর মেলে না। আর কোনোদিনও ছেলে তাঁর ফিরে আসে নাই আর এই মা আর কোনোদিনও জীবনে ভাত খান নাই। যুদ্ধের ১৪ বছর পরে মা মারা যান, নিঃস্ব, রিক্ত-বেশে। মুক্তিযোদ্ধারা তাঁকে কবরে শায়িত করলে আকাশ থেকে ঝিরঝির করে ঝরতে থাকে বৃষ্টি।
মুক্তিযোদ্ধাদের কাছে এই কাহিনীর সন্ধান পেয়ে আনিসুল হক বহুজনের সাক্ষাৎকার নিয়ে, বহু দলিল দস্তবেজ ঘেঁটে রচনা করেছেন অসামন্য এক উপন্যাস, জানাচ্ছেন এক অসমসাহসিকা মায়ের অবিশ্বাস্য কাহিনী। যতদিন বাংলাদেশ থাকবে, যতদিন স্বাধীনতা থাকবে, এই অমর মাকে ততদিন শ্রদ্ধার সঙ্গে স্মরণ করতে হবে আমাদের।

ভূমিকা এই কাহিনীর সন্ধান সর্বপ্রথম আমাকে দেন মুক্তিযোদ্ধা নাট্যজন নাসির উদ্দীন ইউসুফ বাচ্চু। তারপর অনেক দিন এই কাহিনী আমাকে তাড়িয়ে ফেরে। অতঃপর আমি একটা উপন্যাস লেখার আমায় মুক্তিযোদ্ধাদের সাক্ষাৎকার গ্রহণ করতে শুরু করি। শহীদ আজাদের আত্মীয়স্বজনে খোঁজ পাওয়ার জন্যে আমি পত্রিকায় বিজ্ঞাপনও দিয়েছিলাম। বিজ্ঞাপনের সূত্র ধরেই শহীদ আজাদ সম্পর্কে যারা জানেন, এমন অনেকের সঙ্গে আমার পরিচয় ঘটে। তাঁরা আমাকে দিনের পর দিন তথ্য দিয়ে, উপাত্ত দিয়ে সাহায্য করেছেন। যাঁদের সাক্ষাৎকার আমি নিয়েছি, তাঁদের নামের তালিকা এ বইয়ের শেষে সংযুক্ত করে দিলাম। তাঁদের সকলের কাছে আমি চিরকৃতজ্ঞ। আর বেশ কিছু বইয়েরও সাহায্য দরকার হয়েছে। সেই তালিকাটিও এই বইয়ের শেষে থাকল।
এই উপন্যাস রচনা করতে গিয়ে আমি নানা জনের কাছ থেকে উৎসাহ, অনুপ্রেরণা পেয়েছি। ফেরদৌস আহমেদ জায়েদের কথা এখানে অনুপ্রেরনা পেয়েছি। ফেরদৌস আহমেদ জায়েদের কথা এখানে বিশেষভাবে উল্লেখ করতে হয়। সাপ্তাহিক ২০০০-এর সম্পাদক শাহাদত চৌধুরী আমাকে দিনের পর দিন সময় দিয়েছে, সাক্ষাৎকার দিয়েছেন, উৎসাহ দিয়েছেন এবং এই বইয়ের পান্ডুলিপি সংশোধন করে দিয়েছেন। তাঁদের কাছে আমার ঋণ জীবনেও শোধ হওয়ার নয়।
এই উপন্যাস রচনাকালে এবং ঈদসংখ্যা প্রথম আলো ২০০২-এ এর সংক্ষিপ্ত রূপ প্রকাশের পর অনেকের কাছ থেকেই আমি অনেক উৎসাহ পেয়েছি। বিশেষ করে পাঠকেরা তাঁরা ঈদসংখ্যা প্রথম আলো পড়ে এবং সাপ্তাহিক ২০০০-এ ১৬ ডিসেম্বর ২০০২-এ প্রকাশিত আমার লেকা প্রচ্ছদকাহিনী শহীদ আজাদের মায়ের সন্ধানে পড়ে ফোনে, চিঠিতে ও সরাসরি কথা বলে আমাকে বিশেষভাবে অনুপ্রাণিত করেছেন। আলাদা করে আমি আর তাঁদের নাম বলতে চাই না, তাঁরা নিশ্চয়ই এই লেকা থেকেই আমার কৃতজ্ঞতাটুকু গ্রহণ করে নেবেন।
এখন একটা দরকারি কখা এই উপন্যাস সত্য ঘটনা অবলম্বনে রচিত। তবে এটা ইতিহাস নয়, উপন্যাস। ইংরেজিতে যাকে বলে ফিকশন। ঐতিহাসিক ঘটনাগুলোর বেলায় সভ্যতা রক্ষার চেষ্টা করেছি পুরোপুরি। যেমন শহীদ আজাদের চিঠিগুলো আসল। ব্যক্তিগত ও পারিবারিক ঘটনাগুলোর বেলায় অনেক জায়গায় কল্পনার আশ্রয় নিতে হয়েছে, এটা বোধহয় বলাই বাহুল্য। সব ফিকশনেই এটা নেয়া হয়। উদাহরণস্বরূপ বলা যায়, মিলি-সংক্রান্ত বিবরণগুলো পুরোটাই বানানো। কিন্তু একটি মেয়ের বিয়ে হয়ে যাওয়ার কতা আজাদ নিজেই লিখেছিলেন তাঁর মাকে লেখা চিঠিতে।
এই উপন্যাস কাউকে আঘাত দেওয়ার বাসনা থেকে রচিত নয়, বরং বাঙালির এক বীরোচিত আখ্যানকে তুলে ধরার আমায় লিখিত ও প্রকাশিত। যদি কোনো অংশ কাউকে সামান্যতম অস্বিস্তিতে ফেলে, তবে আমি তাঁকে বলব, ওই অংশটুকু সম্পূর্ণ কাল্পনিক ধরে নেবেন।

Title মুক্তিযুদ্ধভিত্তিক জনপ্রিয় ৫টি উপন্যাস
Author
Publisher
Number of Pages 1027
Country বাংলাদেশ
Language বাংলা

Similar Category Best Selling Books

Related Products

Sponsored Products Related To This Item

Reviews and Ratings

sort icon

Product Q/A

Have a question regarding the product? Ask Us

Show more Question(s)
prize book-reading point

Recently Sold Products

Recently Viewed
cash

Cash on delivery

Pay cash at your doorstep

service

Delivery

All over Bangladesh

return

Happy return

7 days return facility

0 Item(s)

Subtotal:

Customers Also Bought

Are you sure to remove this from book shelf?

মুক্তিযুদ্ধভিত্তিক জনপ্রিয় ৫টি উপন্যাস