প্রিয় গ্রাহক, রকমারি আপনার পছন্দের ক্যাটাগরির নতুন যে কোন পণ্য এবং এক্সক্লুসিভ সব অফার সম্পর্কে সবার আগে জানাতে চায়।
প্রিয় ,
সেদিন আপনার কার্টে কিছু বই রেখে কোথায় যেন চলে গিয়েছিলেন। মিলিয়ে দেখুন তো বইগুলো ঠিক আছে কিনা?
follower
মনিরুজ্জামান মনির
মনিরুজ্জামান মনির ১ এপ্রিল ১৯৫৩ সনে বৃহত্তর নোয়াখালী জেলার ৭নং বজরা ইউনিয়নের পূর্বচাদপুর গ্রামে এক শিক্ষিত পরিবারে জন্মগ্রহণ করেন। বাবা মৌলভী মরহুম নাদিরুজ্জামান মিয়া পেশায় ছিলেন একজন আইনজীবি। মা মরহুমা মনোয়ারা বেগম। বাবা ছিলেন বঙ্গবন্ধুর আদর্শের সৈনিক, স্বাধীনতা সংগ্রামের সূচনালগ্নে স্ত্রী ছেলে মেয়ে নিয়ে বাসগৃহ ত্যাগ করে দীর্ঘ নয়মাস বিভিন্ন আত্মীয় স্বজনের বাড়িতে পালিয়ে বেড়ান এবং মুক্তিযোদ্ধাদের সহযোগিতায় নিয়োজিত ছিলেন। রাজাকার, আল বদররা তাঁর বাড়ি ঘর জ্বালিয়ে পুড়িয়ে ছাই করে দেয়। বাবার কাছ থেকেই তিনি রাজনীতি ও স্বাধীনতার চেতনায় উদ্বুদ্ধ হন। জনাব মনিরুজ্জামান মনির ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় থেকে এমএ ডিগ্রিসহ ঢাকা অবস্থিত আইপিএম থেকে ডিপ্লোমা করেন। পরবর্তীতে তিনি ফৌজদারহাট ক্যাডেট কলেজে ছয়বছর শিক্ষকতা করার পর চাকরি ছেড়ে ডেভেলপম্যান্ট অফিসার। হিসেবে ফিনিক্স ইন্স্যুরেন্স কোম্পানিতে চাকরিতে যোগ দান করেন। সেখানে কিছুদিন চাকরি করার পর পুনরায় চাকরি ছেড়ে স্টার পার্টিকেল বোর্ড মিলস লি. এ প্রশাসনিক কর্মকর্তা হিসেবে চাকরি নেন। সর্বশেষ ব্যবস্থাপক প্রশাসন পদে একই প্রতিষ্ঠানে একই পদে নয়বছর কর্মরত অবস্থায় দীর্ঘ ষোল বছর চাকরি করার পর ব্যক্তিগত কারণে চাকরি ছেড়ে বসুন্ধরা গ্রুপে একই পদে চাকরিতে যোগদান করেন। উক্ত গ্রুপে দশ বছর চাকরি করার পর উপ মহাব্যবস্থাপক হিসেবে প্রায় পাঁচ বছর চাকরি করার পর চাকরি থেকে অব্যাহতি নেন। তিনি ছাত্র জীবনে দীর্ঘসময় ছাত্র রাজনীতির সাথে জড়িত ছিলেন এবং সত্তর দশকের একজন তুখোর ছাত্রনেতা ছিলেন। তিনি একজন বীর মুক্তিযোদ্ধা। ব্যক্তিগত জীবনে তিনি একজন স্বাধীনচেতা লোক, তিনি যা বলেন তা করেন। কোন লোভ লালসা তাকে স্পর্শ করতে পারেনি। তিনি মুক্তিযুদ্ধের আদর্শের একজন সৈনিক। বর্তমানে তিনি বুদ্ধিবৃত্তি চর্চায় নিয়োজিত এবং আপন ভুবনে বিচরণ করেন স্বীয় মহিমায় ও গৌরবে। তাছাড়া বর্তমান | সংসার জীবনে স্ত্রী নিলুফা সুলতানা লাকী, দুই মেয়ে তানিয়া জামান ও সোনিয়া জার্মান এবং একমাত্র ছেলে তাওসিফুজ্জামানকে নিয়ে সুখি সংসার। লেখার ভুবনে এটাই তার প্রথম প্রকাশনা।