প্রিয় গ্রাহক, রকমারি আপনার পছন্দের ক্যাটাগরির নতুন যে কোন পণ্য এবং এক্সক্লুসিভ সব অফার সম্পর্কে সবার আগে জানাতে চায়।
প্রিয় ,
সেদিন আপনার কার্টে কিছু বই রেখে কোথায় যেন চলে গিয়েছিলেন। মিলিয়ে দেখুন তো বইগুলো ঠিক আছে কিনা?
followers
হাসান ইথার
হাসান ইথার। জন্ম তিন জানুয়ারি ১৯৯৪। শৈশব কেটেছে নানা বাড়িতে, শীতলক্ষ্যা নদীর তীর ঘেসা 'চরখামের' গ্রামে, গাজীপুর জেলার কাপাসিয়া উপজেলায়। কৈশোর গাজীপুর জেলার জয়দেবপুরে। পিতৃভূমি যমুনা নদীর তীরে, জামালপুর জেলার মাদারগঞ্জ থানায়। পিতা তাজুল ইসলাম, মাতা জুয়েনা তাজুল। দুই ভাই ও এক বোনের মধ্যে লেখক সবার বড়ো। স্ত্রী সাদিয়া তারান্নুম একজন স্থপতি। এক সন্তান, তারহাম মায়ান ইথার। ছোটো থেকেই যেকোনো প্রকার টুলসের কাজ আয়ত্ত করার ব্যাপারে তিনি প্রচণ্ড আগ্রহী ছিলেন। ষষ্ঠ শ্রেণিতে উত্তীর্ণ হওয়ার পর থেকে পড়াশুনার পাশাপাশি টাকার বিনিময়ে বাসাবাড়ির বৈদ্যুতিক কাজ এবং ইলেক্ট্রনিক সরঞ্জাম মেরামতের কাজ করতেন শখের বসে। পরবর্তীতে বিজ্ঞান এবং গণিতের প্রতি তার আগ্রহ বৃদ্ধি পেতে থাকে। প্রাতিষ্ঠানিকভাবে তার পড়াশুনার বিষয় ছিল ইলেক্ট্রিক্যাল এন্ড ইলেক্ট্রনিকস ইঞ্জিনিয়ারিং। বিশ্ববিদ্যালয়ে পড়াশুনাকালীন 'মেকার্স টেক' নামে নিজস্ব ইলেক্ট্রনিকস পন্যের কোম্পানি এবং গবেষণাগার দার করিয়েছিলেন। পাঁচ বছর পর ব্যক্তিগত কারণে তা বন্ধ করে নিরুদ্দেশ হয়ে যান। জীবনের দায়ে আবারো ফিরতে বাধ্য হন শহরে, মেকাট্রনিক ইঞ্জিনিয়ার হিসেবে দায়িত্ব পালন করতে শুরু করেন একটা কম্পানিতে। তার পরিবারের কেউ সংগীতের সাথে জড়িত না থাকলেও তিনি শখের বসে গান বাজনা করতেন। বিশ্ববিদ্যালয়ে পড়াকালীন 'হাইওয়ে' নামে একটি ব্যান্ড তৈরি করেন যেখান থেকে তার কিছু মৌলিক গান এবং মিউজিক বিভিন্ন সময় প্রকাশিত হয়। তার তৈরি মিউজিকে বেশির ভাগ ক্ষেত্রে সাইকেডেলিক রকের ধাঁচ পরিলক্ষিত হয়। দিনের বেশির ভাগ সময় যেসব বিষয় নিয়ে ব্যস্ত থাকেন সেগুলোর মধ্যে আছে বিজ্ঞান, দর্শন, গবেষণা এবং ইঞ্জিনিয়ারিং। মিউজিক নিয়ে গবেষণা এবং এর দর্শন ভিত্তিক পর্যবেক্ষণই তার মিউজিকের সাথে সম্পৃক্ত হওয়ার অন্যতম কারণ। নিজস্ব দর্শন খাতায় নথিবদ্ধ করতে গিয়ে প্রথম তার লেখালেখির অভ্যেস শুরু হয়। বই আকারে শূন্যের দরজা তার প্রথম প্রকাশ।