প্রিয় গ্রাহক, রকমারি আপনার পছন্দের ক্যাটাগরির নতুন যে কোন পণ্য এবং এক্সক্লুসিভ সব অফার সম্পর্কে সবার আগে জানাতে চায়।
প্রিয় ,
সেদিন আপনার কার্টে কিছু বই রেখে কোথায় যেন চলে গিয়েছিলেন। মিলিয়ে দেখুন তো বইগুলো ঠিক আছে কিনা?
follower
রবীন সেনগুপ্ত
রবীন সেনগুপ্ত জন্ম : আগরতলা ২০ ডিসেম্বর ১৯৩০ (আদি-নিবাস বিক্রমপুর, ঢাকা) পড়াশােনা : উমাকান্ত একাডেমী ও বিশ্বভারতী। ২০ বছর বয়স থেকে পিতার সান্নিধ্যে আলােকচিত্র চর্চা শুরু। ১৯৫২ সাল থেকে ফ্রি লালার’ চিত্রসাংবাদিকরূপে স্টেটসম্যান, আনন্দবাজার, যুগান্তর, স্বাধীনতা, অমৃতবাজার, হিন্দুস্থান স্ট্যান্ডার্ড, সত্যযুগ প্রভৃতি পত্রিকায় আত্মপ্রকাশ। ১৯৫৬-৬২ সালে আদিবাসীদের সংস্কৃতি ও জীবন নিয়ে ত্রিপুরার সর্বপ্রথম রঙিন চলচ্চিত্র নির্মাণ । ১৯৫৯ সালে ব্রাজিলে আলােকচিত্র প্রদর্শনীতে অংশগ্রহণ ও প্রথম শ্রেণীর আলােকচিত্রীরূপে স্বীকৃতি লাভ। ১৯৬২ সালে ‘দি রয়েল ফটোগ্রাফি সােসাইটি অফ গ্রেট ব্রিটেনের সম্মানিত সদস্যপদ লাভ। “দি ফেডারেশন অফ। ইন্ডিয়ান ফটোগ্রাফি’র ভূতপূর্ব সদস্য। ১৯৬২ সালে সােভিয়েত ইউনিয়ন ও অন্যান্য দেশ পরিভ্রমণ। এই সময়ে তাঁরই তৈরি প্রামাণ্য চলচ্চিত্র দি টেইলস অফ। ট্রাইবাল লাইফ অফ ত্রিপুরা হেলসিঙ্কিতে অনুষ্ঠিত চতুর্থ আন্তর্জাতিক চলচ্চিত্র সেমিনারে প্রদর্শিত হয়। ব্যক্তিগতভাবে ভারতের প্রধানমন্ত্রী জওহরলাল নেহরু, ইন্দিরা গান্ধী, ই.এম.এস. নামুদ্রিপাদ, জ্যোতি বসু-এদের স্নেহধন্য। তার সৃষ্ট ত্রিশটিরও বেশি ডকুমেন্টারি ছবির মধ্যে রয়েছে হ্যান্ডলুম অ্যান্ড হ্যান্ডিক্রাফটস অফ ত্রিপুরা, গ্রিমসেস অফ ত্রিপুরা, জয়তু শাস্ত্রীজি, প্রিয়দর্শিনী ইন্দিরা, ফোক ডান্স অফ ইন্ডিয়া, বাংলাদেশের মুক্তিযুদ্ধ, জনগণের জয়, শারদোৎসব প্রভৃতি। এইসব ছবির ধারাভাষ্যে ছিলেন কাজী সব্যসাচী ও দেবদুলাল বন্দ্যোপাধ্যায় প্রমুখ। প্রতিষ্ঠিত একজন গবেষণামূলক প্রবন্ধকার ও লেখক ত্রিপুরার স্থাপত্য, শিল্প, সাহিত্য, সংস্কৃতি বিষয়ক বহু রচনা এই পরিচয় বহন করে। “চিত্রসাংবাদিকের ক্যামেরায় মুক্তিযুদ্ধ প্রামাণিক সচিত্র পুস্তকটি ঢাকা থেকে প্রকাশিত হয় ২০০০ সালে।