প্রিয় গ্রাহক, রকমারি আপনার পছন্দের ক্যাটাগরির নতুন যে কোন পণ্য এবং এক্সক্লুসিভ সব অফার সম্পর্কে সবার আগে জানাতে চায়।
প্রিয় ,
সেদিন আপনার কার্টে কিছু বই রেখে কোথায় যেন চলে গিয়েছিলেন। মিলিয়ে দেখুন তো বইগুলো ঠিক আছে কিনা?
follower
মাশুক চৌধুরী
ষাট দশকের শেষ ভাগের কবি ও সাংবাদিক। জন্ম ১৬ নভেম্বর ১৯৪৯। মাতুলালয়ে । চান্দপুর, মাছিহাতা, সদর থানা, ব্রাহ্মণবাড়িয়া। পৈত্রিক নিবাস একই জেলার আখাউড়া থানার মনিঅন্ধ গ্রামে। পিতা আলতাফুর রহমান চৌধুরী এবং মা মীর আয়েশা বেগম। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের বাংলা বিভাগে স্নাতক ও স্নাতকোত্তর। বর্তমানে দৈনিক বাংলাদেশ প্রতিদিন-এ প্রধান বার্তা সম্পাদক হিসাবে কর্মরত । রাজনীতি এবং প্রেম তার কবিতার প্রধান উপজীব্য। কবি আল মাহমুদ লিখেছেন- কবি মাশুক চৌধুরীর কবিতা আমার একটি পুলক সৃষ্টির বিষয়-আশয়। কবিতার মধ্যেই একজন কবি চোখ বুজে লুকিয়ে থাকেন। আমার অধিকার জন্মেছিল সেখানে গিয়ে মাশুক-মাশুক’ বলে ডাক দেয়ার। বিশিষ্ট সব্যসাচী সাহিত্য ব্যক্তিত্ব আবদুল মান্নান সৈয়দ লিখেছেন- রাজনীতি ও স্বপ্নকে সবচেয়ে সার্থকভাবে মিশিয়েছেন কবি মাশুক চৌধুরী। প্রকাশিত কবিতার বই সাতটি । প্রচারবিমুখ এই কবি। তার কাজের স্বীকৃতি হিসেবে পেয়েছেন- তিতাস সাহিত্য পুরস্কার (১৯৬৭), ইউনিসেফ স্বীকৃতি (২০০৬), লাল। মােহন ফাউন্ডেশন পুরস্কার (২০০৮), জাতীয় প্রেস ক্লাব সম্মাননা (২০০৯), ব্রাহ্মণবাড়িয়া শিশু নাট্যম সম্বর্ধনা (২০১৩), স্বাধীনতা সংসদ পুরস্কার (২০১৪), কবি ফজল শাহাবুদ্দীন স্মৃতিপদক (২০১৫) এবং ঘাসফুল সম্বর্ধনা (২০১৫)। কবি মাশুক চৌধুরী বাংলা একাডেমির জীবন সদস্য ও জাতীয় প্রেস ক্লাব সদস্য কবিদের সংগঠন ‘কবিতাপত্র’র সম্পাদক মণ্ডলীর সদস্য। সাত বােন এবং ৪ ভাই এর মধ্যে সবার বড় কবি মাশুক চৌধুরী এক কন্যা সন্তানের জনক।