প্রিয় গ্রাহক, রকমারি আপনার পছন্দের ক্যাটাগরির নতুন যে কোন পণ্য এবং এক্সক্লুসিভ সব অফার সম্পর্কে সবার আগে জানাতে চায়।
প্রিয় ,
সেদিন আপনার কার্টে কিছু বই রেখে কোথায় যেন চলে গিয়েছিলেন। মিলিয়ে দেখুন তো বইগুলো ঠিক আছে কিনা?
follower
পরিমল কুমার বিশ্বাস
পরিমল কুমার বিশ্বাস ১৯৬৮ সালে ১২ ফেব্রুয়ারি রাজবাড়ী জেলাধীন পাংশা থানার অন্তর্গত বিলপদুমিয়া গ্রামে জন্মগ্রহণ করেন। তার পিতার নাম রামপদ বিশ্বাস এবং মাতার নাম বীণাপাণি বিশ্বাস । চার বােন আর দুই ভাইয়ের মধ্যে তার অবস্থান পঞ্চম। অসাধারণ মেধাসম্পন্ন পরিমল কুমার বিশ্বাস প্রাইমারি এবং জুনিয়র বৃত্তিলাভ করেন। চারটি বিষয়ে লেটার মার্কসহ মাধ্যমিক পরীক্ষায় উত্তীর্ণ হন কশবা মাজাইল এ.এইচ উচ্চ বিদ্যালয় থেকে। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে জগন্নাথ হলের আবাসিক ছাত্র হিসাবে অর্জন করেন মাস্টার্স ডিগ্রি। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষা ও গবেষণা ইন্সটিটিউট (আই.ই.আর) থেকে তিনি ডিপ.ইন.এড এবং এম.এড উভয় পরীক্ষাতেই প্রথম শ্রেণী প্রাপ্ত হন। ঢাকা বিশ্বাবিদ্যালয় হতে তিনি ইংরেজি ভাষার ওপর ‘প্রি-ইন্টার কোর্স', ইংরেজি সার্টিফিকেট কোর্স এবং এলএলবি (১ম পর্ব) ডিগ্রি অর্জন করেন। কম্পিউটার ইন্ট্রোডাক্টরি কোর্স সম্পন্ন করেন সরকার নিয়ন্ত্রিত বাংলাদেশ কম্পিউটার কাউন্সিল (বি.সি.সি) থেকে। তিনি ডিএইচএমএস এবং আই.বি.বি ডিগ্রি অর্জন করেন সফলতার সাথে। তিনি বাংলা একাডেমীর সদস্যপদ লাভ করেন ২০০৯ সালে । ছােটবেলা থেকেই পরিমল কুমার লেখালেখি শুরু করেন। মাধ্যমিক স্তরে অধ্যয়নকালীন সময়েই সম্পাদনা করেন ফুলপাখি' নামের একটি পত্রিকা। তার প্রথম কাব্যগ্রন্থ ‘হৃদয়ে বাংলাদেশ' প্রকাশিত হয় ২০০৭ সালে একুশের বইমেলায়। ২০০৮ সালের বইমেলায় প্রকাশিত হয় 'কার্জন হলের একপাওয়ালা শালিক' উপন্যাস। ২০০৯-এর বইমেলায় প্রকাশিত হয় ৫টি উপন্যাস : দুই মেরু, যমুনা সেতুতে বনলতা সেন, মঙ্গলগ্রহে প্রিয়তমা, পদ্মার বুকে যমুনার প্রেম, তিপ্পান্ন বছরের প্রেম ও টিয়াপাখি ।। পরিমল কুমার বিশ্বাস-এর স্ত্রী ডাঃ অঞ্জনা রানী মজুমদার চিকিৎসা পেশায় নিয়ােজিত থাকার পাশাপাশি একটি পত্রিকার সম্পাদনার দায়িত্ব পালন করছেন । বড় মেয়ে পারমিতা বিশ্বাস অপ্সরা ভিকারুননিসা নূন স্কুলের নিউ বেইলি রােড শাখায় ৩য় শ্রেণী (প্রভাতী)-তে অধ্যয়নরত। আর ছােট মেয়ে পূর্বাশা বিশ্বাস অনন্যা নার্সারিতে। পরিমল কুমার বিশ্বাস এর আরােধ্য মানুষ মা-বাবা, শ্বশুর-শাশুড়ি। প্রিয় ব্যক্তিত্ব স্বামী বিবেকানন্দ, ঈশ্বরচন্দ্র বিদ্যাসাগর, ড. আল-মুতী শরফুদ্দীন প্রমুখ । শখ-লেখালেখি। ইচ্ছে জীবনের শেষদিন পর্যন্ত লিখে যাওয়ার ।