প্রিয় গ্রাহক, রকমারি আপনার পছন্দের ক্যাটাগরির নতুন যে কোন পণ্য এবং এক্সক্লুসিভ সব অফার সম্পর্কে সবার আগে জানাতে চায়।
প্রিয় ,
সেদিন আপনার কার্টে কিছু বই রেখে কোথায় যেন চলে গিয়েছিলেন। মিলিয়ে দেখুন তো বইগুলো ঠিক আছে কিনা?
follower
ড. ডেনিস দিলীপ দত্ত
জন্ম : ১৯৪২, বরিশাল। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় থেকে বাংলা ভাষা ও সাহিত্যে বি.এ. (অনার্স) ও এম.এ.। ১৯৬৯ সালে তৎকালীন পাকিস্তান সরকারের রুদ্ররােষে পতিত হয়ে দেশ ত্যাগে বাধ্য হন। সপরিবারে ফিলিপিন্সে অবস্থানকালে ধর্মতত্ত্বে মাস্টার্স করেন। ২০০৬ সালে ৪০ বছর ধরে চার্চে সেবা প্রদানের জন্য ‘ডক্টর অফ ডিভিনিটি, ২০০৮ সালে ব্যাপ্টিস্ট ওয়ার্ল্ড এলায়েন্স থেকে মানবাধিকার পুরস্কার, ২০১০ সালে ফিনল্যান্ডের ফ্রেন্ডস অফ দি মার্টিয়াড চার্চ কর্তৃক ‘Outstanding Christian work among the poor' সেবা কর্মের জন্য ‘Pro Fide Award' অর্জন। ড. ডেনিস দিলীপ দত্ত ১৯৪২ সালে বরিশাল জেলার উজিরপুর থানার ধামসর গ্রামের একটি রাজনৈতিক পরিবারে জন্মগ্রহণ করেন ড. দত্ত। ১৯৬৫ সালে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় থেকে 'বাংলা ভাষা ও সাহিত্য বিষয়ে বি.এ. অনার্সসহ এম.এ. ডিগ্রী অর্জন করেন। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে অধ্যয়নকালে তিনি ছাত্র রাজনীতির সাথে জড়িত ও কারারুদ্ধ হন। তিনি ১৯৬৯ সালে তৎকালীন পাকিস্তান সরকারের রুদ্ররােষে পতিত হয়ে দেশত্যাগে বাধ্য হন। সপরিবারে ফিলিপিন্সে অবস্থানকালে তিনি ধর্মতত্ত্বে মাষ্টার্স ডিগ্রী অর্জন করেন। মুক্তিযুদ্ধকালে ফিলিপিন্সে তিনি পাকিস্তান পক্ষত্যাগী বাঙ্গালী রাষ্ট্রদূত জনাব খুররাম খান পন্নীর সহযােগী হিসেবে মুক্তিযুদ্ধে উদ্যোগী ভূমিকা গ্রহণ করেন। ১৯৭২-এ দেশে প্রত্যাবর্তন করে চার্চের সেবা কাজের সাথে ওতপ্রােতভাবে জড়িত হন এবং বিভিন্ন সময় চার্চের গুরুত্বপূর্ণ দায়িত্ব পালন করেছেন। দীর্ঘ ৪০ বছর ধরে মানবতার সেবার জন্য ২০০৬ সালে তাঁকে 'ডক্টর অফ ডিভিনিটি' প্রদান করা হয়। ২০০৮ সালে তিনি ব্যাপ্টিষ্ট ওয়ার্ল্ড এলায়েন্স থেকে মানবাধিকার পুরস্কার এবং ২০১০ সালে ফিনল্যান্ডের ফ্রেন্ডস অফ দি মার্টিয়াড চার্চ কর্তৃক মানবতা সেবা' পুরস্কারে ভূষিত হন। তিনি কয়েকটি গবেষণা গ্রন্থের প্রণেতা। পত্রিকা সম্পাদনা এবং জাতীয় দৈনিকে কলামও লিখে থাকেন। রিসাের্স পার্সন হিসাবে পৃথিবীর বহু দেশে অজস্র সভা-সমিতিতে তিনি যােগ দিয়েছেন। বর্তমানে তিনি অবসর জীবনে গবেষণা ও লেখালেখিতে নিজেকে নিয়ােজিত রেখেছেন। প্রথম সন্তান উইলিস দত্ত ১৯ বছরে ১৯৮৫-তে দুর্ঘটনায় এবং স্ত্রী রােজী দত্ত হৃদরােগে আক্রান্ত হয়ে ২০০০ সালে মৃত্যুবরণ করেন। লেখকের একমাত্র কন্যা অৰ্ণিতা লিলি এক কন্যা ও এক পুত্রের জননী। জামাতা তারেক আফজাল লােবান একজন ব্যাংকার। ড. দত্তের দ্বিতীয় পুত্র বিলি দত্ত স্ত্রী উর্মি সহ অস্ট্রেলিয়ায় বাস করছেন।