প্রিয় গ্রাহক, রকমারি আপনার পছন্দের ক্যাটাগরির নতুন যে কোন পণ্য এবং এক্সক্লুসিভ সব অফার সম্পর্কে সবার আগে জানাতে চায়।
প্রিয় ,
সেদিন আপনার কার্টে কিছু বই রেখে কোথায় যেন চলে গিয়েছিলেন। মিলিয়ে দেখুন তো বইগুলো ঠিক আছে কিনা?
follower
ডা. ফজলুল হক খান
ডাঃ ফজলুল হক খান- বৃহত্তর নােয়াখালী জেলার বেগমগঞ্জের এক খ্যাতিমান মুসলিম খান পরিবারে জন্মগ্রহণ করেন। তিনি ১৯৬৫ সালে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের অধীনে এম.বি.বি.এস ডিগ্রি লাভ করেন এবং মিটফোর্ড হাসপাতালের চক্ষু বিভাগে এক বছর স্নাতকোত্তর প্রশিক্ষণ শেষে সরকারী চাকুরীতে যােগদান করেন। ১৯৬৭ সালে সউদী সরকারের স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়ে চাকুরী নিয়ে সউদী আরব গমন করেন। সেখানে তিনি বিভিন্ন বিশেষজ্ঞ হাসপাতালে কিছুদিন উচ্চতর প্রশিক্ষণ শেষে তাবুক সেন্ট্রাল হাসপাতাল ও মদিনা মনােওয়ারা বাদশাহ হাসপাতালে চক্ষু বিভাগে বিভাগীয় প্রধান হিসেবে চার বছর সুনামের সাথে দায়িত্ব পালন করে দেশে ফিরে আসেন এবং সরকারী চাকুরীতে পুনঃ যােগদান করেন। ঐ সময়ে ঢাকাস্থ ইসলামিয়া চক্ষু হাসপাতালের প্রতিষ্ঠাতা জনাব এম, এ, ইস্পাহানীর বিশেষ আগ্রহ ও আহ্বানে সাড়া দিয়ে সরকারী চাকুরী থেকে ডেপুটিশনে ইসলামিয়া চক্ষু হাসপাতালে যােগদান করেন। চক্ষু হাসপাতালে কনসালট্যান্ট ও সুপারিনটেন্ডেন্ট হিসেবে দক্ষতা ও সুনামের সাথে প্রায় এগার বছর সেবা দিয়ে আবার নিজ মূল প্রতিষ্ঠান স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়ে ফিরে আসেন। ১৯৯৮ সালে ঢাকার মহাখালী পাবলিক হেলথ ইনিষ্টিটিউট হতে ডেপুটি ডাইরেক্টর হিসেবে অবসর নেন। চাকুরী জীবন থেকে তিনি বিভিন্ন সামাজিক ও সেবামূলক প্রতিষ্ঠানের সাথে সক্রিয়ভাবে জড়িত ছিলেন। বর্তমানে তিনি নিজের জন্মভূমি বেগমগঞ্জের গ্রামের বাড়ীতে বিনামূল্যে চিকিৎসা সেবা দেয়াসহ বিভিন্ন স্বেচ্চাসেবী প্রতিষ্ঠানের সাথে জড়িত আছেন। তিনি একজন ইসলামী চিন্তাবিদ ও পবিত্র কুরআনের গবেষক। বিভিন্ন পত্র-পত্রিকায় তার চিকিৎসা বিষয়ক বহু প্রবন্ধ ও রচনা প্রকাশিত হয়েছে। এছাড়াও তার প্রকাশিত দুটি মৌলিক গবেষণা পুস্তক ‘বিসমিলাহির রাহমানির রাহীম-এর তাত্ত্বিক ও গাণিতিক ব্যাখ্যা এবং ‘আল-কুরআনে একত্ত্ববাদের নিদর্শনাবলী’ (প্রথম খন্ড), সুধী মহলে বেশ সমাদৃত হয়েছে। তার আরাে কয়টি গবেষণা পুস্তক মুদ্রণের অপেক্ষায় রয়েছে। তিনি বাংলাদেশের একজন প্রতিথযশা চক্ষু বিশেষজ্ঞ। ইসলামের খেদমতে তিনি অঙ্গীকারবদ্ধ ও সকলের দোয়া প্রার্থী।