প্রিয় গ্রাহক, রকমারি আপনার পছন্দের ক্যাটাগরির নতুন যে কোন পণ্য এবং এক্সক্লুসিভ সব অফার সম্পর্কে সবার আগে জানাতে চায়।
প্রিয় ,
সেদিন আপনার কার্টে কিছু বই রেখে কোথায় যেন চলে গিয়েছিলেন। মিলিয়ে দেখুন তো বইগুলো ঠিক আছে কিনা?
follower
দিলীপ কুমার
দিলীপ কুমার(১১ডিসেম্বর ১৯২২, ৭ জুলাই ২০২১, জন্ম নাম মুহাম্মদ ইউসুফ খান) ছিলেন একজন ভারতীয় চলচ্চিত্র অভিনেতা, যিনি ‘ট্রাজেডি কিং’ নামে সুপরিচিত এবং সত্যজিৎ রায়ের মতন কিংবদন্তি বাংলা চলচ্চিত্র নির্মাতার মতে সর্বশেষ তিনি ছিনে রচনাশৈলী একজন গুণী অভিনেতা। তিনি ১৯৪৪ সালে বোম্বে টকিজের ব্যানারে জোয়ার ভাটা চলচ্চিত্রে অভিনয়ের মাধ্যমে চলচ্চিত্র শিল্পে পদার্পণ করেন। তিনি চলচ্চিত্র শিল্প ছয় দশকের অধিক সময় ধরে বিচরণ করেছেন এবং অভিনয় করেছেন ৬০ টির বেশি ছায়াছবিতে। তিনি বিভিন্ন ধরনের বৈচিত্রময় ভূমিকায় অভিনয় করেছেন, যেনম-রোমান্টিক ধাঁচের চলচ্চিত্র হিসেবে ১৯৪৯ সারের আন্দাজ, ১৯৫২ সালের বেপরোয়া বা হঠকারী এবং চালবাজ চরিত্রে আন, ১৯৫৫ সালে নাটকীয় চলচ্চিত্র দেবদাস, ১৯৫৫ সালের হাস্যরসাত্মক চলচ্চিত্র আজাদ, ১৯৬০ সালে ঐতিহাসিক চলচ্চিত্র মুঘল-ই-আজম, এবং ১৯৬১ সালের সামাজিক ঘরানার চলচ্চিত্র গঙ্গা যমুনা। ১৯৭৬ সালে, দিলীপ কুমার ছবিতে অভিনয় তেকে পাঁচ বছর বিরতি নেন এবং ছায়াছবি ক্রান্তি প্রধান চরিত্রে অভিনয়ের মাধ্যমে চলচ্চিত্রে নিয়মিত হন এবং প্রধান প্রধান চরিত্রে নিয়মিত অভিনয় চালিয়ে যান। যেমন: শক্তি (১৯৮২), কর্ম (১৯৮৬) এবং সওদাগর (১৯৯১)। তার সর্বশেষ অভিনীত চলচ্চিত্র বৈজয়ন্তীমালার সাথে সবচেয়ে বেশী সংখ্যক চরচ্চিত্রে কাজ করেছেন, যেখানে তারা উভয়েই একসাথে নিজেদের প্রযোজিত প্রতিষ্ঠান থেকে গঙ্গা যমুনা সহ সাতটি ছায়াছবিতে অভিনয় করেন। বারত সরকার ১৯৯১ সালে তাকে পদ্মভূষণ পুরস্কারে পদক দিয়ে সম্মানিত করেন এবং ১৯৯৪ সালে ভারতীয় চলচ্চিত্রের প্রতি তার অবদানসমূহের জন্য দাদাসাহেব ফালকে পুরস্কার পদকে ভূষিত করেন। তিনি ১৯৫৪ সালে ফিল্মফেয়ার শ্রেষ্ঠ অভিনেতার পুরস্কার প্রথম পদক গ্রহণ করেন। তিনি এখন পর্যন্ত সর্বাধিক মোট আটটি বিভাগে পুরস্কার জিতেছেন। সমালোচকরা হিন্দি চলচ্চিত্রের ইতিহাসে সর্বকালের সর্বশ্রেষ্ঠ অভিনেতা হিসেবে দিলীপ কুমারকে বেছে নিয়ে বিবৃতি প্রদান করেন।