প্রিয় গ্রাহক, রকমারি আপনার পছন্দের ক্যাটাগরির নতুন যে কোন পণ্য এবং এক্সক্লুসিভ সব অফার সম্পর্কে সবার আগে জানাতে চায়।
প্রিয় ,
সেদিন আপনার কার্টে কিছু বই রেখে কোথায় যেন চলে গিয়েছিলেন। মিলিয়ে দেখুন তো বইগুলো ঠিক আছে কিনা?
follower
রফিকুল ইসলাম চৌধুরী
নিভৃতচারী কবি রফিকুল ইসলাম চৌধুরী অলস দুপুরবেলা মেঘ বদলের সময় মেঘের কোলে লুকিয়ে মেঘ হাসে, হাসে সূর্য। একজন নিভৃতচারী মানুষ রফিকুল ইসলাম চৌধুরী। তিনি মন মাধবীর বনে বসে হাসতে এবং কাঁদতে ভালােবাসেন। ভালােবাসেন সৃষ্টির সৌন্দর্যকে উপভােগ করতে। তিস্তা যেমন জল দান করে সবুজ-শ্যামল বাংলার রূপকে উপভােগ্য রেখেছে। ঠিক তেমনি রফিকুল ইসলাম চৌধুরী তিস্তা-মানাস নদীর পাড়ে বসে কবিতাকে করেছে জীয়ন্ত। ফুটিয়ে তুলছেন জীবনবােধের কথা। রফিকুল ইসলাম চৌধুরী রংপুরের কাউনিয়া উপজেলার সাধু গ্রামে ১লা মাঘ ১৯৬০ সালে জন্মগ্রহণ করেন। পিতা বিদগ্ধ রাজনীতিক ব্যক্তিত্ব ওসমান গণি চৌধুরী ও মাতা মন্নুজান বেগম সুফিয়া ।। তিনি দরদী উচ্চ বিদ্যালয়, হারাগাছ এবং কারমাইকেল বিশ্ববিদ্যালয় কলেজ, রংপুরে পড়াশােনা করেন। তিনি কৈশাের থেকেই মানুষের আনন্দ বেদনার রঙে কবিতা লিখতে শুরু করেন, তারপর থেকে থেমে নেই। অল্প বয়সেই পিতার রাজনৈতিক ভাবাদর্শে অনুপ্রাণিত হয়ে প্রগতিশীল রাজনীতির সাথে জড়িয়ে পড়েন। রফিকুল ইসলাম চৌধুরী একজন সফল সংগঠকও বটে। তিনি অভিযাত্রিক, রংপুরের প্রতিষ্ঠাকালীন সদস্য, কাউনিয়া উপজেলা সাহিত্য-সংস্কৃতি সংসদের প্রতিষ্ঠাতা সম্পাদক, সারথি একাডেমি, রংপুরের সভাপতি, ছান্দসিক, রংপুরের সভাপতি ছাড়াও অনেক প্রগতিশীল সংগঠনের সাথে কাজ করেছেন। বর্তমানে তিনি ফিরেদেখা পর্ষদের উপদেশক। কাব্যচর্চার বাইরে নাট্যাভিনয়েও রয়েছে তার বিশেষ অবদান। অভিনয় শিল্পী হিসেবে তার খ্যাতি রয়েছে। তিনি ভালাে অভিনয়ের জন্য দেশের বিভিন্ন জেলায় একাধিকবার শ্রেষ্ঠ অভিনেতার পুরস্কার অর্জন করেছেন, এছাড়াও ছান্দসিক সাহিত্য পদক-২০০৮, ফিরেদেখা সাহিত্য পদক-২০১৬ সহ অনেক সম্মাননা অর্জন করেন।