প্রিয় গ্রাহক, রকমারি আপনার পছন্দের ক্যাটাগরির নতুন যে কোন পণ্য এবং এক্সক্লুসিভ সব অফার সম্পর্কে সবার আগে জানাতে চায়।
প্রিয় ,
সেদিন আপনার কার্টে কিছু বই রেখে কোথায় যেন চলে গিয়েছিলেন। মিলিয়ে দেখুন তো বইগুলো ঠিক আছে কিনা?
follower
এম শহিদুজ্জামান চৌধুরী
কবি, সাংবাদিক ও গবেষক এম শহিদুজ্জামান চৌধুরী ১৬ ই ডিসেম্বর ১৯৮৭ খ্রিঃ নবীগঞ্জ উপজেলার দীঘলবাক ইউনিয়নের ঐতিহ্যবাহী কসবা ফরহাদপুরে এক সম্ভ্রান্ত অভিজাত পরিবারে জন্মগ্রহণ করেন। তাঁর পিতার নাম মাস্টার আজিজ আহমদ চৌধুরী ও মাতা দিলারা খানম চৌধুরী। তাঁর দাদা শিক্ষাবিদ আব্দুল ওয়াহাব চৌধুরী ছিলেন সুনামগঞ্জ এমই স্কুলের প্রধান শিক্ষক। অষ্টম পুরুষ মুহাম্মদ ফহেত খান ছিলেন ঐতিহাসিক ব্যক্তিত্ব। পাঁচ ভাই ও দু'বোনের মধ্যে তিনি চতুর্থ। তাঁর বড় ভাই এম গৌছুজ্জামান চৌধুরী একজন মননশীল লেখক ও সাংবাদিক। মেজো ভাই গোলাপ মিয়া চৌধুরী বীমা কর্মকতা, তৃতীয় ভাই দবির আহমদ চৌধুরী ইতালি প্রবাসী ও একজন সুলেখক, ছোট ভাই আশরাফুজ্জামান চৌধুরী স্থায়ীভাবে যুক্তরাজ্যে বসবাস করছেন। বড় বোন আয়েশা বেগম চৌধুরী ও ছোট বোন হাফছা বেগন চৌধুরী বিবাহিত ও সুগৃহিণী। ষোল বছর বয়স থেকেই এম শহিদুজ্জামান চৌধুরী সাহিত্যাঙ্গনে প্রবেশ করেন। দেশ এবং প্রবাসের বিভিন্ন পত্রিকা ম্যাগাজিনে ইতিমধ্যে তাঁর লেখা অসংখ্য ছড়া, কবিতা, গান ও প্রবন্ধ প্রকাশিত হয়েছে। তাঁর সম্পাদনায় মাসিক বিবিয়ানা বার্তা, কবিও কবিতা, মাসিক নবীগঞ্জ দর্পণ নামক পত্রিকা প্রকাশ হয়েছে। তিনি অসংখ্য লিটল ম্যাগাজিন সম্পাদনা সহ কয়েকটি জীবনী গ্রন্থ সম্পাদনা করেছেন। তাঁর সম্পাদিত বৃহৎ গ্রন্থ (আলোকিত কৃতীজন আবুল কালাম আজাদ ছোটন)। তাঁর প্রকাশিত গবেষণা গ্রন্থ "নবীগঞ্জের মরমি সাধক (২০২৩), "রহস্যময় প্রাণী জগৎ" ২০১৭ খ্রিঃ একুশে বইমেলায় প্রকাশিত হয়। এছাড়া ছড়া-কবিতার বই "প্রেম বীণা" প্রকাশিত হয় ২০১৪ খ্রিস্টাব্দে। সম্প্রতি প্রকাশ হচ্ছে "ঐতিহাসিক গ্রন্থ "বাংলা সাহিত্যে নবীগঞ্জ ও সাহিত্য ও সংগ্রামে নবীগঞ্জের নারী" নামক দুটি গবেষণা গ্রন্থ। তিনি কেন্দ্রীয় মুসলিম সাহিত্য সংসদের আজীবন সদস্য, জাতীয় কবিতা পরিষদ হবিগঞ্জ জেলা শাখার সহসভাপতি, গাঙচিল সাহিত্য সংস্কৃতি পরিষদ, বিশ্ববাঙ্গালী সম্মেলন, নাগরি বর্ণে ছিলটি ভাষা স্বীকৃতি পরিষদ হবিগঞ্জ জেলা শাখার সাধারণ সম্পাদক হয়ে দায়িত্ব পালন করেছেন। তিনি বিবিয়ানা সাহিত্য পরিষদ নবীগঞ্জ এর প্রতিষ্ঠাতা সভাপতি। নবীগঞ্জের সাহিত্যাঙ্গনে গবেষণার বিপব সাধনে তিনি অনন্য ভূমিকা পালন করেছেন। তাঁর মাধ্যমে বিবিয়ানা পাড়ে অসংখ্য পারিবারিক পাঠাগার প্রতিষ্ঠা হয়েছে। তিনি শিক্ষাবিদ মুহিবুর রহমান চৌধুরী স্মৃতি পাঠাগারের প্রতিষ্ঠাতা ও সাধারণ সম্পাদক। এম শহিদুজ্জামান চৌধুরী অসংখ্য লেখক ও সংগঠক তৈরির কারিগর। ভ্রমণ পিয়াসী এই গবেষক কুয়েত, কাতার, ভারত, মালটা, গ্রিস, ইতালি, ফ্রান্স, স্পেন, ব্রিটেন ভ্রমণ করেছেন। বর্তমানে তিনি পর্তুগালে স্থায়ীভাবে বসবাস করছেন। তিনি পর্তুগাল বাংলা অনলাইন প্রেসক্লাবের আহ্বায়ক, পর্তুগাল বাংলা সাহিত্য সংস্কৃতি পরিষদের সভাপতি হিসেবে দায়িত্ব পালন করছেন।