The August coup of 1975, assassination of Sheikh Mujibur Rahman and the events that followed have shown that it is easier to change a government than to establish a legitimate regime and an effective administration. The power struggle that goes on in Bangladesh calls for a new consensus if the country has to achieve its politico-economic freedom.
The book presents an assessment of the politics pursued in Bangladesh during its initial years and argues that the crisis Bangladesh faces today is the result of the socio-economic and political measures taken by the Awami League government and Sheikh Mujibur Rahman. In the course of his assessment he has examined the political compulsion and contradictions which led the regime to go for a one-party rule. The ruling party’s treatment of the freedom fighters, the so-called collaborators and the army as an institution are seen as examples which had bleeding effect on the body politic of the newly achieved country.
This significantly objective work helps the readers to understand the political dimensions of the newly independent states of South Asia and Africa. The study answers questions why so frequently nationalist leaders committed to liberal democratic governments have rejected the same after independence.
The author declares Sheikh Mujibur Rahman as “the greatest phenomenon” of the history of Bangladesh. A separate chapter is devoted to provide an objective appreciation of the personality of Bangabandhu.
This book is a mine of inexhaustible value to students of politics, history, law, economics and Bangladesh studies.
Moudud Ahmed displays profound insight into the life of Sheikh Mujibur Rahman and as a sequel to the author’s earlier book. Bangladesh: Constitutional Quest for Autonomy, this definitive work is a major addition to books on political history of Bangladesh. The author’s work is particularly relevant to the actions and responses shown through its style of governance.
Barrister Ahmed has been Deputy Prime Minister (1976-78), Prime Minister (1986-89), and Vice-President of Bangladesh. He has his B.A. (Honours) and M.A. in Political Science from Dhaka University. He studied law in England and was called to the English Bar in 1966. He is Fellow of Heidelberg University and also Harvard University.
He prepared the book, Bangladesh: Contemporary Events and Documents, published by the External Publicity Division of the Bangladesh Government in Exile in Calcutta in 1971. His earlier book Bangladesh: Constitutional Quest for Autonomy was published by UPL.
Contents: 1. Beginning of a New State 2. Awami League Government: Economic and Social Measures 3. Law and Order Situation 4. The Constitution-Making Process 5. Move for Political Consolidation: The General Elections, 1973 6. Economic Planning and Reorganization 7. The Bangladesh-India Relationship 8. The Prisoners of War 9. Food, Flood and Famine 10. Role of the Political Parties and Three-Party Alliance 11. The Proclamation of Emergency and Switching to One-Party System 12. Sheikh Mujibur Rahman
Moudud Ahmed ১৯৪০ সালের মে মাসের ২৪ তারিখ নোয়াখালী জেলার কোম্পানিগণঞ্জ উপজেলায় জন্মগ্রহণ করেন। তার পিতা মাওলানা মমতাজ উদ্দিন আহমেদ এবং মা বেগম আম্বিয়া খাতুন। ছয় ভাইবোনের মধ্যে মওদুদ আহমেদ চতুর্থ। বাংলাদেশের সাবেক প্রধানমন্ত্রী। তিনি বিএনপির ও জাতীয় পার্টির প্রতিষ্ঠাতাদের অন্যতম। অষ্টম জাতীয় সংসদে তিনি আইন ও বিচার বিষয়ক মন্ত্রনালয়ের মন্ত্রী ছিলেন। তিনি ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় থেকে সম্মান পাশ করে বৃটেনের লন্ডনস্থ লিঙ্কন্স্ ইন থেকে ব্যারিস্টার-এ্যাট-ল' ডিগ্রি অর্জন করেন। লন্ডনে পড়াশুনা করে তিনি দেশে ফিরে আসেন এবং হাইকোর্টে ওকালতি শুরু করেন। তিনি ব্লান্ড ভিজিটিং প্রফেসর হিসেবে জর্জ ওয়াশিংটন বিশ্ববিদ্যালয়ে কর্মরত ছিলনে। ১৯৭১ সালের মুক্তিযুদ্ধে ব্যারিস্টার মওদুদ গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করেন। ১৯৭১-এ ইয়াহিয়া খান কর্তৃক আহুত গোলটেবিল বৈঠক তিনি শেখ মুজিবুর রহমানের সাথে ছিলেন। ১৯৭৭-৭৯ সালে তিনি রাষ্ট্রপতি জিয়াউর রহমানের সরকারের মন্ত্রী ও উপদেষ্টা ছিলেন। ১৯৭৯ সালে তিনি প্রথম সংসদ সদস্য নির্বাচিত হন এবং তাকে উপ-প্রধানমন্ত্রী করা হয়। ১৯৮১ সালের মে মাসে জিয়াউর রহমান নিহত হন এবং এক বছরের ভেতর হুসেইন মুহাম্মদ এরশাদ রাষ্ট্রক্ষমতা গ্রহণ করেন। ১৯৮৫ এর নির্বাচনে মওদুদ আহমেদ আবার সংসদ সদস্য নির্বাচিত হন এবং সরকারের তথ্য মন্ত্রীর দায়িত্ব পান। এক বছর পর ১৯৮৬ এ তাকে আবার উপ-প্রধানমন্ত্রী করা হয়। ১৯৮৮ সালে তিনি প্রধানমন্ত্রী হন। ১৯৮৯ সালে তাকে শিল্প মন্ত্রনালয়ের দায়িত্ব দেওয়া হয় এবং এরশাদ তাকে উপ-রাষ্ট্রপতি করেন। ৬ ডিসেম্বর ১৯৯০ সালে এরশাদ সরকার জনরোষের মুখে ক্ষমতা ছেড়ে দেয়। জাতীয় পার্টির মনোনয়ন নিয়ে ১৯৯১-এ মওদুদ আহমেদ আবার সংসদ সদস্য নির্বাচিত হন। ১৯৯৬ সালে আওয়ামী লীগ ক্ষমতায় এলে তিনি বিএনপিতে যোগ দেন। ২০০১ সালেও তিনি বিএনপির মনোনয়ন নিয়ে সংসদ সদস্য নির্বাচিত হন। পাঁচবার মওদুদ আহমেদ নোয়াখালী জেলার কম্পানীগঞ্জ উপজেলা থেকে নির্বাচিত হন। অষ্টম জাতীয় সংসদে মওদুদ আহমেদ আইন, বিচার ও সংসদ বিষয়ক মন্ত্রনালয়ের দায়িত্ব পালন করেন। মন্ত্রীত্ব ছাড়াও মওদুদ আহমেদ জিয়াউর রহমানকে বিএনপি প্রতিষ্ঠায় সাহায্য করেন। এই দলের তিনি অন্যতম প্রতিষ্ঠাতা। তিনি এরশাদের জাতীয় পার্টির সংগঠনেও গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখেন।