It was the biggest genocide in history since World War II. Swollen, bullet-riddled corpses flowed down the hundreds of rivers that formed this delta. The air reeked of decomposing bodies. Vultures and jackals invaded neighbourhoods. People lived by the day, not sure of seeing the next morning. That was 1971 Bangladesh. Yet four decades down the line, Pakistan has not said one single word of remorse and apology for what it did. Not only that, it has repeatedly denied the killings of innocent civilians during those nine months of war. The most recent of its denials came when two war criminals - Salauddin Quader Chowdhury and Ali Ahsan Mohammad Mojaheed - were executed in November 2015 for their crimes in 1971. This blatant lie of Pakistan led to a series of reports in The Daily Star with the help of data from various documents including those written by Pakistani generals who were responsible for the genocide and whose writings could not hide the massacre they did. This book reveals Pakistan and its military's responsibility in the genocide and how challenging Bangladesh's birth was in the face of the atrocities and international pressure brought on by two superpowers-the US and China.
ইনাম আহমদ চৌধুরীর জন্ম সিলেটে, ১৯৩৭ সালের ২৯শে জুন। তিনি ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে অর্থনীতি, আন্তর্জাতিক সম্পর্ক ও আইন এবং পরবর্তীতে অক্সফোর্ডে স্নাতকোত্তর অধ্যায়ন করেন। ১৯৫২-৫৩ সালে ঢাকা কলেজ ছাত্র-সংসদের জেনারেল সেক্রেটারি থাকাকালে শহীদ মিনার নির্মাণ ও রাষ্ট্রভাষা আন্দোলন সম্পর্কিত কর্মকাণ্ডের জন্যে কলেজ থেকে বহিষ্কৃত হন। ছাত্রজীবনে মাসিক প্রভাতী ও ছোটগল্প সংকলন নতুন ছবি প্রকাশ করেন। পরবর্তীতে মাসিক যমুনারও সম্পাদক ছিলেন। ১৯৬০ সালে সিভিল সার্ভিস অব পাকিস্তানে যোগদান করেন। ব্যাংককে জাতিসংঘের ‘এস্কাপ’ কমিশনের সেক্রেটারি, আই.ডি.বি’র ভাইস প্রেসিডেন্ট। লন্ডনস্থ ইন্টারন্যাশনাল মেরিটাইম অর্গানাইজেশন (আই.এম.ও) নির্বাচিত সভাপতি। লন্ডনে ইকোনমিক মিনিস্টার পদে থাকাকালে লন্ডনস্থ অর্থনৈতিক প্রতিনিধিবর্গের এসোসিয়েশনের প্রেসিডেন্ট। ‘ই.আর.ডি’র সচিব হিসেবে বিশ্বব্যাংক ও এ.ডি.বি’র বিকল্প গভর্নর, প্রতিমন্ত্রী পদমর্যাদায় সরকারের প্রাইভেটাইজেশন কমিশনারের চেয়ারম্যান। দ্বিপাক্ষিক সম্পর্ক উন্নয়নের ক্ষেত্রে অবদানের জন্যে রাশিয়া থেকে ‘লিজিয়ন অব অনার’ প্রাপ্তি। বর্তমানে কমনওয়েল্থ সোসাইটি অব বাংলাদেশের প্রেসিডেন্ট ও ঢাকাবাসী সংগঠনের প্রধান উপদেষ্টা। বাংলাদেশ-চীন গণমৈত্রী সমিতির উপদেষ্টা। ব্যক্তিগত ভুবনে আছেন সহধর্মিণী নাগিনা এবং পুত্র নাদিম ও কন্যা ইনা ফেরিয়েল। পরিব্রজন তাঁর একটি নেশা। পৃথিবীর প্রায় প্রত্যেকটি দেশ ভ্রমণ করার বিরল সুযোগ তাঁর হয়েছে।