"মন-মেজাজের কাউন্সেলিং -১ম খণ্ড" বইটির ফ্ল্যাপ-এর লেখাঃ ভালবেসে কাছে টানাে, তার মঙ্গলাকাঙ্ক্ষী হও, সে তার মতাে করে তােমার কাছে থাকবে। সেই থাকা তােমার মনের মতাে না হলেও, তার জন্য এটাই সত্য। জোর করলে এটুকুও হারিয়ে যাবে। শীর্ষেন্দু মুখােপাধ্যায়
ঘনিষ্ঠ বন্ধুত্বের সম্পর্কেও যখন দুরত্ব বাড়ে, দুঃখ পাই। কিন্তু তিক্ততা আসতে দিই না। সৃজনশীলতায় ডুবে থাকি বলেই হয়তাে কিছুটা নিস্পৃহ হতে পেরেছি। অনেক অপ্রাপ্তি সহনীয় হয়েছে। ব্রততী বন্দ্যোপাধ্যায়
আত্ম দীপ ভব। বি লাইট আনটু ইওরসেল্ফ, ফর দেয়ার ইজ নাে আদার লাইট। বাইরের আলাের দরকার কী? গহন দিনে জ্বালাে প্রাণের প্রদীপ। পথ চলাে সেই আলােয় আলােকিত হয়ে। সুমন চট্টোপাধ্যায়
কিছু মানুষ মনের জ্বালা মেটাতে তােমাকে নামাতে চাইবে। তাদের মনে শান্তি নেই। নিজের তিক্ততা তােমার মধ্যে সঞ্চারিত করে তারা স্যাডিস্টিক প্লেজার পেতে চায়। এদের অবজ্ঞা করাে। অলকানন্দা রায়
এই বইয়ে এমন কিছু মানুষের কথা আছে যাঁরা আবেগের আতিশয্যে বারবার সমস্যায় পড়েছে, দীর্ণ হয়েছে। কিন্তু পালিয়ে যাননি, নিজের ভুলের দায়িত্ব নিয়ে সমস্যার মুখােমুখি দাঁড়িয়ে তার মােকাবিলা করেছে। সময় লেগেছে পণ্ড হয়েছে বহু কাজ। তবু হাল ছাড়েননি। কারণ তাঁরা বিশ্বাস করেন নিজেকে চেনা ও সামলানােই হচ্ছে সবচেয়ে জরুরি কাজ।