এ কে আজাদ বাকীর লেখা কাব্যগ্রন্থ ‘তবুও স্বপ্ন দেখি’ প্রকাশিত হয় একুশে বইমেলা ২০১৬-তে। স্থবির এই সময়ে চেতনার জাগরণে এ গ্রন্থের কবিতাগুলো কিছুটা হলেও নাড়া দেবে অবচেতন হৃদয়কে। বইটির বিশেষত্ব হচ্ছে এটির প্রতিটি কবিতা বাংলার পাশাপাশি ইংরেজি অনুবাদও ছাপা হয়েছে। এ কে আজাদ বাকী একজন কবি ও সমাজসেবক। ১৭ ফেব্রুয়ারি ১৯৮২ সালে কুষ্টিয়ার ভেড়ামারা উপজেলার পরানখালী গ্রামে জন্মগ্রহণ করেন তিনি। এ কে আজাদ বাকী ইংরেজি ভাষা ও সাহিত্যে এমএ এবং বিএড ও এমএড ডিগ্রি অর্জন করেন। তার পিতা মাওলানা মো. আজগর আলী স্বনামধন্য শিক্ষক ছিলেন। মাতা মোছা. মেহের নিগার। কর্মজীবনে তিনি বিজ্ঞান শিক্ষক হিসেবে দীর্ঘদিন শিক্ষকতা করেছেন। বর্তমানে ইলেকট্রনিক মিডিয়ার সাথে সম্পৃক্ত আছেন। সামাজিক সাংস্কৃতিক সংগঠন ‘জলছবি’র নির্বাহী প্রধান ও চেয়ারম্যান হিসেবে দায়িত্বরত। ছোটবেলা থেকে সাহিত্য ও সংস্কৃতির প্রতি তার যথেষ্ট ঝোঁক ছিল। সপ্তম শ্রেণিতে পড়াকালীন নাটক রচনা ও নির্দেশনাসহ অভিনয় করে এলাকাবাসীর নজর কাড়েন। বিভিন্ন পত্রপত্রিকায় তার লেখা প্রবন্ধ, গল্প, কবিতা নিয়মিত প্রকাশিত হচ্ছে। ‘তবুও স্বপ্ন দেখি’ তার প্রথম প্রকাশিত কাব্যগ্রন্থ। বিভিন্ন যৌথ গ্রন্থেও তার অসংখ্য লেখা প্রকাশিত হয়েছে। তিনি স্বপ্ন দেখেন- একটি শিক্ষিত, শিল্পিত, জ্ঞানভিত্তিক সুস্থ জাতির। সে লক্ষ্যে তার আন্তরিক প্রচেষ্টা নিত্যজাগরূক। তিনি মনে করেন জাতির মানস গঠনে তার প্রচেষ্টা যদি সামান্যতম অবদানও রাখতে সক্ষম হয়, তবে নিজেকে সার্থক ও ধন্য মনে করবেন। ‘তবুও স্বপ্ন দেখি’ বইটি প্রচ্ছদ করেছেন পথিক সবুজ, প্রকাশ করেছে সাহিত্যদেশ।
আজাদ বাকী, একজন লেখক, কবি ও সমাজসেবক। তার পিতা মাওলানা মো. আজগর আলী স্বনামধন্য শিক্ষক ছিলেন। মাতা মোছা. মেহের নিগার। আজাদ বাকী কুষ্টিয়া জেলার ভেড়ামারায় জন্মগ্রহণ করেন। তিনি ইংরেজি ভাষা ও সাহিত্যে এমএ এবং বিএড ও এমএড ডিগ্রি অর্জন করেন। প্রথম কর্মজীবনে শিক্ষকতা পেশায় থাকলেও বর্তমানে ইলেকট্রনিক মিডিয়ার সাথে সম্পৃক্ত। তিনি বাংলাদেশ টেলিভিশনের একজন তালিকাভুক্ত সংবাদ উপস্থাপক (বাংলা)। এ ছাড়া তিনি সামাজিক-সাংস্কৃতিক সংগঠন ‘জলছবি’র চেয়ারম্যান ও নির্বাহী প্রধান হিসেবে দায়িত্বরত। এ সংগঠনের মাধ্যমে তিনি দেশের বিভিন্ন প্রান্তে ফ্রি চিকিৎসাসেবা, বয়স্ক স্কুল প্রতিষ্ঠা, বৃক্ষরোপণ কর্মসূচি, পথশিশুদের ফ্রি লেখাপড়ার ব্যবস্থা গ্রহণের আপ্রাণ চেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছেন। গণসচেতনতা বৃদ্ধির লক্ষ্যে স্বাস্থ্যবিষয়ক বিভিন্ন কর্মশালা, এসিড নিক্ষেপ, যৌতুক প্রথা, নারী নির্যাতন, বাল্যবিবাহের কুফল, মাদকাসক্তির কুফলসহ বিভিন্ন বিষয়ভিত্তিক আলোচনাসভা, নাটকসহ অন্যান্য প্রচারাভিযানে নিজেকে নিয়োজিত রেখেছেন। তিনি স্বপ্ন দেখেন একটি শিক্ষিত, শিল্পিত জ্ঞানভিত্তিক সুুস্থ জাতির। সে লক্ষ্যে তার আন্তরিক প্রচেষ্টা নিত্য জাগরূক। তিনি মনে করেন, জাতির মানস গঠনে তার প্রচেষ্টা যদি সামান্যতম অবদানও রাখতে সক্ষম হয়, তাহলে নিজেকে সার্থক ও ধন্য মনে করবেন।