"জলের উৎস" বইটির শেষের ফ্ল্যাপ - এর লেখাঃ বিধ্বংসী মারণাস্ত্র আছে এমন অজুহাত তুলে ইরাক। আক্রমণের প্রস্তুতি নিচ্ছিল মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র। জাতিসংঘের আন্ডার সেক্রেটারি নুরুল আলম এই সাজানাে অভিযােগের বেলুন ফুটো করে সাক্ষাৎকার দিলেন ওয়াশিংটন পােস্ট পত্রিকায়। বিপাকে পড়লাে মার্কিন সরকার। জাতিসংঘের তহবিলের সিংহভাগের যােগানদাতা রাষ্ট্রটি নাখােশ হওয়ার পরও নুরুল আলম নিজের অবস্থান পরিবর্তন করেন না। সত্য বলার দায় নিয়ে পদত্যাগ করেন বাংলাদেশের কৃতি সন্তানটি। এরপর দেশে ফিরেই বিমানবন্দর থেকে নিখোঁজ হন তিনি। ২৫ বছর পর তাকে খুঁজতে দেশে আসেন তাঁর মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র-প্রবাসী মেয়ে কলম্বিয়া বিশ্ববিদ্যালয়ের সহযােগী অধ্যাপক ইজাবেল। বাবাকে খুঁজতে এসে তিক্ত অভিজ্ঞতা হয় ইজাবেলের। অনেকের দরজা থেকেই ফিরে আসেন। তথ্য দিতে রাজি নয় কেউ। কিন্তু সংকল্প থেকে বিচ্যুত হন না তিনি। ধীরে ধীরে চেনা হয়ে যায় ক্ষমতার কেন্দ্রগুলাে। রাষ্ট্রযন্ত্রের সত্যিকারের চেহারাও উন্মােচিত হতে থাকে। আমেরিকা, বাংলাদেশ, ফ্রান্স ও আফ্রিকা পর্যন্ত বিস্তৃত এই উপন্যাসের কাহিনি থ্রিলারের মতােই টানটান, এক নিঃশ্বাসে পড়ে ফেলার মতাে। আন্তর্জাতিক ঘটনাপ্রবাহকে কেন্দ্রে রেখে রচিত হলেও এই উপন্যাস মূলত বাবা ও মেয়ের অসামান্য ভালােবাসার গল্প। "জলের উৎস" বইটির শেষের ফ্ল্যাপ-এর লেখাঃ বিধ্বংসী মারণাস্ত্র আছে এমন অজুহাত তুলে ইরাক। আক্রমণের প্রস্তুতি নিচ্ছিল মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র। জাতিসংঘের আন্ডার সেক্রেটারি নুরুল আলম এই সাজানাে অভিযােগের বেলুন ফুটো করে সাক্ষাৎকার দিলেন ওয়াশিংটন পােস্ট পত্রিকায়। বিপাকে পড়লাে মার্কিন সরকার। জাতিসংঘের তহবিলের সিংহভাগের যােগানদাতা রাষ্ট্রটি নাখােশ হওয়ার পরও নুরুল আলম নিজের অবস্থান পরিবর্তন করেন না। সত্য বলার দায় নিয়ে পদত্যাগ করেন বাংলাদেশের কৃতি সন্তানটি। এরপর দেশে ফিরেই বিমানবন্দর থেকে নিখোঁজ হন তিনি। ২৫ বছর পর তাকে খুঁজতে দেশে আসেন তাঁর মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র-প্রবাসী মেয়ে কলম্বিয়া বিশ্ববিদ্যালয়ের সহযােগী অধ্যাপক ইজাবেল। বাবাকে খুঁজতে এসে তিক্ত অভিজ্ঞতা হয় ইজাবেলের। অনেকের দরজা থেকেই ফিরে আসেন। তথ্য দিতে রাজি নয় কেউ। কিন্তু সংকল্প থেকে বিচ্যুত হন না তিনি। ধীরে ধীরে চেনা হয়ে যায় ক্ষমতার কেন্দ্রগুলাে। রাষ্ট্রযন্ত্রের সত্যিকারের চেহারাও উন্মােচিত হতে থাকে। আমেরিকা, বাংলাদেশ, ফ্রান্স ও আফ্রিকা পর্যন্ত বিস্তৃত এই উপন্যাসের কাহিনি থ্রিলারের মতােই টানটান, এক নিঃশ্বাসে পড়ে ফেলার মতাে। আন্তর্জাতিক ঘটনাপ্রবাহকে কেন্দ্রে রেখে রচিত হলেও এই উপন্যাস মূলত বাবা ও মেয়ের অসামান্য ভালােবাসার গল্প।
নাম- বাদল সৈয়দ। তবে পোশাকি নাম সৈয়দ মোহাম্মদ আবু দাউদ। বাদল সৈয়দ- দিনে চাকুরে, রাতে পাঠক। তাঁর সিগনেচার উক্তি হচ্ছে, “আসুন মায়া ছড়াই।" এর মাঝে মাঝে ‘অক্ষম’ কলমে মাঝে মাঝে লেখার চেষ্টা করেন। জন্ম-১৮মে, ১৯৬৮ পড়াশুনা- এমএসএস (লোক প্রশাসন) চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়। এছাড়া হার্ভাড বিশ্ববিদ্যালয় থেকে ব্যবসা বিজ্ঞানে অনলাইন সার্টিফিকেট কোর্স করেছেন। স্থায়ী ঠিকানা- গোমদন্ডী, বোয়ালখালি, চট্টগ্রাম। পেশা- সদস্য, জাতীয় রাজস্ব বোর্ড। এছাড়া জাতিসংঘসহ বিভিন্ন প্রতিষ্ঠানে খন্ডকালীন কাজ করেছেন। বিভিন্ন বিশ্ববিদ্যালয়ে খন্ডকালীন শিক্ষকতাও করেন।চাকুরিতে যোগদান- ২৫ এপ্রিল ১৯৯৪ সাহিত্যে প্রবেশ-আশির দশক। প্রতিষ্ঠাতা- ১.পে ইট ফরোয়ার্ড (বিপন্ন শিক্ষার্থীদের নিয়ে কাজ করে। ২. মার্চ ফরোয়ার্ড -বিনামূল্যে বা মাসিক ১০০ টাকায় অন লাইন শিক্ষা দিয়ে থাকে ৩.অনেস্ট- বিনামূল্যে বা স্বলমূল্যে পণ্য সরবরাহ করে ৪.প্যারেন্টস লাউঞ্জ- সিনিয়র সিটিজেনদের বিনোদন কেন্দ্র। ৪.উম্মুক্ত লাইব্রেরি।