মহাকাশ নিয়ে বিজ্ঞানীদের গবেষণার ইয়ত্তা নেই। মহাবিশ্বে প্রাণের বিকাশ সম্ভাবনার ধারণাকে সামনে রেখে ভবিষ্যতে দূরের কোনাে গ্রহে বসতি স্থাপনের ব্যাপারে নভােবিজ্ঞানীরা ভীষণ আশাবাদী। তাঁদের আশঙ্কা, একদিন এই পৃথিবী নানা কারণে বসবাসের অযােগ্য হয়ে পড়বে, অস্তিত্বের সংকটে পড়বে মানবজাতি। তাই মহাবিপদ আসার আগেই খুঁজে বের করতে হবে মানবজাতির বসবাসের অনুকূল নতুন কোনাে ঠিকানা মার্কিন মহাকাশ সংস্থা নাসার বিজ্ঞানীরা প্রতিদিনই নিত্যনতুন গ্রহের সন্ধান। পাচ্ছে। ভিনগ্রহে প্রাণী আছে কি-না, এ প্রশ্ন দীর্ঘদিনের। ভিনগ্রহের প্রাণী এলিয়েন নিয়ে গল্প-সিনেমা তৈরি হয়েছে অনেক ব্যয়বহুল গবেষণাও চলছে। মার্কিন মহাকাশ সংস্থা নাসার একটি নভােযান ‘ভিনগ্রহের প্রাণীরা ছিনতাই করেছে বলে চারদিকে খবর ছড়িয়ে পড়েছে। জার্মানির একজন শিক্ষাবিদ দাবি করেছেন, নাসার মহাকাশযান ভয়েজার-২ পৃথিবী ও এর বায়ুমণ্ডলের বাইরের কেউ ‘ছিনতাই করেছে। ভিনগ্রহের প্রাণীরা এখন এই যান ব্যবহার করে পৃথিবীর সঙ্গে যােগাযােগের চেষ্টা করছে। পদার্থবিদ ও মহাকাশ গবেষক স্টিফেন হকিং ডিসকভারি চ্যানেলকে বলেছেন, মহাবিশ্বের অন্য কোন স্থানে মানুষের মতাে বুদ্ধিমান প্রাণীর অস্তিত্ব থাকার কথা ভাবা অযৌক্তিক নয়। এটি হতেই পারে। তবে ওইসব প্রাণী সম্পদের জন্য পৃথিবী আক্রমণ করে বসতে পারে। তারপর সম্পদ নিয়ে চলে যাবে।
যে ক’জন তরুণ লেখক অল্প সময়ে পাঠক মহলে জায়গা করে নিয়েছেন শামসুজ্জামান শামস তাদের মধ্যে অন্যতম। ২১ জানুয়ারি ঢাকায় জন্ম নেয়া এ লেখক পেশায় সাংবাদিক । পেশাগত দায়িত্ব পালনের পাশাপাশি লেখালেকি চালিয়ে যাচ্ছেন শামস। ১৯৯৫ থেকে ২০১৬ পর্যন্ত তার প্রকাশিত বইয়ের সংখ্যা ৯৫। বিরহের নীল আকাশ, মেয়েরা এমনই হয়, মেঘ ভাঙা রোদ, মন দিয়েছি তোমায়, মনময়ূরি, চাওয়া পাওয়া, একাত্তরের আলাল-দুলাল উপন্যাসের মাধ্যমে পাঠক প্রিয়তা অর্জনকারী এ লেখক বহুল প্রচারিত একটি জাতীয় দৈনিকে সিনিয়র স্টাফ রিপোর্টার হিসেবে দায়িত্ব পালন করেছেন। পেশাগত দায়িত্ব পালনের পাশাপাশি তিনি বিভিন্ন জাতীয় দৈনিক, সাপ্তাহিক এবং পাক্ষিকের ঈদ সংখ্যায় গল্প, উপন্যাস এবং নানা বিষয়ের ওপর ১৯৯৫ সালে থেকে লিখছেন অবিরাম।