সিরাজউদদৌলা বাংলার শেষ নবাব। তাঁকে নিয়ে এ যাবৎ ঐতিহাসিকদের মধ্যে রয়েছে যথেষ্ট মতদ্বৈধতা ও বিতর্ক। সঙ্গত কারণে এই শেষ নবাবকে নিয়ে গবেষণা-তথ্য-বিশ্লেষণনির্ভর নবতর ব্যাখ্যা, নতুন পরিবেশনায় প্রকৃত ইতিহাস জাতির সামনে উপস্থাপন করা আজ অত্যন্ত জরুরি হয়ে দেখা দিয়েছে। এই প্রেক্ষিতে দাঁড়িয়ে ড. মুহাম্মদ ফজলুল হক হাজির করলেন এক নতুন হাইপোথেসিসÑসিরাজউদদৌলা স্বাধীনচেতা, সাহসী বীর ও স্বাধীনতা রক্ষায় প্রথম মুক্তিযোদ্ধা। লেখক তাঁর এই হ্ইাপোথেসিসের পক্ষে এ ব্যাপারে জোরালো যুক্তি ও তথ্যপূর্ণ বক্তব্য উপস্থিত করতে উদ্যোগী হয়েছেন বাংলার মসনদ ও সিরাজউদদৌলা গ্রন্থে। লেখকের আশাবাদ গ্রন্থটি পাঠকদের মনের বিভ্রান্তি দূরীকরণের এক অমোঘ পাঠ হিসেবে চিহ্নিত হবে; আর ইতিহাস ও ঐতিহাসিকদের দেখাবে পলাশীর যুদ্ধ, সিরাজউদদৌলা সংক্রান্ত যাবতীয় প্রশ্নের নতুন পথের নিশানা ও বিশ্লেষণের পথনির্দেশনা।
মুহাম্মদ ফজলুল হক শিক্ষাবিদ, সমাজসেবক, রাজনীতিক ও শিল্পোদ্যোক্তা। জন্ম ১৫ আগস্ট, ১৯৩৭ জলংগী, মুর্শিদাবাদে। ১৯৪৮ থেকে কুষ্টিয়ায় স্থায়ীভাবে বসবাস। পিতা মরহুম আলহাজ আমিরুদ্দিন আহমেদ মা জায়েদা আহমেদ। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় থেকে অর্থনীতি বিষয়ে বি.এ. (অনার্স), এম.এ.। অক্সফোর্ড বিশ্ববিদ্যালয় থেকে পোস্ট গ্রাজুয়েট ডিপ্লোমা, টেক্সাসের এ অ্যান্ড এম বিশ্ববিদ্যালয় থেকে কৃষি অর্থনীতি বিষয়ে পিএইচ.ডি. করেন।অধ্যাপনার মাধ্যমে পেশাগত জীবন শুরু। বাংলাদেশ কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ে অধ্যাপনা করেছেন। ভিজিটিং প্রফেসর ছিলেন ফিলিপাইন বিশ্ববিদ্যালয়ে। লন্ডন বিশ্ববিদ্যালয়ে নাফিল্ড পোস্ট-ডক্টরাল রিসার্চ ফেলো। মালয়েশিয়ায় রুরাল ডেভেলপমেন্ট করপোরেশনের প্রধান পরিকল্পনাবিদ হিসেবে দায়িত্ব পালন। সাবাহ হোল্ডিং করপোরেশনের জেনারেল ম্যানেজার, সোমু লিমিটেডের এক্সিকিউটিভ ডিরেক্টর ছিলেন। বর্তমানে তিনি নিজের প্রতিষ্ঠিত আমির গ্রুপ অব কোম্পানিজের চেয়ারম্যান। সাপ্তাহিক পলাশীর সম্পাদক ও প্রকাশক। নবাব সিরাজউদদৌলাকে নিয়ে দীর্ঘদিন তিনি গবেষণা করছেন। তাঁর প্রকাশিত গ্রন্থ ছড়ানো পৃথিবী (১৯৯৫), স্বাধীনতার প্রথম শহীদ নবাব সিরাজউদদৌলা (সম্পাদিত ২০০৮)। তিনি ‘ড. মুহাম্মদ ফজলুল হক গার্লস ডিগ্রি কলেজ’সহ অনেক স্কুল-কলেজের প্রতিষ্ঠাতা। উত্তরা ইউনিভার্সিটির প্রতিষ্ঠাতা চেয়ারম্যান তিনি।
মুহাম্মদ ফজলুল হক। শিক্ষাবিদ, সমাজসেবক, রাজনীতিক ও শিল্পোদ্যোক্তা। জন্ম ১৫ আগস্ট, ১৯৩৭ জলংগী, মুর্শিদাবাদে। ১৯৪৮ থেকে কুষ্টিয়ায় স্থায়ীভাবে বসবাস। পিতা মরহুম আলহাজ আমিরুদ্দিন আহমেদ। মা জায়েদা আহমেদ। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় থেকে অর্থনীতি বিষয়ে বি.এ. (অনার্স), এম.এ.। অক্সফোর্ড বিশ্ববিদ্যালয় থেকে পােস্ট গ্রাজুয়েট ডিপ্লোমা, টেক্সাসের এ অ্যান্ড এম বিশ্ববিদ্যালয় থেকে কৃষি অর্থনীতি বিষয়ে পিএইচ.ডি, করেন। অধ্যাপনার মাধ্যমে পেশাগত জীবন শুরু । বাংলাদেশ কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ে অধ্যাপনা করেছেন । ভিজিটিং প্রফেসর ছিলেন ফিলিপাইন বিশ্ববিদ্যালয়ে । লন্ডন বিশ্ববিদ্যালয়ে নাফিল্ড পােস্ট-ডক্টরাল রিসার্চ ফেলাে। মালয়েশিয়ায়। রুরাল ডেভেলপমেন্ট করপােরেশনের প্রধান পরিকল্পনাবিদ হিসেবে দায়িত্ব পালন । সাবাহ হােল্ডিং করপােরেশনের জেনারেল ম্যানেজার, সােমু লিমিটেডের এক্সিকিউটিভ ডিরেক্টর ছিলেন। বর্তমানে তিনি নিজের প্রতিষ্ঠিত আমির গ্রুপ অব কোম্পানিজের চেয়ারম্যান । সাপ্তাহিক পলাশীর সম্পাদক ও প্রকাশক নবাব সিরাজউদদৌলাকে নিয়ে দীর্ঘদিন তিনি গবেষণা করছেন। তাঁর প্রকাশিত গ্রন্থ ছড়ানাে পৃথিবী (১৯৯৫), স্বাধীনতার প্রথম শহীদ নবাব সিরাজউদদৌলা (সম্পাদিত ২০০৮)। তিনি ড. মুহাম্মদ ফজলুল হক গার্লস ডিগ্রি কলেজ’সহ অনেক স্কুল-কলেজের প্রতিষ্ঠাতা উত্তরা ইউনিভার্সিটির প্রতিষ্ঠাতা চেয়ারম্যান তিনি।