মানুষ গল্প করতে বা গল্প শুনতে ভালোবাসে। এ ভালোবাসা সহজাত। দৈনন্দিন জীবনের বাঁকে বাঁকে লুকিয়ে থাকে গল্পের প্লট। জীবন নাট্যের রঙ্গমঞ্চে প্রতিদিন তৈরি হয় অসংখ্য নতুন গল্প। কোনোটা হয়তো ফ্ল্যাশ হয়, কিন্তু বেশির ভাগই থেকে যায় অন্তরালে। সেই অন্তরালে লুকিয়ে থাকা কিছু অজানা ঘটনা তুলে ধরতে চেষ্টা করেছি ‘বিষন্ন বিকেলের গল্প’ গ্রন্থে। গল্পগুলো বাস্তবধর্মী ও সমাজ নিরীক্ষিত। পারিবারিক ও সামাজিক নানা অসংগতি, পালাবদলের তিক্ততা, না পাওয়ার বেদনা, ব্যক্তিগত জীবনের কষ্ট ও দায় ফুটে উঠেছে এই গ্রন্থের গল্পগুলোতে; যা পাঠককে নতুন করে ভাবিয়ে তুলবে; চেতনা জাগ্রত করবে বলে আমার বিশ্বাস। যাদের ত্যাগের বিনিময়ে আজ আমি লেখক-- তাঁরা আমার বাবা-মা। তাঁদের প্রতি অশেষ কৃতজ্ঞতা। বইটি প্রকাশে উৎসাহ ও প্রেরণা দেওয়ার জন্য প্রফেসর ড. মোরশেদ শফিউল হাসান, প্রফেসর ড. চঞ্চল কুমার বোস, ড. ইয়াহ্ইয়া মান্নান, লে. কর্নেল মো. রেজাউল ইসলাম, পিএসসি, পিএইচডি, সালমা বেগম ও লেখক শাফিক আফতাবসহ ‘ঢাকা ক্যান্ট গার্লস পাবলিক স্কুল ও কলেজ’-এর সকল শিক্ষক, শিক্ষার্থী, কর্মকর্তা ও কর্মচারীর প্রতি কৃতজ্ঞতা স্বীকার করছি।