"সূর্যোদয়" বইটির সম্পর্কে কিছু কথা: বাংলাদেশের অন্যতম একজন ধনকুবের ব্যবসায়ী শেষ বয়সে সিদ্ধান্ত নিয়েছেন সারাজীবন যা অর্থ উপার্জন করেছেন সেই অর্থের কিছু অংশ দিয়েই উনি দেশ পরিবর্তন করবেন। ৫০ জন তরুণ-তরুণী তৈরি করবেন যারা দেশের জন্য নোবেল প্রাইজ নিয়ে আসবে। সেই স্বপ্ন থেকেই এই উপন্যাসের শুরু। স্কুল, কলেজ, ইউনিভার্সিটি এমন কি হসপিটাল বানানোর বিশাল প্ল্যান তার মাথায়। কারো সাহায্য ছাড়া একজন শিল্পপতি চাইলেই যে অনেক কিছু পরিবর্তন করতে পারে সেটা তিনি প্রমাণ করেই দেখাবেন। ঠিক এমন সময় পরিবারই শুধু না বরং কাছের অনেকেই তাকে পাগল ভেবে তার কাজে বাধা দিতে শুরু করে। এক পর্যায়ে হাজারো বাধার সম্মুখীন হয়ে হতাশ হয়ে যান তিনি। তারপর আগমন ঘটে এক ঝাঁক তরুণ এর যারা স্বপ্ন নিয়ে কাজ করতে চায়, যারা চায় দেশকে পরিবর্তন করতে। নোবেল না নিয়ে আসতে পারলেও চেষ্টা করে দেশকে অনন্য এক উচ্চতায় নিয়ে যাওয়ার। তারপর কি হয়? আদৌ কি পরিবর্তন হয় বাংলাদেশের? পুরোটা জানতে এই অনুপ্রেরণামূলক উপন্যাস সূর্যোদয় আপনাকে পড়তেই হবে। কে জানে হয় তো এই ছোট উপন্যাসই আপনার মনে নতুন কোনো স্বপ্নের বীজ বপন করে দেবে আর আপনি অপেক্ষা করবেন নতুন এক সূর্যের। হয় তো এই ছোট উপন্যাসই আপনাকে দেখাবে নতুন এক সূর্যোদয়...
মশিউর রহমান শান্ত`র মিডিয়ায় পথচলা শুরু ২০১০ সালে একুশে টেলিভিশনে মুক্ত খবরে রিপোর্টার এবং প্রেজেন্টার হিসেবে যোগদানের মধ্য দিয়ে। শিশুতোষ রিপোর্ট এবং প্রেজেন্টেশন সবমিলিয়ে একুশে টিভিতে প্রচারিত প্রতিবেদনের সংখ্যা ১৭৬টির বেশি। দৈনিক জনকণ্ঠ, দৈনিক কালেরকন্ঠ, দৈনিক আলোকিত বাংলাদেশসহ পত্রিকায় লেখা ফিচারের সংখ্যা দুইশতাধিক। ছোটগল্প লিখেছেন ৪২ টি যার মাঝে ৮টি গল্প প্রকাশ হয়েছে ভারত থেকে। বর্তমানে একুশে টিভির মুক্ত খবরে রিপোর্টার এবং প্রেজেন্টার থাকার পাশাপাশি আরজে হিসেবে কর্মরত আছেন এবিসি রেডিও ৮৯.২ এফএম-এ।