আব্দুল গফ্ফার খান (ডা. এ জি খান) ৩রা আষাঢ় ১৩৬৯ বঙ্গাব্দ মোতাবেক ১৩-০৬-১৯৬২ রোজ মঙ্গলবার বরগুনা জেলার অন্তর্গত ছোটগৌরীচন্না গ্রামে এক সম্ভ্রান্ত মুসলিম পরিবারে গ্রহণ করেন। ১৯৮০ সালে বরগুনা জেলার গৌরীচন্না নওয়াব সলিমুল্লাহ উচ্চ মাধ্যমিক দ্যালয় থেকে বিজ্ঞান বিভাগ হতে কৃতিত্বের সাথে এস.এস.সি. পরিক্ষায় উত্তীর্ণ হন। যশোর মিওপ্যাথিক মেডিকেল কলেজ ও হাসপাতাল হতে ডি এইচ এম এস ডিগ্রী লাভ করেন। তিনি মিওপ্যাথি দীক্ষা নেন উপমহাদেশের প্রখ্যাত হোমিওপ্যাথ, শিক্ষক, লেখক, সংগঠক প্রয়াত ্যাপক ডা. এ আলীর সান্নিধ্যে। পিতা মরহুম ডা. আব্দুল ওয়ারেচ খান একজন পল্লী চিকিৎসক লন। পিতার একান্ত ইচ্ছা ছিলো তাকে ডাক্তার বানানোর। হোমিও চিকিৎসায় নিজে দূরারোগ্য গ হতে আরোগ্য হওয়ায় হোমিওপ্যাথির প্রতি আকৃষ্ট হন। তাছাড়া পিতা ক্যান্সারে আক্রান্ত এ এ্যালোপ্যাথি চিকিৎসায় অমানবিক যাতনা সয়ে সয়ে মৃত্যুবরন করেন। তাই ক্যান্সার নিয়ে বষনা করার অদম্য স্পৃহা লেখককে আজ বাংলাদেশ তথা বিশ্বের কাছে সু-প্রতিষ্ঠিত করতে ায়তা করেছে। লেখকের লেখা প্রবন্ধসমূহ আজিজ এখনও মরে নাই, ফাতেমার আর্তনাদ, দর ভূত তাড়াবে কে, মেটেরিয়া মেডিকা আয়ত্বের কৌশল, টিউমার চিকৎসায় হোমিওপ্যাথি সটেকিং, সহ অসংখ্য প্রবন্ধ পত্র-পত্রিকায় প্রকাশিত হয়েছে। লখক সফল ক্যান্সার চিকিৎসক হিসেবে বঙ্গবন্ধু স্বর্ণপদক ২০০৮, শেরে বাংলা স্বর্ণপদক ০৮, মাদার তেরেসা স্বর্ণপদক ২০০৮, নজরুল স্বারক সন্মাননা পদক ২০০৭, বি এম জে এ শনাল এ্যাওয়ার্ড ২০০৭, আইনের দর্পন স্বর্ণপদক ২০০৭, ঢাকা প্রেস ক্লাব স্বর্ণপদক ২০০৮, র সলিমুল্লাহ স্বর্ণপদক ২০০৬, মানবাধিকার স্বর্ণপদক ২০০৭, ধারা শেরে বাংলা স্বর্ণপদক ০৮. স্যার বিজ্ঞানী জগদীশ চন্দ্র বসু স্মৃতি পদক ২০০৮, বিদ্রোহী কবি সন্মাননা পদক ০৮, জাউছাস পদক ২০০৭, ভাষা সৈনিক ড. সাফিয়া খাতুন স্মৃতিপদক ২০০৯, ক্রাইম উজ মিডিয়া স্বর্ণপদক ২০০৬ সহ আরো অসংখ্য সন্মাননা পদক লাভ করেন। ন্সার চিকিৎসায় সাফল্যের প্রতিবেদন অসংখ্য জাতীয় পত্র পত্রিকায় অত্যন্ত গুরুত্বের সাথে গশিত/প্রচারিত এবং বাংলাদেশ বেতার ও টিভি সহ বিভিন্ন মিডিয়াতে লেখকের সাফল্যের । প্রচারিত হয়েছে। তনি বর্তমানে মেহেরুণ হোমিও ফার্মেসী, ৬৫ এলিফ্যান্ট রোড, ঢাকাতে চিকিৎসা সেবা প্রদান র আসছেন।