‘আমরা সেই সে জাতি – ১’ বইটির সূচিপত্র: খাব্বাবের আকাংখাঃ ৭ তাওহীদের মহাবাণী গোপন রাখতে পারবো না ॥ ৯ আমি ঠকিনি বন্ধু ॥ ১২ উমার হলেন আল-ফারুক ॥ ১৪ যে মৃত্যু বিজয় আনে ॥ ১৬ বড় লাভের ব্যবসা করলে, সুহাইব ॥ ১৮ এই নাও তোমাদের গচ্ছিত ধন ॥ ২০ প্রয়োজন চুক্তির চেয়ে বড় হলো না ॥ ২২ মৃত্যু যেখানে মধুর ॥ ২৪ পতাকাবাহী মুসয়াব ॥ ২৬ উহুদ প্রান্তরের প্রথম শহীদ ২৮ আবদুল্লাহ ও সা’দের অভিলাষ ॥ ৩০ পিতা, পুত্র, স্বামীহারা এক মহিলা ॥ ৩২ আমরা কাউকে রাজস্ব দেবার মত অবনত হতে পারি না ॥ ৩৪ খন্দকের এক শহীদ ॥ ৩৭ উমার ইবনে ইয়াসিরের নামায ॥ ৩৯ বাবলা তলার শপথ ॥ ৪১ নীতিই ঊর্ধ্বে স্থান পেলো ॥ ৪৪ পরাজিত হুনাইনের বিজয়ের ডাক ॥ ৪৭ জিরানা শিবিরের বন্দীমুক্তি ॥ ৫০ মুতার রণাংগনে আত্মত্যাগ ॥ ৫২ জিহাদ থেকে বিরত রাখার জন্য আয়াত নাযিল করতে হলো ॥ ৫৪ মহানবীর দূত মাথায় এক টুকরা মাটি নিয়ে ফিরলেন ॥ ৫৭ একদিনে যিনি এতগুলো সকাজ করেছেন তিনি নিশ্চই জান্নাতে প্রবেশ করবেন ॥ ৫৯ একটি হাদীস এবং আবু বকর ॥ ৬০ আবু বকর পরবর্তী খলিফাদের বড় মুশকিলে ফেলে গেলেন ॥ ৬১ মুরতাদ প্রশ্নে আবু বকরের দৃঢ়তা ॥ ৬৩ আপনি আচরি ধর্ম অপরে শিখাও ॥ ৬৫ উমারের (রা) ভাতা বৃদ্ধির চেষ্টা ॥ ৬৭ উমারের (র.) ছেলের কান্না ॥ ৬৯ উসমান (রা) কিভাবে খলিফা হলেন ॥ ৭০ সা’দের প্রাসাদে আগুন ॥ ৭২ জর্দানের রোমান শাসকের দরবারে মুয়াজ ॥ ৭৪ আমিরুল মুমিনীন কৈফিয়ত দিলেন ॥ ৭৬ আইনের চোখে সবাই সমান! ৭৮ উত্তোলিত তলোয়ার কোষবদ্ধ হলো ৮০ ধন্য সেই বিধান যা খলীফাকেও খাতির করে না ৮২ অপরূপ সুন্দরী রাজকন্যা ও এক হাজার দীনার ॥ ৮৩ মূর্তির নাকের বদলে মানুষের নাক ৮৫ শত্রুকে নিজের তরবারি দান ॥ ৮৭ উবাদা ইবনে সামিতের শপথ রক্ষা ॥ ৮৮ ইয়ারমুকে বিজয় ছিনিয়ে এনেছিলো যারা ॥ ৯০ রোমান সেনাপতি মাহানের তাবুতে খালিদ ॥ ৯২ সেনাপতি হলেন সাধারণ সৈনিক ॥ ৯৪ উহুদের হিন্দা ইয়ারমুকে ॥ ৯৬ ইকরামা ইবন আবু জাহলের শাহাদাত ॥ ৯৮ যুদ্ধ শেষে পা খুঁজে বেড়াচ্ছিলেন হারার ইবনে কায়েস ॥ ৯৯ চার শহীদের মা ॥ ১০১ ফোরাত তীরে সত্যের সৈনিক ॥ ১০২ জাহাজ পোড়ানো তারিক ॥ ১০৫ যার ভাণ্ডার শুধু অভাবগ্রস্তদের জন্যই খোলা ॥ ১০৭ কিছু অভাব-অভিযোগের কথা নিয়ে এসেছিলাম ॥ ১০৯ এই বিরান ঘরের সাহায্যেই কি আপন ঘর ঠিক করতে এসেছি ১১২ খলিফা ফরমাশ খাটলেন ॥ ১১৪ শাসক যখন সেবক হন ॥ ১১৫ আসামীর কাঠগড়ায় আল মানসূর ॥ ১১৬ আপনি এই সামান্য কয়েক তাল মাটি তুলতে পারলেন না ! ১১৭ আটলান্টিকের তীরে সেনাপতি উকবা ৷ ১১৯ আরমেনিয়া প্রান্তরে আলপ আরসালান ॥ ১২১ জেরুসালেমে দু'টি ঐতিহাসিক দিন ॥ ১২৩ তাইবেরিয়াসে সালাহউদ্দীন ॥ ১২৫ সালাহউদ্দীনের জানাযা ॥ ১২৮ ফাঁসি দিন আর যা-ই করুন যা সত্য তা বলবই ॥ ১৩০ বলবনের ন্যায়পরায়ণতা ॥ ১৩২ নামায যুদ্ধ থামিয়ে দিল ॥ ১৩৪ তাইমুরের দরবারে হামিদাবানু ॥ ১৩৬ উরুজ বার্বারোসার বীরত্ব ॥ ১৩৮ দান কমাতে গিয়ে বাড়ল ॥ ১৪০
দেশের অন্যতম জনপ্রিয় উপন্যাস সিরিজ ‘সাইমুম সিরিজ’ হলো লেখক আবুল আসাদ এর বই। এই একটি বাক্যই যথেষ্ট প্রখ্যাত সাংবাদিক, প্রাবন্ধিক, কলামিস্ট এবং সাহিত্যিক আবুল আসাদকে পরিচিত করিয়ে দেবার জন্য। গুণী এই লেখক ও সাংবাদিক ১৯৪২ সালের ৫ই আগস্ট রাজশাহী জেলার অন্তর্গত বাগমারা থানার নরসিংহপুর গ্রামে জন্মগ্রহণ করেন। তার পিতা এ. কে. ছামছালুল হক ভারতের বেনারসের মাদ্রাসা থেকে শিক্ষা লাভকারী একজন আলেম ছিলেন। সে সূত্রে পারিবারিকভাবেই তিনি ইসলামিক শিক্ষা লাভ করেন। মেধাবী ছাত্র আবুল আসাদ মাধ্যমিক শেষ করে রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তি হন এবং অর্থনীতিতে এম.এ পাস করেন। ছাত্রজীবনেই সাংবাদিকতায় হাতেখড়ি হয় তার। রাজশাহীর একাধিক দৈনিক এবং সাপ্তাহিক পত্রিকায় কাজ করার অভিজ্ঞতা নিয়ে ১৯৭০ সালে দৈনিক সংগ্রামে সহকারী সম্পাদক হিসেবে যোগ দেন তিনি। ১৯৮১ সালে তিনি সংগ্রামের সম্পাদক হিসেবে দায়িত্ব পালন শুরু করেন, যে পদে তিনি আজও কর্মরত আছেন। আবুল আসাদ এর বই সমগ্র পাঠকদের কেবল আনন্দই দেয় না, বিভিন্ন বিষয় সম্পর্কে সচেতনও করে। বিশেষ করে সাইমুম সিরিজের প্রকাশিত ৬১টি বই কেবল থ্রিলারই নয়, এগুলো ইসলামিক ইতিহাস, ভূগোল আর সংস্কৃতির পাঠও। সাইমুম সিরিজ ছাড়াও আবুল আসাদ এর বই সমূহ এর মাঝে আছে ‘কাল পঁচিশের আগে ও পরে’, ‘আমরা সেই সে জাতি’ (৩ খণ্ড) ‘সময়ের সাক্ষী’ এবং প্রবন্ধ সংকলন ‘একুশ শতকের এজেন্ডা’। গুণী এ লেখক তার রাজনৈতিক কর্মকাণ্ডের জন্য একাধিকবার গ্রেফতার হয়েছেন।