*সাম্প্রদায়িকতা : প্রেক্ষিত বাংলাদেশ *১৫ ফ্রেব্রুয়ারির নির্বাচন : সাংবিধানিক বাধ্যবাধকতা *শেখ হাসিনা প্রশাসন ধ্বংসের খেলায় মেতেছেন *বাংলাদেশ কারো বাবার তালুক নয় *স্বাধীনতাকেই অপমান করছে আওয়াম লীগ *তত্ত্বাবধায়ক সরকার না কি লীগ সরকার *প্রজাতন্ত্রের কর্মকর্তা-কর্মচারীদের আন্দোলনে শামিল হওয়ার পরিণতি শুভ নয় *বিদ্রোহী আমলাদের বিচার হলো না কে? *সপ্তম সংসদ নির্বাচ ও লীগের অতীত শাসন *নীল-নকশার ৭ম সংসদ নির্বাচন *সপ্তম সংসদ নির্বাচনে নিরপেক্ষতার দাবি হাস্যকর *লীগ সরকার ঐকমত্যের সরকার নয় *দেশ রক্ষায় জাতীয়তাবাদী শক্তিকে ঐক্যবদ্ধ হতে হবে। *মিথ্যা বক্তব্য-গলাবাজির স্থান সংসদ নয় *প্রধানমন্ত্রীর এক সের বেগুনে দুই সের লবণ *মুজিব হত্যায় তোফায়েলের রহস্যময় ভূমিকা *আওয়ামী লীগের মুখ ও মুখোশ *শেখ হাসিনার নিজের মুখে নিজের স্তুতি *দেশনেত্রীর বক্তব্য সত্যের প্রতিধ্বনি *বিএনপিকে সরকারি দলই ওয়াকআউটে বাধ্য করেছে *জনগণ কখনো পরাজিত হয় না *জোর করে জাতির পিতা বানানো যায় না *হত্যা, সন্ত্রাস, ধর্ষণ, নির্যাতন পাল্লা দিয়ে চলেছে *বাংলাদেশের বিজয় দিবস ভারত কেন রাষ্ট্রীয়ভাবে পালন করে *পিতা-পুত্রীর শাসনের কি অদ্ভুত মিল! *কাচের ঘরে বাস করে ঢিল ছুঁড়লেন সুরঞ্জিত সেন *কৃষকদের পদভারে চঞ্চল শিবপুর : ভাসানী থেকে খালেদা জিয়া *জাতীয় বিজয়ের উপর নির্লজ্জ দলীয়করণ *‘নানীর’ মিয়ামী সফর ও ‘নানীর’ মার্কিন নাগরিকত্ব *নারীর মেটারনিটি লিভ ও অবৈধ পাসপোর্ট মন্ত্রীর গোপন সফর *তোফায়েল সাহেব জেনে নিন ব্রাংক ডাকাতি কাকে বলে *স্বাধীনতা যুদ্ধে ভারতীয় সাহায্যের অন্তরালে *স্বাভাবিক মৃত্যুর গ্যারান্টি নেই
কাজী সিরাজ। জন্ম ১৯৪৭ খ্রিস্টাব্দের ১ নভেম্বর কুমিল্লা জেলার চৌদ্দগ্রাম থানার সম্রান্ত চিওড়া কাজী বাড়িতে। তার পিতা মরহুম কাজী আফাজ উদ্দিন আহমেদ ছিলেন সরকারি চাকুরে। মা মরহুমা সালেহা খাতুন ছিলেন সুগৃহিনী। কাজী সিরাজ মূলত একজন রাজনৈতিক কর্মী। তিনি ১৯৬৫ থেকে স্বাধীনতা যুদ্ধের পূর্ব পর্যন্ত পূর্ব পাকিস্তান ছাত্র ইউনিয়ন (মেনন)- এর একাধারে চট্টগ্রাম শহর শাখার সাধারণ সম্পাদক, জেলা শাখার প্রচার সম্পাদক, জেলা শাখার সাধারণ সম্পাদক ও কেন্দ্রীয় কমিটির অন্যতম নেতা ছিলেন। মুক্তিযুদ্ধে তিনি সক্রিয়ভাবে অংশগ্রহণ করেন; কাজ করেন ২ নম্বর সেক্টরের ২ নম্বর সাব-সেক্টরে।। আগরতলা থেকে প্রকাশিত কাজী জাফর আহমদ সম্পাদিত সাপ্তাহিক ‘স্বাধীন বাংলা’র তিনি ভারপ্রাপ্ত সম্পাদক ছিলেন। স্বাধীনতার পর তিনি রাজনীতির পাশাপাশি সাংবাদিকতাকে পেশা হিসেবে গ্রহণ করেন। ১৯৬৫ সাল থেকেই তিনি মাওলানা ভাসানীর নেতৃত্বাধীন ন্যাশনাল আওয়ামী পার্টির (ন্যাপ) প্রাদেশিক কাউন্সিলর ছিলেন। মাওলানা ভাসানীর আর্শীবাদ নিয়ে ক্যাপ্টেন (অবঃ) হালিম চৌধুরী, কাজী জাফর আহমদ, রাশেদ। খান মেনন, হায়দার আকবর খান রনাে, আবদুল মান্নান ভূইয়া, মােস্তফা জামাল হায়দার প্রমুখের নেতৃত্বে ইউনাইটেড পিপলস পার্টি গঠনের পর তিনি ইউপিপি’র সঙ্গে সংশ্লিষ্ট হন। ১৯৭৭ সালে শহীদ প্রেসিডেন্ট জিয়াউর রহমানের আদর্শে উদ্বুদ্ধ হয়ে জাতীয়তাবাদী যুব কেন্দ্র গঠন করেন ও সংগঠনের আহ্বায়ন হন। বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দল গঠনের পর তিনি সে দলে যােগদান করেন ও বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী যুবদল কেন্দ্রীয়। আহবায়ক কমিটির সাংগঠনিক উপ-পরিষদের আহবায়ক মনােনীত হন। শহীদ প্রেসিডেন্ট জিয়াউর রহমান কর্তৃক ১৯৮০ সালের ১৯ আগস্ট প্রতিষ্ঠিত জাতীয়তাবাদী স্বেচ্ছাসেবক সংগঠনের কেন্দ্রীয় কমিটির প্রথম আহবায়ন মনােনীত হন তিনি। পরে তিনি এই সংগঠনের সভাপতি নির্বাচিত হন ।। বর্তমানে তিনি কোন রাজনৈতিক দলের সঙ্গে সম্পৃক্ত নন। তার স্ত্রী অধ্যাপিকা শাহরিয়া আখতার বুলু অষ্টম জাতীয় সংসদে এম.পি ছিলেন। কাজী সিরাজ দু’কন্যা ও এক পুত্র সন্তানের জনক। তার প্রকাশিত গ্রন্থের সংখ্যা ষােল।