Current applications (or rather, misapplications) of Islamic law are reductionist rather than holistic, literal rather than moral, one-dimensional rather than multidimensional, binary rather than multi-valued, deconstructionist rather than reconstructionist, and causal rather than teleological. There is lack of consideration and functionality of the overall purposes and underlying principles of the Islamic law as a whole. Further, exaggerated claims of ‘rational certainty’ (or else, ‘irrationality’) and ‘consensus of the infallible’ (or else, ‘historicity of the scripts’) add to lack of spirituality, intolerance, violent ideologies, suppressed freedoms, and authoritarianism. Thus, a maqasidi approach takes juridical issues to a higher philosophical ground, and hence, overcomes (historical) differences over politics between Islamic schools of law, and encourages a much-needed culture of conciliation and peaceful coexistence. Moreover, the realization of purposes should be the core objective of all fundamental linguistic and rational methodologies of ijtihad, regardless of their various names and approaches. Thus, the validity of any ijtihad should be determined based on its level of achieving ‘purposefulness,’ or realizing maqasid al-shari’ah.
মিশরীয় বংশোদ্ভূত অধ্যাপক জাসের আওদা মাকাসিদে শরীয়াহর উপর একজন শীর্ষস্থানীয় বিশেষজ্ঞ। ‘মাকাসিদ ইনস্টিটিউট’ নামক একটি থিংকট্যাংকের প্রেসিডেন্ট। ফিকহ কাউন্সিল অব নর্থ আমেরিকা, দ্য ইউরোপিয়ান কাউন্সিল ফর ফতওয়া এবং ফিকহ একাডেমি অব ইন্ডিয়ার সদস্য। তিনি যুক্তরাজ্যের ইউনিভার্সিটি অব ওয়েলস থেকে ইসলামী আইনের উপর একটি এবং কানাডার ইউনিভার্সিটি অব ওয়াটারলু থেকে সিস্টেম অ্যানালাইসিসের উপর আরেকটি পিএইচডি করেছেন। এর আগে পড়াশোনা করেছেন আল-আজহার বিশ্ববিদ্যালয়ে। শৈশবেই তিনি কোরআন হিফয করেন। তিনি কানাডা, মিশর, দক্ষিণ আফ্রিকা, কাতার, ইউএই এবং বাহরাইনের বিভিন্ন বিশ্ববিদ্যালয়ে শিক্ষকতা করেছেন। ইসলাম ও ইসলামী আইনের উপর বক্তব্য দিতে অনেক দেশ সফর করেছেন। আরবী ও ইংরেজিতে তাঁর প্রকাশিত বইয়ের সংখ্যা ২৫টি। এগুলোর কোনো কোনোটি অন্তত ২৫টি ভাষায় অনূদিত হয়েছে।