আপনি জানেন যে, মানুষের শারীরিক, মানসিক ও আধ্যাত্মিক বিকাশ ও সুস্থতার একটি প্রাচীনতম বিজ্ঞান হিসেবে ইয়োগা আজ সর্বজনবিদিত এবং সর্বত্র চর্চিত। এর স্বীকৃতি হিসেবে জাতিসংঘ ২০১৫ সালে ২১শে জুনকে ‘বিশ্ব ইয়োগা দিবস’ হিসেবে ঘোষণা করে, যা জাতিসংঘের ইতিহাসে সর্বাধিকসংখ্যক রাষ্ট্রের ভোটে সবচেয়ে কম সময়ে অনুমোদিত একটি সিদ্ধান্ত হিসেবে রেকর্ড করেছে। বর্তমান বিশ্বে রোগ নিরাময় ও সুস্থতায় ওষুধপত্র ব্যবহারের পাশাপাশি ‘ইয়োগা চর্চা’ একটি বিশেষ গুরুত্বপূর্ণ অবদান রাখছে। ইয়োগার মাধ্যমে ডায়াবেটিস, হার্ট বøক, উচ্চ রক্তচাপ, হাঁপানি, গ্যাস্ট্রিক, লিভার, প্রস্টেট, যৌনরোগ, বাত-ব্যথা, সাইনোসাইটিস, মাইগ্রেন, পাইলস, মানসিক চাপ, টেনশন, কোষ্ঠকাঠিন্য, কোলেস্টেরল, মেদ ও অতিরিক্ত ওজন, লিগামিন সমস্যাসহ বিবিধ প্রকার রোগ থেকে মুক্তি লাভ করা যায়। * ইয়োগা ফুসফুসের প্রায় ৭০ কোটি অ্যালভিওলাই বা বায়ুকুঠরি কার্যকর রাখে। * ইয়োগার মাধ্যমে প্রায় ৯.৫০ কোটি ¯œায়ুকোষ পরিশোধিত হয়। * ইয়োগার মাধ্যমে দেহের সমস্ত কোষে রক্ত সঞ্চালন করে এবং অক্সিজেন দ্রæত চলাচল করে। লাইফ এনার্জি প্রবেশ করে শরীরকে রোগমুক্ত করে। ইয়োগার ¯েøাগান: সুস্থ্য দেহ প্রশান্ত মন, কর্মব্যস্ত সুখী জীবন।