'নিঃশব্দের গল্প' বইয়ের ফ্ল্যাপে লেখাঃ আরজে রিজন। পুরোনাম রিজন আহমেদ । ছোট বেলা থেকেই লিখতে ভালবাসেন। আর ভালবাসেন কথা বলতে তাই পেশা হিসেবে বেছে নিয়েছেন রেডিও। কাজ করছেন আরজে হিসেবে রেডিও বিক্রমপুর ৯৯.২ এফ এমে। একই সাথে কাজ করছেন বাংলাদেশের সর্ব বৃহৎ রেডিও স্টেশন ঢাকা এফ এম ৯০.৪ এ। এছাড়াও অভিনয় করতে ভালোবাসেন, অভিনয় শিল্পী হিসেবে আছেন দৃষ্টিপাত নাট্য মঞ্চের সাথে। অভিনয় করেছেন নাম করা ১০টি সর্টফিল্মে। টিভি নাটক করেছেন বেশ কিছু, যা প্রচুর দর্শক জনপ্রিয়তা পেয়েছে। মুলত তিনি গল্পের মানুষ । যে কোন মাধ্যমেই হোক তিনি গল্প বলতে কিংবা লিখতে ভালবাসেন। অবসর সময় বই পড়তে এবং ঘুরে বেড়াতে পছন্দ করে বর্তমান সময়ের জনপ্রিয় তরুণ প্রতিভাবান এই লেখক।
ভূমিকা পড়ছেন? তার মানে ধরে নেওয়া যায় আপনি পাঠক হিসেবে প্রথম সারির। একদম শুরু থেকেই শুরু করতে পছন্দ করেন। বইটি হাতে নেওয়ার জন্যে প্রথমেই একটি ধন্যবাদ আপনার প্রাপ্য। এখন নিঃশব্দের গল্প বইটি নিয়ে কিছু কথা বলি। আমাদের সবার মাঝেই কিছু না কিছু গল্প রয়েছে। প্রত্যেকেই আমরা এক একটা গল্প কিংবা উপন্যাস। সমস্যা হল সেই গল্পগুলো নিঃশব্দ তাই আমরা কেউ শুনতে পাই না। নিঃশব্দের গল্প মূলত এমন একটি বই যেখানে আমি চেয়েছি সেইগল্পগুলোকে নিয়ে লিখতে। বাচ্চাদের গল্প, এডভেঞ্চার গল্প, জীবনমুখী কিংবা ভৌতিক। সব রকমের গল্পের স্বাদ আপনি এই বইটিতে পাবেন। কারণ প্রতিটি গল্পই আমি লিখেছি আমার ভেতর নিঃশব্দে জমে থাকা শব্দগুলো থেকে। আমার নিঃশব্দে জমে থাকা গল্পগুলো কেমন হয়েছে সেই বিচার বরং পাঠকের হাতেই তোলা থাক। ভুল করলে অবশ্যই জানাবেন যেন পরবর্তীতে শুধরাতে পারি। আর হ্যা আমার মতো তরুণ লেখকের বই প্রকাশ এর জন্যে প্রকাশক মাশফিক তন্ময় ভাইকে মনের গহীন থেকে ধন্যবাদ। আপাতত আর কথা না বাড়াই। নিঃশব্দের গল্পের রাজ্যে আপনাদের আমন্ত্রণ... রিজন আহমেদ আউটডোর ব্রডকাস্টার ঢাকা এফএম ৯০.৪
রিজন আহমেদ মূলত একজন অভিনয়শিল্পী। কাজ করছেন মঞ্চ এবং টিভি নাটকে। তবে এর বাইরেও তার পরিচয় অনেকগুলো। রেডিও জকি হিসেবে কাজ করছেন রেডিও বিক্রমপুর এবং একই সাথে কাজ করছেন ঢাকা এফএম ৯০.৪ এ। রিজন মূলত গল্প বলতে ভালোবাসেন। ইতিমধ্যে তার প্রকাশিত বইয়ের সংখ্যা ৪ টি যার মধ্যে শ্যাওলা প্রাচীর, নিঃশব্দের গল্প, বেশ জনপ্রিয়তা পেয়েছে। আগামীতেও লেখালেখি করে নিজের মাঝে লুকিয়ে থাকা গল্পগুলো ছড়িয়ে দিতে চান এই তরুণ।