"নাফ নদীর তীরে" বইয়ের ফ্ল্যাপের কথা: সম্রাট শাহজাহানের পুত্র যুবরাজ শাহ সুজা আপন ভাইদের কাছ থেকে পালিয়ে ঢাকা হয়ে চট্টগ্রামে আসেন, তারপর আশ্রয় নেন জঙ্গলেঘেরা রহস্যময় আরাকানের মাউক-উ রাজ্যে, সাথে নিয়ে আসেন হাজার পালঙ্ক ভর্তি মুল্যবান ধনসম্পদ। হীরা, চুন্নি, পান্না, সােনা, আরও এমন অনেক ধনরত্ন। যুবরাজের সম্পদ নাকি তার সুন্দরী কন্যার প্রতি লােভ করল আরাকানের রাজা থুডাম্বা? এর পরের ঘটনা নিয়ে ইতিহাসে ছড়িয়ে আছে নানান গুজব। অক্সফোর্ডে পড়াশােনা শেষ করে ড. সরােজ তার মৃত্যুর আগে কিসের পান্ডুলিপি রেখে গেলেন? পান্ডুলিপির পাতায় পাতায় কিসের সূত্র আর ইঙ্গিত দিয়ে গেছে? কারা চুরি করেছে সেই পান্ডুলিপি? রাফিন নামের দেবদূতের মতাে ছেলেটা কি পাবে সেই পান্ডুলিপি? প্রফেসর, ড. সরােজ, হুসেইন আলী এরা কারা? নাফ নদীর তীরে ঘুরতে এসে মিতা, সুমন কীভাবে এদের সাথে জড়িয়ে গেল? বাংলাদেশের প্রত্নতাত্ত্বিক বিভাগের কাহের সাহেব কীভাবে জড়িত এদের সাথে? কানা রাজার গুহায় কী আছে? সমস্ত ঘটনা ধীরে ধীরে জমে উঠছে নাফ নদীর তীরে। কি ঘটছে সেখানে? শাহ সুজার ফেলে যাওয়া ধনরত্নের সন্ধান নাকি এটাকে ঘিরে অন্য কোনও নতুন ইতিহাস ঘটছে নাফ নদীর তীরে?