clearence-full-logo

Ends in

00 : Days
00 : Hrs
00 : Min
00 Sec
পরিচয়
superdeal-logo

চলবে ২১ ডিসেম্বর পর্যন্ত

00 : 00 : 00 : 00

পরিচয়

1 Rating  |  No Review

TK. 220 TK. 182 You Save TK. 38 (17%)

বর্তমানে প্রকাশনীতে এই বইটির মুদ্রিত কপি নেই। বইটি প্রকাশনীতে এভেইলেবল হলে এসএমএস/ইমেইলের মাধ্যমে নোটিফিকেশন পেতে রিকুয়েস্ট ফর রিপ্রিন্ট এ ক্লিক করুন।

book-icon

Cash On Delivery

mponey-icon

7 Days Happy Return

Clearance sales offer Detail page banner image

Similar Category eBooks

বইটই

Product Specification & Summary

ফ্ল্যাপ
এ উপন্যাসে পাকিস্তান পরবর্তী ষাট দশকের একটি চিত্র ফুটে উঠেছে। জমজ দু’ভাই হলো উপন্যাসের প্রধান চরিত্র। এ দু’ভাইয়ের জীবনে জড়িয়ে যায় আরতি নামে এক হিন্দু মেয়ে। সাম্প্রদায়িক দাঙ্গার হাত থেকে বাঁচার জন্য আরতির পিতা রামমোহন ভট্টাচার্য সপরিবারে ভারতে পালিয়ে যাচ্ছিলেন। কিন্তু ইউনিয়নের বিডি চেয়ারম্যান হাফিজউদ্দিন তার বাহিনী নিয়ে তাদের ওপর হামলা করেন এবং ভট্টাচার্যের কাছ থেকে সোনা দানা, টাকা পয়সাসহ সব কেড়ে নেন। রামমোহন ভট্টাচার্যকে ভারতে পালিয়ে যেতে সহায়তা করছিলেন আহমদ আলী মৃধা। জমজ দু’ভাই আনোয়ার ও মনোয়ার ছিল আহমদ আলী মৃধার পুত্র। মৃধা তার পুত্রদ্বয়কে সঙ্গে নিয়ে রামমোহন ভট্টাচার্যকে এগিয়ে দিতে যান। চেয়ারম্যানের বাহিনী হামলা চালালে রামমোহন ভট্টাচার্যের পরিবারের সদস্যরা ছত্রভঙ্গ হয়ে যায়। এ সময় আরতি মনোয়ারের ওপর আছাড় খেয়ে পড়ে। এ দুর্ঘটনা থেকেই মনোয়ারের সঙ্গে আরতির সম্পর্কের সূত্রপাত। পরিবার থেকে বিচ্ছিন্ন হয়ে পড়ায় আহমদ আলী মৃধা আরতিকে নিজ বাড়িতে আশ্রয় দেন। সমাজের লোকজন একটা ছুঁতো পেয়ে যায়। তারা তাকে সমাজচ্যুত করার জন্য দল বেধে আসে। আহমদ আলী মৃধা মান সম্মান রক্ষায় ছোট ছেলে মনোয়ারের সঙ্গে আরতিকে বিয়ে দেন। আরতি মৃদু আপত্তি করলেও বিয়েতে রাজি হয়। আহমদ আলী মৃধার বড় ছেলে আনোয়ারের সঙ্গে আরতির আংটি বিনিময় হয়েছিল। সে ধরে নিয়েছিল আনোয়ারের সঙ্গে তার বিয়ে হতে যাচ্ছে। জমজ ভাই হওয়ায় আনোয়ার ও মনোয়ারের মধ্যে ছিল আশ্চর্যরকম মিল। আরতি জানতো না যে, আনোয়ারের আরেকটি ভাই আছে এবং সেই ভাই দেখতে অবিকল তার মতো। মনোয়ারকে আনোয়ার ভেবে আরতি সংসার করতে থাকে। তার মনে খটকা লাগতো। কিন্তু প্রকাশ করতো না। শৈশব থেকে আনোয়ার ও মনোয়ার ছিল মাতৃস্নেহ থেকে বঞ্চিত। চেয়ারম্যান হাফিজউদ্দিন এক গণকের ভবিষ্যদ্বাণী বিশ্বাস করতেন। তিনি মনে করতেন অন্যের বউ ছিনিয়ে নিয়ে বিয়ে করলে তিনি দীর্ঘজীবী হবেন। এমন একটি ভুল ধারণা থেকে তিনি আনোয়ার ও মনোয়ারের মা আফরোজা বেগমকে বিয়ে করে ফেলেন। জমি বিক্রি করার জন্য আনোয়ার ও মনোয়ার চেয়ারম্যানের শরণাপন্ন হয়। চেয়ারম্যানের বাড়িতে গেলে তারা শান্তি পেতো। আফরোজা বেগমের রান্না করা খাবার খেয়ে তৃপ্তি পেতো। কিন্তু তারা জানতো না যে, তারা তাদের মায়ের হাতের রান্না খাচ্ছে। স্থায়ীভাবে তৃপ্তি লাভ করার জন্য তারা চেয়ারম্যান বাড়ি থেকে পানির গ্লাস নিয়ে আসে। এ গ্লাস দিয়ে তারা তৃপ্তির সঙ্গে পানি পান করতো। মায়ের ছবির দিকে তাকিয়ে থাকতো। চেয়ারম্যান হাফিজউদ্দিন ছদ্মবেশে আরতির ইজ্জত নষ্ট করার চেষ্টা করেন। প্রথমবার ব্যর্থ হয়ে তিনি দ্বিতীয়বার উদ্যোগ নেন। এবার তিনি আরতির স্বামী মনোয়ারের মনে সন্দেহের বিষ ঢুকিয়ে দেন। মনোয়ার নিশ্চিত ধারণা করতে থাকে তার স্ত্রী অসতী। সন্দেহ থেকে সে আরতিকে মারধর শুরু করে। আনোয়ার ও মনোয়ারের মধ্যে এমন একটি মিল ছিল যে, একজন অসুস্থ হলে অন্যজনও অসুস্থ হয়ে পড়তো। মানসিক আঘাতে মনোয়ার পাগল হয়ে যায়। সে পাগল হয়ে যাওয়ায় আনোয়ার মানসিক প্রস্তুতি নিতে থাকে। সত্যি সে নিজেও পাগল হয়ে যায়। ঘটনাক্রমে আরতি আনোয়ারের হাতে তার পরিয়ে দেয়া আংটি দেখতে পায়। মনের মানুষের সঙ্গে তার পরিচয় হয়। সেদিন থেকে সে আনুষ্ঠানিকভাবে মনোয়ারের সঙ্গে বৈবাহিক সম্পর্কের ইতি ঘটায়। পরে একসময় সে কাজীর মাধ্যমে মনোয়ারকে তালাক দেয়। এক সংঘর্ষে চেয়ারম্যান হাফিজউদ্দিন নিহত হলে আফরোজা বেগম ফের আহমদ আলী মৃধার সংসারে ফিরে আসেন। তবে মৃধা তখন জীবিত ছিলেন না। আফরোজা বেগমের হাতেই শেষ নিষ্পত্তি ঘটে। কিন্তু কিভাবে? এ জিজ্ঞাসার জবাব বইটি পাঠ করলে জানা যাবে।

লেখক পরিচিতি

সাহাদত হোসেন খান ১৯৫৬ সালের পহেলা মে নরসিংদী জেলার মনোহরদী উপজেলার কাটাবাড়িয়া গ্রামে এক সম্ভ্রান্ত মুসলিম পরিবারে জন্মগ্রহণ করেন। তিনি ঢাকা কলেজ থেকে উচ্চ মাধ্যমিক এবং নরসিংদী কলেজ থেকে দ্বিতীয় বিভাগে প্রথম হয়ে স্নাতক শ্রেণীতে উত্তীর্ণ হন। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় থেকে তিনি রাষ্ট্রবিজ্ঞানে দ্বিতীয় বিভাগে স্নাতকোত্তর ডিগ্রি লাভ করেন। আন্তর্জাতিক বিষয়ের উপর তার আগ্রহ সহজাত। সেই আগ্রহ থেকে তিনি আন্তর্জাতিক ও ঐতিহাসিক বিষয়ে নিয়ে বহু বই লিখেছেন। সাংবাদিকতা তাকে এ বিষয়ে যথেষ্ট সহায়তা করেছে। তিনি একজন পেশাদার সাংবাদিক। ১৯৮৭ সালে তাঁর সাংবাদিকতায় প্রবেশ। দৈনিক দিনকাল, দৈনিক ইনকিলাব, দৈনিক ইত্তেফাকসহ বেশ কয়েকটি জাতীয় দৈনিকে সাংবাদিকতা করেছেন। তিনি জাতীয় প্রেসক্লাব ও বাংলা একাডেমির সদস্য। ঢাকা সাংবাদিক ইউনিয়নে তিনি চার বার বিভিন্ন পদে দায়িত্ব পালন করেন।
Title পরিচয়
Author
Publisher
Country বাংলাদেশ
Language বাংলা

Sponsored Products Related To This Item

Reviews and Ratings

5.0

1 Rating and 0 Review

sort icon

Product Q/A

Have a question regarding the product? Ask Us

Show more Question(s)

Customers Also Bought

loading

Similar Category Best Selling Books

prize book-reading point
Superstore
Up To 65% Off
Recently Viewed
cash

Cash on delivery

Pay cash at your doorstep

service

Delivery

All over Bangladesh

return

Happy return

7 days return facility

0 Item(s)

Subtotal:

Customers Also Bought

Are you sure to remove this from bookshelf?

Write a Review

পরিচয়

সাহাদত হোসেন খান

৳ 182 ৳220.0

Please rate this product