রামেন্দু মজুমদারের জন্ম ১৯৪১ সালের ৯ আগস্ট লক্ষ্মীপুরে। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় থেকে ইংরেজি সাহিত্যে এম.এ পাস করার পর পেশা হিসেবে বেছে নিয়েছিলেন অধ্যাপনাকে। পরবর্তীকালে বিজ্ঞাপনশিল্পের সঙ্গে যুক্ত হন, কাজ করেন করাচি ও নয়াদিল্লিতে এবং ১৯৭২ থেকে ঢাকাতে। বাংলাদেশের অভ্যুদয়ের পর এ দেশের প্রথম নাটকের পত্রিকা থিয়েটার প্রকাশ করেন। প্রতিষ্ঠা করেন নাট্যগোষ্ঠী ‘থিয়েটার’। বাংলাদেশ টেলিভিশন ও বেতারে নাটক করেছেন, দীর্ঘদিন সংবাদ পাঠ করেছেন। বাংলাদেশ গ্রুপ থিয়েটার ফেডারেশন, ইন্টারন্যাশনাল থিয়েটার ইনস্টিটিউট (আইটিআই)র বাংলাদেশ কেন্দ্র ও সম্মিলিত সাংস্কৃতিক জোট-এর সভাপতির দায়িত্ব পালন করেছেন। আইটিআই-র বিশ্ব সভাপতি ছিলেন ছয় বছর, বর্তমানে সাম্মানিক সভাপতি। বাংলাদেশের নাট্যচর্চায় তাঁর অবদানের স্বীকৃতি হিসেবে লাভ করেছেন একুশে পদক ও বাংলা একাডেমির সম্মানসূচক ফেলোশিপ। বর্তমানে তিনি ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের সিনেট সদস্য, জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের সিনেট ও সিন্ডিকেট সদস্য। তাঁর রচিত ও সম্পাদিত গ্রন্থের সংখ্যা ২৬। প্রখ্যাত নাট্যশিল্পী ফেরদৌসী মজুমদার তাঁর স্ত্রী ও প্রতিশ্রুতিশীল নাট্যশিল্পী ও নির্দেশক ত্রপা মজুমদার তাঁদের একমাত্র সন্তান। প্রকাশিত বইয়ের তালিকা ১. নির্বাচিত রচনা, প্রবন্ধ-নিবন্ধ ও আত্মকথা, প্রকাশ : ফেব্রুয়ারি ২০১৮
জন্ম ১৯৪১ সালের ৯ আগস্ট লক্ষ্মীপুরে। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় থেকে ইংরেজি সাহিত্যে এম.এ পাস করার পর পেশা হিসেবে বেছে নিয়েছিলেন অধ্যাপনাকে। পরবর্তীকালে বিজ্ঞাপনশিল্পের সঙ্গে যুক্ত হন, কাজ করেন করাচি ও নয়াদিল্লিতে এবং ১৯৭২ থেকে ঢাকাতে। বাংলাদেশের অভ্যুদয়ের পর এ দেশের প্রথম নাটকের পত্রিকা থিয়েটার প্রকাশ করেন। প্রতিষ্ঠা করেন নাট্যগোষ্ঠী ‘থিয়েটার’। বাংলাদেশ টেলিভিশন ও বেতারে নাটক করেছেন, দীর্ঘদিন সংবাদ পাঠ করেছেন। বাংলাদেশ গ্রুপ থিয়েটার ফেডারেশন, ইন্টারন্যাশনাল থিয়েটার ইনস্টিটিউট (আইটিআই)র বাংলাদেশ কেন্দ্র ও সম্মিলিত সাংস্কৃতিক জোট-এর সভাপতির দায়িত্ব পালন করেছেন। আইটিআই-র বিশ্ব সভাপতি ছিলেন ছয় বছর, বর্তমানে সাম্মানিক সভাপতি। বাংলাদেশের নাট্যচর্চায় তাঁর অবদানের স্বীকৃতি হিসেবে লাভ করেছেন একুশে পদক ও বাংলা একাডেমির সম্মানসূচক ফেলোশিপ। বর্তমানে তিনি ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের সিনেট সদস্য, জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের সিনেট ও সিন্ডিকেট সদস্য।