Faith and good work are inseparably linked. This is the fundamental belief of Islam. Why then, many a time, Muslims remain indifferent to what is happening in their neighborhood. This has often puzzled me. Why not they participate in voluntary social work when health and resource permit? In fact, most of the people are not aware of what they can do for the wellbeing and prosperity of the members of the society and, therefore, live a passive life. This indifferent attitude of the people has inspired me to write this book. In the following pages I have made an attempt to explain my experience of working in the social sector and also what other social activists are doing in Bangladesh and elsewhere. I have tried to focus on what people can do individually and collectively in the social sector without solely depending on the government. This book will help readers to identify areas where they could make voluntary contributions. It will inspire people to get involved in voluntary charitable activities, In Shaa Allah. While writing this book, I have taken a multidimensional approach, complementing one another towards social activism. There is no reason to think that my way is the only way or the right way or the best way. There may be many ways. Let us integrate all these ways.
শাহ আবদুল হালিম। একজন গবেষক। জন্ম ২৮ ফেব্রুয়ারি ১৯৪৭, কিশোরগঞ্জের কটিয়াদী উপজেলার কুড়িখাই গ্রামে। তার পূর্বপুরুষ শাহ্ শামসুদ্দিন বোখারী। তিনি ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় থেকে ১৯৭০ সালে রাষ্ট্রবিজ্ঞানে মাস্টার্স ডিগ্রি অর্জন করেন। ১৯৬৯ সালে ইয়ং পাকিস্তানের যোগদানের মাধ্যমে সাংবাদিকতা পেশায় আসেন, সেখান থেকে জনসংযোগে। ইংরেজি ও বাংলা জাতীয় দৈনিকে নিয়মিত কলাম লেখেন। ‘ক্রাইসিস অভ কালচার’, ‘দি ওয়ে আউট: বাংলাদেশ ইসলামিস্টস ইমপ্যাস’, ‘হজ: জার্নি অভ এ লাইফ টাইম’ এবং সোশ্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং: মাল্টিডাইমেনশনাল অ্যাপ্রোচ কমপ্লিমেন্টিং ওয়ান অ্যানাদার’ তার উল্লেখযোগ গ্রন্থ। তিনি ইসলামিক ইনফরমেশন ব্যুরো বাংলাদেশ-এর চেয়ারম্যান, সেন্টার ফর ন্যাশনাল কালচার বাংলাদেশ-এর যুগ্ম প্রতিষ্ঠাতা ট্রাস্টি এবং সেন্টার ফর হিউম্যান রাইটস বাংলাদেশ-এর অন্যতম প্রতিষ্ঠাতা। তিনি আবাবীল প্রদত্ত কবি ফররুখ সম্মাননা ২০০৩ পদক এবং এশিয়ান ইউনিভার্সিটি অভ বাংলাদেশ-এর পদক লাভ করেন। তিনি জাতীয় প্রেস ক্লাব ও বাংলা একাডেমি-এর আজীবন সদস্য।