ইট দ্যাট ফ্রগ’ বইয়ের ফ্ল্যাপের কথাঃ একটি চমৎকার সময়ে আমরা বেঁচে আছি। লক্ষ্য অর্জনের এত সম্ভাবনা, এত সুযোগ আজকের মত আর কখনও ছিল না। মানব ইতিহাসে কখনও কাউকে এভাবে আর এত বিকল্পে ডুবে থাকতে হয়নি। বাস্তবে এত এত ভালো কাজ রয়েছে- করে দেখানোর এবং এসব করার যোগ্যতাও আপনার রয়েছে। আপনি এসব করতে পারছেন তো?
"ইট দ্যাট ফ্রগ লেখক ব্রায়ান ট্রেসি" বইয়ের সূচিঃ* উপক্রমণিকা- ১১ * ইট দ্যাট ফ্রগ- ১৫ * সেট দ্যা টেবিল- ২০ * প্রতিদিনের অগ্রিম প্লান করুন- ২৫ * সবকিছুতেই ৮০/২০ বিধি প্রয়োগ করুন- ২৯ * পরিণাম বিবেচনা করুন- ৩২ * অবিরাম এবিসিডিই মেথড প্রাকটিস করুন- ৩৫ * প্রধান গবেষণা ক্ষেত্রগুলো ফোকাস করুন- ৩৮ * লো অব ফোর্সড এফিসিয়েন্সি মেনে চলুন- ৪২ * শুরুর আগে একটি পরিপূর্ণ প্রস্তুতি নিন- ৪৬ * নিজের হোমওয়ার্ক করুন- ৪৯ * আপনার বিশেষ প্রতিভাকে লিভারেজ করুন- ৫২ * আপনার মুখ্য প্রতিবন্ধকতা চিহ্নিত করুন- ৫৫ * একবারে এক অয়েল ব্যারেল গ্রহণ করুন- ৫৯ * নিজের ওপর চাপ দিন- ৬২ * আপনার ব্যক্তিগত ক্ষমতা সর্বোচ্চকরণ- ৬৫ * নিজেকে অ্যাকশনে মটিভেট করুন- ৬৯ * সৃজনশীলভাবে গড়িমসি করা প্রাকটিস করুন- ৭২ * সবচেয়ে কঠিন কাজটি আগে করুন- ৭৫ * স্লাইস অ্যান্ড ডাইস দা টাস্ক- ৭৮ * সময়ের বড়ো চাঙ্ক তৈরি করুন- ৮১ * জরুরি অবস্থায় সেন্স গড়ে তুলুন- ৮৪ * প্রতিটি কাজকে সিংগেল হ্যান্ডল করুন- ৮৭ * উপসংহার- ৯০ * লেখক পরিচিতি- ৯৩
‘আনলিশ ইউর ট্রু পটেনশিয়াল’ বইটির কথাঃ আমাদের শিক্ষাগত বা পারিবারিক যোগ্যতা যাই থাকুক না কেন, আমাদের সবার মধ্যেই থাকে অগণিত সম্ভাবনা। কিন্তু অনেক সময় আমরা নিজেরাও বুঝে পাই না আমাদের সেই সম্ভাবনার জায়গাটি কোনটি। হয়তবা আমরা বুঝতেও পারি না কিন্তু আমরা সবাই কোন না কোন বিশেষ প্রতিভা নিয়ে জন্ম নেই যা আমাদেরকে অন্যদের থেকে আলাদা করে তোলে। এখন অনেকের মনেই এই প্রশ্ন জাগতে পারে যে, কিভাবে এই প্রতিভা বিকাশ করে নিজের এবং অন্যের ভালোর জন্য কাজে লাগাতে পারি? এইসব প্রশ্নের উত্তর পাবার জন্য আমাদের সকলেরই একজন মেনটর বা পথপ্রদর্শক প্রয়োজন হয় এবং আনলিশ ইউর ট্রু পটেনশিয়াল এই বইটি আপনার জন্য সেই মেনটর হিসেবে কাজ করবে। অন্য সকল বই থেকে ভিন্ন এই বইয়ে থাকছে- -গেমস। -অনুশীলন। -বিভিন্ন ডন সামদানি ইভেন্টের ডিসকাউনট কুপন । -বাংলা এবং ইংরেজি দুই ভাষাতেই পাওয়া যাবে বইটি। -সর্বোপরি আপনার জীবনকে গুছিয়ে নেবার একটি ম্যাপ।
‘মাইন্ডসেট: চেঞ্জিং দ্য ওয়ে ইউ থিংক টু ফুলফিল ইয়োর পটেনশিয়াল’ বইয়ের ফ্ল্যাপের কথাঃ ক্যারল ডিউইক ব্যক্তিত্ব, সামাজিক মনোবিজ্ঞান ও উন্নয়নমুখী মনোবিজ্ঞানের ক্ষেত্রে পৃথিবীর অন্যতম বিখ্যাত একজন গবেষক । তিনি কলাম্বিয়া ইউনিভার্সিটিতে সাইকোলজির উইলিয়াম বি. রেন্সকোর্ট প্রফেসর ছিলেন এবং বর্তমানে স্ট্যানফোর্ড ইউনিভার্সিটিতে সাইকোলজির লিউস ও ভার্জিনিয়া ইটন প্রফেসর এবং আমেরিকান একাডেমি অব আর্টস এন্ড সায়েন্স’ এর সদস্য হিসেবে আছেন। তাঁর “সেলফ-থিয়োরিস, দেয়ার রোল ইন মটিভেশন, পার্সোনালিটি এন্ড ডেভেলপমেন্ট” বইটি ওয়ার্ল্ড এডুকেশন ফেলোশীপ কর্তৃক ‘বুক অব দ্য ইয়ার’ এর সম্মান লাভ করেছে । নিউ ইয়র্কার, টাইম, নিউ ইয়র্ক টাইমস, ওয়াশিংটন পোষ্ট ও বোষ্টন গোবে তাঁর লেখা প্রকাশিত হয়। তিনি ক্যালিফোর্নিয়ার পালো এলটো’তে স্বামীর সাথে বাস করেন । প্রচ্ছদ : অমর্ত্য আতিক সূচিপত্রঃ ভূমিকা- ১১ প্রথম অধ্যায় চিন্তাধারা- ১৫ মানুষ কেন বিভিন্নরকম হয়- ১৬ এগুলোকে আপনার কেমন মনে হয়? দুটি চিন্তাধারা- ১৭ দুটি চিন্তাধারার দর্শন- ১৯ কাজেই, নতুন কি পেলেন?- ২১ আত্মোপলব্ধিঃ নিজের সম্পদ ও সীমাবদ্ধতা সম্পর্কে সঠিক ধারণা কার আছে- ২৩ কি কি জমা আছে- ২৩ দ্বিতীয় অধ্যায় চিন্তাধারার গভীরে- ২৬ সফলতা কি শেখা না নিজেকে স্মার্ট প্রমাণ করা?- ২৭ চিন্তাধারা পরাজয়ের অর্থ বদলে দেয়- ৪৩ চিন্তাধারা প্রচেষ্টার অর্থ বদলে দেয়- ৫০ প্রশ্ন ও উত্তর- ৫ তৃতীয় অধ্যায় সামর্থ্য ও সম্পাদনের ব্যাপারে সত্যতা- ৬৪ চিন্তাধারা ও স্কুলের অর্জন- ৬৫ শৈল্পিক ক্ষমতা কি জন্মগত?- ৭৫ সুনামের বিপদ ও ইতিবাচক স্তর- ৭৯ নেতিবাচক স্তর ও এটি কিভাবে কাজ করে- ৮৩ চতুর্থ অধ্যায় খেলাধূলা : একজন চ্যাম্পিয়ানের চিন্তাধারা- ৯০ সহজাত মতবাদ- ৯১ চরিত্র- ৯৮ সফলতা কি?- ১০৫ ব্যর্থতা কি?- ১০৬ সফলতার দায়িত্ব গ্রহণ করা- ১০৮ সপ্তম অধ্যায় বাবা-মা, শিক্ষক ও কোচ: চিন্তাধারা কার কাছ থেকে আসে?- ১৮১ বাবা-মা (এবং শিক্ষকেরা) সফলতা ও ব্যর্থতার বাণী- ১৮৩ শিক্ষক (এবং বাবা মায়েরা) : মহান শিক্ষক (বা বাবা-মা) কেমন করে হওয়া যায়?- ২২২ কোচ : চিন্তাধারার মাধ্যমে জয়লাভ- ২১১ মেকি পরিপক্ক চিন্তাধারা- ২২০ আমাদের উত্তরাধিকার- ২২৬ অষ্টম অধ্যায় পরিবর্তিত চিন্তাধারা- ২২৮ পরিবর্তনের প্রকৃতি- ২২৮ মাইন্ডসেট লেকচার- ২৩২ মাইন্ডসেট ওয়ার্কসপ ২৩৪ ব্রেইনোলজি- ২৩৭ পরিবর্তনের ব্যাপারে আরো কিছু- ২৩৯ উন্নয়নের জন্য নিজেকে মুক্ত করে দেয়া- ২৪২ যেসব মানুষ বদলাতে চায় না- ২৪৬ আপনার সন্তানের চিন্তাধারা বদলান- ২৫০ চিন্তাধারা ও ইচ্ছাশক্তি- ২৫৫ পরিবর্তন বজায় রাখা- ২৫৯ একটি (প্রকৃত) পরিপক্ক চিন্তাধারার পথে যাত্রা- ২৬১ শেখা ও শিখতে সাহায্য করা- ২৬৮ সামনের পথ- ২৭০ ভূমিকাঃ একদিন আমার ছাত্রছাত্রীরা আমাকে বসালো আর এই বই লেখার অনুরোধ জানাল। তারা চাইল অন্য লোকেরা আমাদের কার্যক্রম ব্যবহার করে জীবনকে সুন্দর করে তুলুক। এরকম কিছু আমিও করতে চাইছিলাম, তবে এরপর ব্যাপারটি আমার জন্য প্রধান কাজ হয়ে দাঁড়াল। আমার কাজ হল সাইকোলজির সেই অংশ নিয়ে যা মানুষের বিশ্বাসের শক্তিকে প্রকাশ করে। এই বিশ্বাসগুলো সজ্ঞানে বা অজ্ঞানে আমরা হয়ত ধারণ করি, তবে আমাদের চাওয়া ও প্রাপ্তির সফলতায় এগুলোর জোরালো প্রভাব রয়েছে । কেবল তা-ই নয়, মানুষের পরিবর্তিত ন্যূনতম বিশ্বাসেরও শক্তিশালী প্রভাব রয়েছে। এই বইয়ে আপনি জানতে পারবেন, একটি সহজ বিশ্বাস আপনার জীবনের বৃহত্তর অংশ কিভাবে পরিচালনা করে। মূলত: এটি আপনার জীবনের প্রতিটি অংশে ছড়িয়ে পড়ে। ব্যক্তিত্ব অনুসারে আপনার ভাবনার বেশিরভাগ অংশ এই চিন্তাধারা থেকে উৎপন্ন হয়। আপনার সুপ্তশক্তি বিকাশের পথে সে বাধা, তার বেশিরভাগ এখান থেকে জন্ম নেয়। এই চিন্তাধারায় ব্যাপারে কোন বইয়ে বিশ্লেষণ করা হয়নি এবং মানুষের জীবনে এর ব্যবহার সম্পর্কে জানা যায়নি। আপনি বিজ্ঞান ও কলা, খেলাধূলা ও ব্যবসার ব্যাপকতা বুঝতে পারবেন। আপনার সহপাঠি, বস্, বন্ধু, বাচ্চাদের আপনি বুঝতে পারবেন। আপনার নিজের ও সন্তানদের সুপ্তশক্তিকে কিভাবে বিকশিত করতে হয়, তা দেখবেন। আমার নিজস্ব দর্শনকে আপনাদের সাথে শেয়ার করতে পেরে আমি আনন্দিত। প্রতিটি অধ্যায়ে আমি হেডলাইন এবং নিজের জীবন ও অভিজ্ঞতা থেকে প্রাপ্ত গল্পগুলো লিখেছি, যাতে চিন্তাধারাকে আপনি কাজে লাগাতে পারেন । (বেশিরভাগ ক্ষেত্রে নাম ও ব্যক্তিগত তথ্যগুলোকে বদলে দেয়া হয়েছে; কিছুক্ষেত্রে অনেক মানুষের কথা একজনের মাধ্যমে বলা হয়েছে যাতে বক্তব্য পরিষ্কার হয়। কিছু ঘটনা স্মৃতি থেকে নেয়া হয়েছে আর আমি সেক্ষেত্রে নিজের সবটুকু দেয়ার চেষ্টা করেছি। ‘ভাল্লাগে না’ বইয়ের ফ্ল্যাপের কথাঃ বাংলাদেশের সবচেয়ে বড় অনলাইন স্কুল, 10 Minute School-এর প্রতিষ্ঠাতা আয়মান সাদিক। 10 Minute School-এ প্রতিদিন আড়াই লাখেরও বেশি শিক্ষার্থী বিনা মূল্যে পড়াশানো করছে। তিনি বাংলাদেশের শিক্ষাব্যবস্থায় অভূতপূর্ব অবদান রাখার জন্য ইতিমধ্যেই রানি দ্বিতীয় এলিজাবেথের কাছ থেকে পেয়েছেন Queen's Young Leader পুরস্কার। এ ছাড়া ২০১৮ সালে তিনি বিশ্বের স্বনামধন্য ফোর্বস ম্যাগাজিনের 30 Under 30 লিস্টে অন্তর্ভুক্ত হয়েছেন। তার প্রথম বই ‘নেভার স্টপ লার্নিং' ছিল ২০১৮ সালের অমর একুশে গ্রন্থমেলার বেস্টসেলার। তিনি তার ফেসবুক পেইজ এবং ইউটিউব চ্যানেল থেকে প্রতিদিন শিক্ষণীয় নানা বিষয়ে ভিডিও তৈরি করে লাখো শিক্ষার্থীকে বিনা মূল্যে শিক্ষাদান করে যাচ্ছেন।।
সূচিঃ* ভূমিকা – ৭ * ভাল্লাগে না’র ইতিকথা- ১১ * ভাল্লাগে না!- ১৭ * কালকে করব- ২৫ * কী করলাম জীবনে?- ৩২ * পারব না- ৪১ * লোকে কী বলবে?- ৪৭ * কপালে নাই!- ৫৭ * তো কী হইসে- ৬৪ * আমার কী দোষ?- ৬৯ * এই দেশের কিছু হবে না!- ৭৫ * ফেসবুকে আমি হিট!-৮১ * তুই আমাকে চিনস?- ৮৮ * টেনশনে আছি- ৯৪ * সময়ই তো পাই না- ১০৬ * টাকা ছাড়া সম্ভব না!- ১১৫ * মামা ছাড়া চাকরি নাই!- ১১৯ * এখন আমি কী করব- ১২৬ * মন বসে না কাজে- ১৩২ * ও তো মেধাবী!- ১৪১ * বন্ধুরা সব সাপ!- ১৪৬ * আমি এমনই!- ১৫০ * ব্যর্থতার সব ফর্মুলা একসঙ্গে- ১৫৯
ভাল্লাগে না’ এর ইতিকথা। ইতিকথা পরে বলছি। আগে বলি কীভাবে বইটা পড়বে। থাক, তার চেয়ে বরং বলি কীভাবে এই বইটা পড়বে না- ১. এক বসাতেই পুরো বই পড়ে শেষ করে ফেললা না, তাহলে দেখা যাবে অনুভব করার আগেই মূল অনুভূতিটা শেষ হয়ে যাবে। ২. বইটি কিন্তু আবার গান শুনতে শুনতে পড়া শুরু করে দিও না। বলা তো যায় না, দেখা গেল তীব্র অনুভূতিসম্পন্ন কোনো গান শুনতে শুনতে বইটি পড়লে, তারপর এই বইয়ের অনুভূতি আর তোমার ওই যে গানের তীব্র অনুভূতি—এই দুই অনুভূতির প্যাঁচ লেগে একটা বিদঘুটে অনুভূতির সৃষ্টি হয়ে গেল। ৩. ফোনে কথা বলতে বলতে বইটিতে হাত না দেওয়াই ভালো। যার সঙ্গে কথা বলছ, এখন বরং তার অনুভূতিটাই প্রাধান্য দাও। বইটি পড়ার সময় যা যা সঙ্গে রাখতে পারো- ১. হাইলাইটার : যেন গুরুত্বপূর্ণ অংশ দাগিয়ে রাখা যায়। ২. স্টিকি নোটস: (হলুদ রঙের আঠা লাগানো ছোট কাগজ) যেন নিজের কিছু আইডিয়া আসামাত্রই বইতে যোগ করে দেওয়া যায়। আর হ্যাঁ, বইয়ের কোথাও তুমি যদি এভাবে নতুন কিছু সংযোজন করো তাহলে অবশ্যই... অবশ্যই সেটার ছবি তুলে আমার ফেসবুক পেইজে (Ayman Sadiq) ইনবক্স করো। তাহলে হয়তো পরবর্তী সংস্করণে তোমার অংশটুকু জুড়ে দেওয়াও হবে। প্রিয় পাঠক, তাহলে আর দেরি কেন, চলো একসঙ্গেই শুরু করি পরবর্তী সংস্করণের কাজ….
"ভাল্লাগে না লেখক আয়মান সাদিক ও অন্তিক মাহমুদ " এর লেখা বইয়ের কিছু অংশ পড়তে ইমেজের উপরে ক্লিক করুন। https://www.facebook.com/AdarshaPublications/videos/2297884763588672
Kenneth Hartley Blanchard (born May 6, 1939) is an American author. His extensive writing career includes over 60 published books, most of which are co-authored books. His most successful book, The One Minute Manager, has sold over 13 million copies and been translated into many languages.(citation needed) Blanchard is also the Chief Spiritual Officer of The Ken Blanchard Companies, an international management training and consulting firm that he and his wife, Marjorie Blanchard, co-founded in 1979 in San Diego, California. Blanchard is known for the quote "None of us is as smart as all of us."