কিছু কথা গত শতাব্দীর মাঝামাঝি সময়ে বাংলার রাজনৈতিক সন্ধিক্ষণে বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের রাজনীতিতে আগমন না হলে বাঙালি জাতির স্বাধীনতা আজো অর্জিত হতাে না। কেননা ১৭৫৭ সালে পলাশীর আম্রকাননে বাংলার স্বাধীনতার সূর্য অস্তমিত হয়। বৃটিশদের শাসনের ১৯০ বছরেও তা আর ফিরে পাওয়া যায় নি। দ্বিতীয় বিশ্ব যুদ্ধোত্তর রাজনৈতিক সংকট ও জাতিতাত্ত্বিক ধারণা প্রভাব বিস্তার করলেও বাঙালির প্রয়ােজন হয়ে পড়েছিলাে একজন বজ্র কঠোর নেতার। ঠিক তখনই বাঙালির রাজনীতির ভাগ্যাকাশে ধূমকেতুর বিস্ময় নিয়ে আগমন করেন বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান। তার বলিষ্ঠ, দৃঢ়চিত্ত, সৎ, দেশপ্রেমের চেতনায় জাতিসত্ত্বাবােধ এবং জাতীয়তাবােধের দৃঢ় প্রত্যয়ে বাঙালি গড়ে তােলে তাদের দুর্বার আন্দোলন। ফলে উর্দু ভাষী পাকিস্তান সরকার মাত্র ২৪ বছরে আমাদের স্বাধীনতা আমাদের হাতে তুলে দিতে বাধ্য হয়। পাকিস্তান সৃষ্টির পর থেকেই বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান জাতিকে স্বাধীনতার দিকে এগিয়ে নিতে প্রস্তুতি নেন। ধীরে ধীরে গােটা বাঙালি জাতিকে তিনি সাংগঠনিকভাবে শক্তিশালী করে তােলেন। ১৯৬৬ সালে পশ্চিম পাকিস্তানে দলীয় সম্মেলনে ৬ দফা উত্থাপন করেন।
(জন্ম: ১৯৫০ খ্রিস্টাব্দের ৩১ ডিসেম্বর) আলী ইমামের জন্ম ব্রাহ্মণবাড়িয়ায়। জন্মের ৬ মাস পরই পুরো পরিবারসহ ঢাকায় প্রত্যাবর্তন করেন। পুরো পরিবারসহ থাকতেন পুরান ঢাকার ঠাটারীবাজারে।বাংলাদেশী শিশু সাহিত্যিক এবং অডিও ভিজ্যুয়াল ব্যবস্থাপক। আলী ইমাম বাংলাদেশ টেলিভিশনের মহা-ব্যবস্থাপক ছিলেন এবং ২০০৬ সালে চাকুরী থেকে অবসরগ্রহণ করেন। গল্প, উপন্যাস, প্রবন্ধ, ফিচার, ভ্রমণকাহিনী, বিজ্ঞান কল্পকাহিনী সবই তিনি লিখেছেন বাচ্চাদের জন্য