এইচ আল বান্না। জনপ্রিয় শর্টফিল্ম নির্মাতা। কবিতা লিখেরন প্রাণের উচ্ছ্বাস থেকে, বিশ্বাসের বোধ থেকে। অন্তর্জালের নাগরিক তাঁর প্রথম কাব্যগ্রন্থ।
"অন্তর্জালের নাগরিক" বইয়ের সূচিপত্র জনক, প্রবল ঝাঁকুনি, শুধু পথ, জানি না হবে কিনা ফেরা, দেশ আজ এক মহা সার্কাস, সবাই এমন ভাবে, কালের পদচিহ্ন, অনাগত সময়, কারখানা, লেখালেখি, চলমান, নৈশ শব্দাবলি, বেদুইন, মােটের উপর আমরা এখন খারাপ আছি, চেনা শব্দের প্রতিলিপি, আরও কতটা তােমাদের হলে আমি, শুনবে না কেউ এ গান, আমার হব?, চিলেকোঠায় পৃথিবী, ঈদ সত্যি কোথায় লুকিয়ে?, সেই খাঁচাতে, আসলে আমি রয়ে যাব তােমাদের মাঝেই, চমকে উঠার প্রতীক্ষায়, উধাও, এবার স্বপ্ন হাত ধরেছে, একটা বৃষ্টি, হে প্রিয়জন, মানি না, জোয়ারের ডাকে, শবের মিছিল আশ্রয়হীন, সুখের সাকিন সংহার, কেবল দেহের গােলাম, ঝড় দেখেছি, যুগের কলম, একটাই নির্ভরতা - খুব নিরাপদ, মৃত্যুর গান, অগ্নিকন্যা কিংবা সর্বগ্রাসী চোরাবালি, সময়ের শােক, যুগের দুরবিনে দেখা হয় তবু ভাগশেষ, পুরােটাই একটা কবিতা, সবারই আছে-থাকবেই যুগে যুগে, সেই তােরা!, ভালবাসা তুমি নবজাতকের লাশ, অসহিষ্ণু পৃথিবী ও একজন শিক্ষক, শেষ ক্লান্তির মখমল, আরও কতকাল, আগুনের ডানা শেষ হওয়ার অপেক্ষায়, আমি না থাকলে, পিছু পিছু চলা বন্দি, স্বাধীনতার খােলসে পরাধীনতা, অন্ধ আমি, ক’টি মাকড়সার জাল আছে, এখনও কত বাকি, হলুদের গন্ধ ছিল নাকে লাগার মতাে, কান পেতে যদি শােনাে, একুশ শতকে পাঞ্জেরি, ফিরদাউসের সুর, তবুও সমাধি প্রস্তুত হয়, স্মৃতি হয়ে গেছি ঠিকই, নবজাতক, অন্তর্জালের মরফিন, যা চেয়েছিলাম বহুদিন আগে, গুলির শব্দ।