"দু’আ কবুলের গল্পগুলো"বইটির প্রকাশকের কিছু কথা: দু'আ একটি গুরুত্বপূর্ণ ইবাদাহ। রাসূল (স.) ইরশাদ কারন,“দু'আ মূল ইবাদাহ” দু'আ হালা মহান আল্লাহর নিকট কোনকিছু চাওয়া বা প্রার্থনা করা। যিনি আমাদের সুন্দরতম অবয়বে সৃষ্টি করেছেন, পরীক্ষার নিমিত্তে দুনিয়ায় প্রেরণ করেছেন, কৃত গুনাহ মাফের জন্য কিংবা যে কোন প্রকারের সাহায্য-সহযােগিতার জন্য দু'আ শিখিয়ে দিয়েছেন। যুগে যুগে মানবতার মুক্তির দুত নাবী রাসূলগণ (আলাইহিমুস সাল্লাম) যে কোন প্রয়ােজনে স্বীয় রবের কাছে দু'আ করতেন। যে কোন মুহূর্তে, যে কোন প্রয়ােজনে আল্লাহর কাছে কোনকিছু চাইতে দ্বিধাবােধ করতেন না | সাহাবা (রদ্বিয়াল্লাহু তা'আলা 'আনহুম ওয়া আজমাঈন) দু'আ করতেন, চাইতেন, আল্লাহর কাছে বেশী বেশী ফিক্রি জারি রাখতেন। যে কোন সিদ্ধান্ত নিতে দু'আ, যেকোন বিপদ-আপদে দু'আ, যে কোন সমস্যায় দু'আ, সুখের সময়-ও দু'আ। দুনিয়া ও আখিরাতের কল্যাণ কামনায় দু'আ। তাদের যাবতীয় ফরিয়াদ ছিল আল্লাহ সুবহানাহু ওয়া তা'আলার কাছে শুধুমাত্র তারই কাছে। রদ্বিয়াল্লাহু তা'আলা 'আনহুম ওয়া আজমাঈন। আমাদের বর্তমান প্রেক্ষাপট খানিকটা ভিন্ন। অল্প কিছু মানুষ ছাড়া উম্মতের বড় একটা অংশ দু'আর দেখানাে পথ থেকে অনেক দুরে। মহান আল্লাহ বলেন, ولقد ماگم في الأرض وجعلناكم فيها معايش قليلا ماتشون "তােমরা খুব কমই কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করে থাকো।”
জন্মসনঃ ১৯৮৫ জন্মস্থানঃ সিরাজগঞ্জ স্কুল শিক্ষক পিতার বড় সন্তান। মা গৃহিণী ও কুরআন শিক্ষিকা। পড়াশুনাঃ ছোট বেলায় কুরআন শিক্ষা অর্জন। অতঃপর ২০০১ সালে এসএসসি ও ২০০৩ সালে এইচএসসি সম্পন্ন। অতঃপর, প্রাইভেট বিশ্ববিদ্যালয় থেকে ২০০৭ সালে ব্যবসার উপর ব্যাচেলর ডিগ্রী অর্জন। বর্তমানে আযান হিজামা ক্লিনিকে হিজামা প্র্যাকটিস করেন। আল-কা'বা হজ্জ্ব গ্রুপের পরিচালনা পরিষদের সদস্য হিসেবে কর্মরত আছেন। মুসাফির টুরস এ্যন্ড ট্র্যাভেলস - এর সত্ত্বাধিকারী হিসেবে নিযুক্ত আছেন। গত পাঁচ বছর ধরে ইসলাম নিয়ে লেখালেখি করেন, দাওয়াতী কাজে নিজেকে নিয়োজিত রাখার চেষ্টা করেন। তিনি দোয়া চেয়ে বলেন, মহান আল্লাহর কাছে যাবতীয় লৌকিকতা থেকে পানাহ চাই, মানুষকে ইসলামের দাওয়াহ দিয়ে নিজে গোমরাহিতে যেন ডুবে না যাই। اللهم تقبل منا