দ্য পাওয়ার অব্ পজিটিভ থিংকিং - বইয়ে ফ্ল্যাপে লিখা কথা দিকভ্ৰান্ত পথিকের সঠিক এবং আলোকিত পথের দিকদ্রষ্টা ’নরম্যান ভিনসেন্ট পিল’ আমেরিকার ওহিও রাজ্যের বোয়ার্সভাইলে ১৮৯৮ সালের ৩১ মে এক খ্রিস্টান পরিবারে জন্মগ্রহণ করেন । লেখাপড়া শেষে তিনি একজন লেখক, পেশাদার বক্তা এবং ধর্মযাজক হিসেবে তার ক্যারিয়ার শুরু করেন । জীবনের কর্মদক্ষতা যতদিন বজায় থাকে ততদিন মানবকল্যাণমূলক কাজেই আজীবন ব্ৰতী থাকেন । জাতিগতভাবে তিনি একজন আমেরিকান | সাধারণ জীবনযাত্রার ধারক মি. নরম্যান ভিনসেন্ট পিল আজীবন ইতিবাচক এবং মানব হিতকর চিন্তার বিষয়বস্তু নিয়ে গভীরভাবে চিন্তা ও গবেষণা করেছেন । তাঁর লিখিত বেশকিছু আত্মকল্যাণমূলক গ্রন্থের মধ্যে দ্য পাওয়ার অব পজিটিভ থিংকিং বিশেষভাবে উল্লেখযোগ্য । বরেণ্য এই চিন্তাবিদ ও লেখক ১৯৯৩ সালের ২৪ ডিসেম্বর ৯৫ বছর বয়সে পরলোকগমন করেন । দ্য পাওয়ার অব্ পজিটিভ থিংকিং - বইয়ে ভূমিকা বইটি যখন লিখেছিলাম, তখন কোনো ভাবে এবং কখনও ভাবিনি যে বইটির দু'মিলিয়ন কপি ছাপার বার্ষিকী পালন করার সৌভাগ্য হবে। এ তো অপ্রত্যাশিত অচিন্তিতপূর্ব। যাহােক বইটি এত সংখ্যক বিক্রি হবার দৃষ্টিকোন থেকে নয়, আন্তরিকভাবে আমি সেই সব ব্যক্তিবর্গের কাছে কৃতজ্ঞ যাদেরকে আমি ভালোভাবে বেঁচে থাকার জন্য একটি সক্রিয় জীবন দর্শন পেতে সঠিক দিক নির্দেশনা দিতে অগ্ৰাধিকার দিয়েছিলাম। যে সক্রিয় নিয়ামাবলীসমূহ এই বইটিতে সন্নিবেশিত হয়েছে এবং যা এ বইটি সবাইকে শেখাতে সাহায্য করে তা কিন্তু এমনি এমনি হয়নি, তার জন্য অনেক কষ্ট একটি যথাযথ পথ খুঁজে বের করতে হয়েছে আর এসবের মাঝেই আমি আমার ব্যক্তিগত জীবনের কঠিন সমস্যাগুলোর উত্তর খুঁজে পেয়েছি, কারণ আমি এমন এক ব্যক্তি যাকে অনেক জটিলতর মানুষের সাথে কাজ করতে হয়েছে। এ বইটি আমার এমন এক প্রয়াস যা নিবেদিত হয়েছিল আমার আধ্যাত্মিক অভিজ্ঞতা লাভে, আর এভাবে তা আমাকে বিশ্বস্তভাবে সাহায্য করেছে। আমার আন্তরিক উপলব্ধি ও বিশ্বাস তা একইভাবে অন্যদেরও সাহায্যে আসবে। সহজ সরল এই জীবন দর্শন বিধিবদ্ধ করণের কাজে আমি আমার নিজের জীবন জিজ্ঞাসার উত্তর খুঁজে পেয়েছি যীশু খ্রিস্টের শিক্ষা থেকে। আমি কেবল মাত্ৰ এ সব সত্যকে ভাষায় এবং সুচিন্তিত আকারে ভোধগম্যভাবে আজকের মানুষের কাছে বর্ণনা করেছি। জীবনের যে যথাযথ পথ এ বইটি নির্দেশ করে এবং সাক্ষ্য বহন করে তা খুবই অদ্ভূত। এটা সহজ সাধ্যও নয়। আসলে তা প্রায়ই কঠিন কাজ, তা সত্যেও এ আনন্দে পূর্ণ, পূর্ণ আশায় এবং জয়লাভে। আমার সুন্দর মনে পড়ছে সেদিনের কথা, যেদিন আমি বইটি লিখা শুরু করার জন্য কিভাবে বসেছিলাম। আমি জানতাম যে সেরা কাজটি করার জন্য আমার যে সামর্থ ছিল তার থেকেও অধিক সামর্থ আমার প্রয়োজন ছিল, তাই তার জন্য আমার যে সাহায্যের প্রয়োজন ছিল আর আমি বুঝেছিলাম তা আসতে পারে শুধু বিধাতার কাছ থেকে। আমার এবং আমার স্ত্রী দুজনেরই একটি সুচিন্তিত পরিকল্পনা ছিল যে, আমাদের সকল কাজে এবং সমস্যায় আমরা বিধাতাকে আমাদের সার্বিক সাথী রূপে গ্রহণ করবো। তাই আমরা আন্তরিকভাবে তার সাহায্য এবং সঠিক দিক নির্দেশনা চেয়ে প্রার্থনা করতাম এবং আমাদের পরিকল্পনা বিধাতার হাতে ন্যস্ত করতাম। আর যখন পাণ্ডুলিপি প্রস্তুত হত প্ৰকাশকের কাছে তা তুলে দেবার জন্য তখন আমি আর আমার সহধর্মিনী আবার তা প্রার্থনা সহযোগে বিধাতার উদ্দেশ্যে উৎসর্গ করতাম । আমাদের প্রার্থনা ছিল এই বইটির বিষয়বস্তু যেনো মানুষের আরও ফলপ্রসু, আরও স্বার্থক জীবন যাপনের সহায়ক হয়। যখন প্রথম দু’লাখ মিলিয়ন কপি ছাপাখানা থেকে ছাপা হয়ে আমাদের কাছে এল ঐ মুহূর্তটি আবার আমাদের কাছে একটি অনুপম আধ্যাত্মিক মুহূর্ত বলে প্রতিভাত হল। বিধাতাকে পরম ভক্তি ভরে ধন্যবাদ জ্ঞাপন করলাম। তার সাহায্যের জন্য এবং বইটি আবার তাকে উৎসর্গ করলাম। বইটি লিখা হয়েছিল এ দুনিয়ার সাধারণ মানুষদের জন্য, নিশ্চিত যে আমিও তাদের একজন। আমি জন্মেছিলাম এবং লালিত পালিত হয়েছিলাম মধ্যপাশ্চাত্যের নিবেদিত প্ৰাণ এক খ্রিস্টান পরিবারের বিনয়ী পারিপার্শ্বিকতার মধ্যে। এখানকার সবাই ছিল আমার মনের মত যাদেরকে আমি জানতাম এবং ভালোবাসতাম পরম বিশ্বাসে। যখন পরম বিশ্বাসে তাদের কেউ বিধাতার হাতে নিজেকে সঁপে দিত, বিস্ময়ে অভিভূত হয়ে দেখল, কিভাবে ঐশীশক্তি ও গরিমা সুস্পষ্টভাবে প্রমাণিত হচ্ছে তাদের জীবন রনের উত্তরণে। গভীর উদ্বেগের সাথে বইটি লিখেছিলাম মানুষের দুঃখ বেদনা, কষ্ট ও অস্তিত্বের সংগ্রামের উপর। বইটি আমাদের শেখায়, কিভাবে মনের শান্তির আবাদ করতে হয়, এবং তা বৈরী জীবন থেকে পালিয়ে সুরক্ষিত, নিশ্চল বন্দীত্ব স্বীকার করে নয়, বরঞ্চ তা কাজ করে একটি শক্তি কেন্দ্র রূপে, যা থেকে উদ্ভূত হয় গঠনমূলক ব্যক্তিবর্গের ও সমাজ জীবনের চালিকা শক্তির। এটি শিক্ষা দেয় সঠিক চিন্তার যতাৰ্থতা, খ্যাতি সুখ্যাতির উপায় বের করার জন্য নয়, ধনসম্পত্তি ও শক্তিধর হবার জন্য নয়। কিন্তু শিক্ষা দেয় কিভাবে বিশ্বাসের বাস্তব প্রয়োগের মাধ্যমে জীবনের পরাজয়কে পরাভূত করে জীবনের গঠনমূলক ও মূল্যবান মূল্যবোধকে সুসম্পন্ন করতে হয়। এক কঠিন ও সুশৃঙ্খল জীবন পথের দিশারী এ বই, আবার এ ও সত্যি যে বা যারাই তার বা তাদের জীবনে জয় লাভ করেছে, জয় লাভ করেছে। এ বৈরী দুনিয়ার নানা বিরূপ ও প্রতিকুল অবস্থার উপর, এ বই নিঃসন্দেহে তাদের জন্যে নিয়ে আসে। জয়ের অনাবিল মহানন্দ । যারা এ বইটির প্রদত্ত ও প্রানবন্ত আধ্যাতিক কলা কৌশলগুলো প্রয়োগ ও চর্চা করে বাস্তব জীবনে জয় লাভ করেন তাদের আনন্দঘন বিজয়ানুভূতির কথা আমাকে লিখে জানিয়েছেন এবং যারা এখনও সেই ক্রমন্বিত অভিজ্ঞতা লাভ করছেন আমি কি তাদের জানাতে পারি যে আমি কত না খুশি! অটুট ও অবিরাম সমর্থন ও সহযোগিতার জন্য, বন্ধুসুলব বিশ্বস্ততার জন্য। মহানুভব ঈশ্বর মানুষের কল্যানে ও সাহায্যার্থে এ বইটি ব্যবহারে অবারিত আশীষ দান করুন। Norman Vincent Peale নরম্যান ভিনসেন্ট পিল সূচিপত্র* নিজের উপর আস্থা রাখুন * শান্তিপূর্ণ মন শক্তি উৎপাদন করে * কিভাবে নিয়মিত শক্তি পাওয়া যায় * প্রার্থনার শক্তি পরীক্ষা করে দেখুন * কিভাবে নিজের সুখ নিজেই থৈরি করতে হয় * আকস্মিক ক্ৰোধ এবং বিরক্তি থেকে বিরত হােন * আমি পরাজয়ে বিশ্বাসী নই * কিভাবে উদ্বিগ্ন হওয়ার অভ্যাস থেকে মুক্ত হবেন * ব্যক্তিগত সমস্যা সমাধানের শক্তি * জীবনীশক্তি যখন অবসন্ন হয়ে পড়ে * অন্তঃপ্রবাহী নতুন চিন্তা * সহজ শক্তির লাভের জন্য শিখীল হােন * কিভাবে মানুষের ভালোবাসা আপনি পাবেন * হৃদ-শুলের ব্যবস্থা পত্ৰ * কিভাবে সেই উচ্চতর শক্তিকে জাগিয়ে তুলবেন * পাঠকদের জন্য কিছু কথা
"দ্য পাওয়ার অব ইউর সাবকনশাস মাইন্ড" -বইয়ের ফ্ল্যাপে লেখা কথা আপনার অবচেতন মনের মিরাকল ঘটানো শক্তি আপনার আমার সামনেই রয়েছে এবং সেটা বহু বহু আগে থেকেই । চিরন্তন সত্য এবং জীবনের নিয়মনীতি সকল ধর্মের আগেই ঘটেছে। এ ভাবনা মাথায় রেখে আপনাকে এ বইটি পড়তে বলবো । কারণ বইয়ের সামনের অধ্যায়গুলোতে রয়েছে মনের অসাধারণ শক্তির এক আধারের কথা । এটি মানসিক এবং শারীরিক ক্ষত সারিয়ে তুলবে, ভীত মনকে স্বাধীন করে তুলবে এবং দারিদ্র্য, ব্যর্থতা, দুঃখ, হতাশা ইত্যাদি সবকিছু থেকে আপনাকে মুক্ত করবে। শুধু আপনাকে যা করতে হবে তা হলো মানসিক এবং আবেগী ইচ্ছেগুলোর বাস্তবরূপ প্ৰকাশ । আপনার অবচেতন মনের সৃজনশীল শক্তি নিজ থেকেই সাড়া দেবে। আর কাজটা আজ থেকে, এখন থেকেই শুরু করে দিন । আপনার জীবনে দারুণ দারুণ সব ব্যাপার ঘটতে দিন! এ অভ্যাস বজায় রাখুন। সেদিন পর্যন্ত, যতদিন পর্যন্ত না আঁধার কেটে আপনার জীবনে ঝলমল করে ওঠে আলো ।
ভূমিকা সেবা প্রকাশনী থেকে একদা প্রকাশিত আত্মউন্নয়নমূলক বইগুলো একসময় বেশ পড়তাম। গল্পের ঢঙে লেখা বলে পড়তে ভালোই লাগত। তবে কখনও চিন্তা করিনি এ ধরনের বই আমাকে অনুবাদ করতে হবে। মুক্তদেশের তরুণ প্ৰকাশক জাবেদ ইমন একদিন যখন ড. জোসেফ মারফির “The Power of Your Subconscious Mind” বইটি নিয়ে এসে অনুরোধ করতে লাগলেন, ‘দাদা, বইটি পড়ে দেখুন। আপনার ভাল লাগবে।” ভাল না লাগলে অনুবাদ করবেন না।’ আমি জাবেদ ইমনের চাপাচাপিতে অনিচ্ছাসত্ত্বেও বইটি নিয়ে বসলাম। দুটাে অধ্যায় পড়ার পরে আবিষ্কার করলাম, সত্যি তো! বেশ ভাল লাগছে। অবচেতন মনের এত ক্ষমতা আমি জানতামই না! এবং অবাক হয়ে লক্ষ্য করলাম অবচেতন মনকে অজান্তেই নানান কমান্ড দিয়ে চলেছি, এবং তার ফলও পাচ্ছি। একটা উদাহরণ দিই তাহলে বিষয়টি আরও পরিষ্কার হবে । সবাই জানে আমি সারারাত জেগে লিখি এবং দিনের বেলায় ঘুমাই। এ অভ্যাসটি কিন্তু ভাল নয়। কারণ বেলা দুটা-তিনটার সময় ঘুম থেকে ওঠার পরে দিনের বেলা এক ঘণ্টা লেখার সময় পাওয়া যায় না। আমি ড. জোসেফ মারফির এ বইটি পড়ে জানলাম অবচেতন মনকে যদি হুকুম দেয়া যায় আমি অমুক সময়ে ঘুম থেকে উঠতে চাই, তাহলে ঠিক সেই সময়েই ঘুম ভেঙে যাবে। আমি তা-ই করলাম। অবচেতন মনকে নির্দেশ দিলাম। আমি এখন থেকে দুপুর বারোটার মধ্যে ঘুম থেকে জাগতে চাই যাতে দিনের বেলা অন্তত: ঘণ্টা দুই লিখতে পারি। বিশ্বাস করুন, এখন ঠিক বারেটার সময় আমার ঘুম ভেঙে যাচ্ছে এবং আমি দিব্যি দিনের কিছুটা সময় লেখালেখিতে ব্যয় করতে পারছি। আমাকে শুধু ঘুমের অভ্যাসই বদলে দিতে সাহায্য করেনি, আরও কিছু অভ্যাস ত্যাগ করতে সহায়ক হয়েছে। আমার বিশ্বাস, আপনারাও এ বইটি পড়ে, অবচেতন মনের অত্যাশ্চাৰ্য ক্ষমতা কাজে লাগিয়ে নানান উপকার পাবেন। মুক্তদেশের প্রকাশক জাবেদ ইমন চাইছেন এ ধরনের আরও বই আমাকে দিয়ে অনুবাদ করাতে । আমি তার প্রস্তাবে রাজি হয়ে যাব ভাবছিা! অনীশ দাস অপু
সূচিপত্র এ বইটি কীভাবে আপনার জীবনে মিরাকল ঘটাতে পারে
অধ্যায়-১ * আপনার ভেতরকার কোষাগার * আপনার অবচেতন মনের দুর্দান্ত শক্তি * কর্মপদ্ধতির ভিত্তির প্রয়োজনীয়তা * মনের দ্বৈততা * সচেতন এবং অবচেতন মন * অপূর্ব পার্থক্য এবং কার্যক্রমের ধরন বা পদ্ধতি * কীভাবে তার অবচেতন মন সাড়া দিয়েছিল * যে কথাগুলো মনে রাখবেন
অধ্যায়-২ * আপনার মন কীভাবে কাজ করে * সচেতন ও অবচেতন মনের পার্থক্য * মনোবিজ্ঞানীদের গবেষণা * অবজেকটিভ এবং সাবজেকটিভ মাইন্ড * অবচেতন মন আপনার সচেতন মনের মতো ব্যাখ্যা দিতে পারে না * পরামর্শের দারুণ ক্ষমতা * একই সাজেশনের বিভিন্ন প্রতিক্রিয়া * কীভাবে সে তার হাত বাড়িয়েছিল। * অটো সাজেশন কীভাবে ভয় দূর করে * কীভাবে তিনি তাঁর হারানো স্মৃতি ফিরে পেলেন * কীভাবে সে নিজের বদমেজাজ নিয়ন্ত্রণ করেছিল * হেটেরোসাজেশন * আপনি কি এসবের কোনোটি মেনে নিয়েছেন? * আপনি নেতিবাচক সাজেশন ঠেকাতে পারবেন। * কীভাবে সাজেশন একটি মানুষকে হত্যা করেছিল * অনুমিত প্ৰধান প্রতিজ্ঞার শক্তি * অবচেতন মন বিতর্ক করে না * হাইলাইটের রিভিউসমূহ
অধ্যায়-৩ * আপনার অবচেতন মনের মিরাকল ঘটানোর ক্ষমতা * অবচেতন মন আপনার জীবনের বই * অবচেতনে যা ছাপ পড়ে তা-ই প্ৰকাশিত হয় * অবচেতন মন কীভাবে আপনার দেহের সমস্ত কর্মকাণ্ড নিয়ন্ত্রণ করে * কীভাবে অবচেতন মনকে দিয়ে কাজ করবেন * আপনার অবচেতন মনের কাছে কীভাবে সুস্বাস্থ্যের চিন্তাটি পাঠাবেন * যে কথাগুলো মনে রাখবেন
অধ্যায়-8 * প্রাচীন সময়ে মানসিক নিরাময় * বাইবেলে অবচেতন মনের ক্ষমতার ব্যবহার * বিশ্বজুড়ে বিভিন্ন মন্দিরের অলৌকিক ঘটনা * একটি সার্বজনীন নিরাময় নীতি * বিস্তৃত বিভিন্ন তত্ত্ব * বার্নহাইমের এক্সপেরিমেন্ট * রোগ নিরাময়ের রিভিউ
অধ্যায়-৫ * আধুনিককালে মানসিক নিরাময় * বিশ্বাসের আইন * প্ৰেয়ার থেরাপি হলো বৈজ্ঞানিকভাবে পরিচালিত সচেতন ও অবচেতন * মনের একত্ৰিত ফাংশন * বিশ্বাসে নিরাময় কথার অর্থ কী এবং অন্ধ বিশ্বাস কীভাবে কাজ করে * অ্যাবসেন্ট ট্রিটমেন্টের অর্থ * অবচেতন মনের কাইনেটিক অ্যাকশন * স্বাস্থ্য ফিরে পেতে এ অধ্যায়ের সারমর্ম
অধ্যায়-৬ মানসিক নিরাময়ে প্রাকটিকাল টেকনিক * অবচেতনে নিষিক্ত করার জন্য পাসিং ওভার টেকনিক * অবচেতন আপনার নকশা গ্ৰহণ করবে * সত্যিকারের প্রার্থনার বিজ্ঞান ও কলা * প্ৰত্যক্ষ করার কৌশল * মেন্টাল মুভি মেথড * বুদইন টেকনিক * স্লিপিং টেকনিক * “ধন্যবাদ’ টেকনিক * ইতিবাচক পদ্ধতি * তর্কপ্ৰবণ পদ্ধতি * চূড়ান্ত মেথড আধুনিক আলট্রাসাউন্ড থেরাপির মতো * একজন পঙ্গু মানুষ যখন হাঁটতে লাগলেন * ডিক্রি মেথড * বৈজ্ঞানিক শক্তি দিয়ে নিজেই নিজের সেবা করুন
অধ্যায়-৭ * অবচেতন মনের প্রবণতা জীবনমুখী * শরীর কীভাবে মনের কথাগুলো ফুটিয়ে তোলে * আপনার শরীরকে গ্রাহ্য করে যে বুদ্ধিমত্তা * স্বাস্থ্যবান ও সবল থাকাই স্বাভাবিক, অসুস্থ থাকা অস্বাভাবিক * অবচেতন মনের শক্তির ওপর বিশ্বাস কীভাবে আপনাকে সুস্থ করে তুলতে পারে * যে কথাগুলো মনে রাখা প্রয়োজন
অধ্যায়-৮ * আপনি যা চান তা কীভাবে পাবেন * কল্পনা ব্যবহার করুন, ইচ্ছাশক্তি নয় * প্রার্থনায় সাফল্য পাবার তিনটি পদক্ষেপ * আপনি যা প্রার্থনা করছেন তার বিপরীতটি কেন পাচ্ছেন * আকাজক্ষা এবং কল্পনার দ্বন্দ্ব অবশ্যই মেটাতে হবে * যে কথাগুলো মনে রাখা প্রয়োজন
অধ্যায়-৯ * ধন-সম্পদের জন্য আপনার অবচেতন মনের ক্ষমতা কীভাবে ব্যবহার করবেন * মনের সম্পদ * অদৃশ্য সমর্থন * সম্পদ সচেতনতা গড়ে তোলার যথার্থ মেথড * সম্পদের জন্য আপনার দৃঢ় ঘোষণা কেন ব্যর্থ হয় * মানসিক দ্বন্দ্ব কীভাবে এড়াবেন * ব্ল্যাংক চেকে সই করবেন না * কেন কিছু ঘটে না * সম্পদের উৎস * সম্পদ আহরণে প্ৰধান বাধা * সম্পদ নিয়ে একটি মেন্টাল ব্লক দূর করুন * ঘুমান এবং সম্পদশালী হন * মনের শক্তি দিয়ে নিজেই নিজের সেবা করুন
অধ্যায়-১০ * ধনী হওয়ার অধিকার * টাকা একটি প্রতীক * ধনী হওয়ার রাজকীয় রাস্তায় কীভাবে হাঁটবেন * টাকা এবং একটি ভারসাম্যপূর্ণ জীবন * দারিদ্র একটি মানসিক অসুখ * টাকা নিয়ে কখনো সমালোচনা করবেন না * বিজ্ঞানমনস্করা কীভাবে টাকাকে দেখেন * আপনার যে টাকার প্রয়োজন তা কীভাবে আয় করবেন * আপনার বিনিয়োগ রক্ষা করুন * অহেতুক আপনি কিছুই পাবেন না * ধনী হওয়ার পথে এগোবার পদক্ষেপগুলো
অধ্যায়-১১ * সাফল্যের অংশীদার হিসেবে অবচেতন মন * সাফল্যের পথে তিন ধাপ * প্রকৃত সাফল্যের পরিমাণ * ষোল বছরের ব্যর্থ কিশোর যেভাবে সফল হলো * কেনা বেচায় কীভাবে সফল হবেন * মনে রাখুন
My name is Charles Duhigg, and I'm a reporter for The New York Times. I'm also the author of The Power of Habit, about the science of habit formation, as well as Smarter Faster Better: The Secrets of Productivity in Life and Business (which is available for sale on Amazon on March 8, 2016!) I've worked at the Times since 2006. In 2013, I was part of a team that won the Pulitzer Prize for a series about Apple named "The i Economy". Before that, I contributed to NYT series about the 2008 financial crisis, how companies take advantage of the elderly and national violations of the Safe Drinking Water Act. (For those series, I won the National Journalism Award, the Investigative Reporters and Editors' Medal, the National Academies' reporting award and other recognition's.) But let’s be honest, you aren’t visiting this page so I can brag about series and awards. (Unless you’re my mom. Hi mom!) I’m also a native of New Mexico. I studied history at Yale and received an MBA from Harvard Business School. I now live in Brooklyn with my wife and two children and, before becoming a journalist, was a bike messenger in San Francisco for one terrifying day.