বইটির সূচিপত্র: ১. শহরের বড় বড় মানুষরা কি বুঝে না আমাগাে কী কষ্ট! ২. তুমি এতাে শুকাইয়া গেলা ক্যামনে বউ? ৩. আমার বন্ধু কাইকর ৪. সমাজের প্রত্যেকটা পুরুষ এক একটা ধর্ষক ৫. আমার নির্দোষ অপ্সরা দেশের শত্রু হয়ে বিদায় নিল! ৬. ঘন কুয়াশার দেশে এক টুকরাে আশীর্বাদের রােদের নাম বাবা’ ৭. মানুষ আমায় পাগল বলে গর্ববােধ করে! ৮. তােমার উপর আর কোন রাগ নেই আমার কাইকর ৯. নগরীর গণতন্ত্র খুব বেশি ভয়ঙ্কর ১০. মা ১১. মৃতদের ময়দানে বিষন্ন বাতাসের তােড়জোড়! ১২. তােমার মত বেকুব টাইপের স্বামী দিয়ে আমি কি করবাে? ১৩. আমার কী বাবা হতে ইচ্ছে করে না? ১৪. দিন শেষে ওই বুকপকেটেই পরে থাকে বুক পকেটের স্বপ্ন! ১৫. কামলাডারে দেহুন যায় আমাবাইশার লাহান অন্ধকার ১৬. ইশশ... কুলসুম যদি আমার বউ হইতাে তাইলে পারে ঘর থাইকা বাইর হইতাম না টানা তিন মাস। ১৭. সূর্যের মতাে বড় একটা লম্বা ছুটি চাই। ১৮. আলাভােলা সহজ-সরল হাসির মাঝে লুকানাে থাকে বিশাল সাইজের এক ভন্ড ১৯. সহজ বিষয়ের হিসেব মেলাতে পারেনা এই শহর! ২০. ছােট-ছােট ভালাবাসায় বড় বড় সুউখ থাহে ২১. প্রতিটি প্রাণীর মন গহীনে ঈশ্বর লুকিয়ে থাকে ২২. এখন আর চোখের কোণে লেপ্টে থাকা জলের দাগ দেখবার কেউ নাই। ২৩. মধ্যবিত্ত পরিবারে টুকিটাকি সুখের অভাব নাই ২৪. কুলসুমরে আমি মেলা ভালাবাসি বুঝচ্ছেন। আগে জাইনলে বাড়ী থাইক্যা দড়ি লইয়া আইতাম আব্বা। আপনারে মাইপা দেহাইতাম কুলসুমরে আমি কততাে ভালাবাসি। ২৫. গরিব পাতিলের দুইডুম গােসের তরকারি ২৬. দুনিয়ার হগল মাইয়া মানুষেরই এক জীবনে মা হইবার স্বপ্ন থাহে। পেট মা হইবার না পারলেও মন মা হইবার স্বপ্ন থাহে। ২৭. তারে হাত দিয়া দুইবার না পারলেও মন দিয়া চুঁইয়া দেই ২৮. বিদেশি নামীদামী ব্র্যান্ডের লেবু, গােলাপের ফ্লেভারওয়ালা পারফিউমে আম্মার সেই গায়ের গন্ধটা নাই।
পৃথিবীর কষ্ট বোঝার জন্য লেখকদের সংগ্রামের ভেতর দিয়ে যেতে হয়। আগুনে পুড়ে,পুড়ে পরিণত হয়েই একজন লেখক মানুষের অনুভূতিগুলোতে আটকে দিতে পারে শব্দের বুননে। দুঃখই লেখকের সবচেয়ে বড় অনুপ্রেরণার জায়গা। লেখক আব্দুল্লাহ আল মামুনের কষ্টের সাথে সুসম্পর্ক। জীবনের চোরা গলিতে ছুটতে ছুটতে কালো আর আলোকে চেনা সহজ হয়ে উঠেছে তার জন্য। নাটক, সিনেমার চিত্রনাট্য , গান, কবিতা, গল্প, উপন্যাস, সমসাময়িক ও গ্লোবাল বিষয় নিয়ে কলাম লিখে আর বাংলাদেশ টেলিভিশন ইন্ডাস্ট্রিতে দীর্ঘ সময় সহকারী, প্রধান সহকারী পরিচালক ও এসোসিয়েট ডিরেক্টর হিসেবে কাজ করে এর মাঝেই পরিচিত হয়ে উঠেছেন আব্দুল্লাহ আল মামুন। বর্তমানে তিনি পিয়ানো কোম্পানির ক্রিয়েটিভ ডিরেক্টর হিসেবে আছেন। পাশাপাশি স্টার্টআপ বিজনেস নিয়ে তার ভাবনা অতুলনীয়। একজন তরুণ উদ্যোক্তা। লেখক পরিচিতি লেখকের ভাষ্যমতে এমন — ' ছোট ছোট শব্দ জোড়াতালি দিয়ে বিক্রি করে লাখপতি হয়েছি। খুব দ্রুত যেন কোটিতে পা দিতে পারি সেই দোয়া রাখবেন। ' ' আমি শব্দ বিক্রি করে খাই, মানুষ না। '