সুষ্ঠু সমাজ গঠনে যুব সমাজের জন্য সুষ্ঠু সংস্কৃতির চর্চা ও অর্থনৈতিক স্বচ্ছতায় রাষ্ট্রের অবদান কোথায়? দরিদ্রতার কাছে হার মেনে শিক্ষা অর্জনকারী হাজারাে তরুণের জীবন নিয়ে শঙ্কায় রয়েছে। দিনদিন সমস্যাটি আরও ঘনিভূত হচ্ছে। শিক্ষিত এসব তরুণদের আক্ষেপের পরিসমাপ্তি ঘটছে না। দরিদ্রতার তাছে আজ তারা পরাজিত হচ্ছে। মেধার মূল্যায়ন না থাকায় দেশ থেকে দরিদ্রতা নিমূল হচ্ছে না। মেধায় এগিয়ে থাকলেও মধ্যবিত্ত, নিমধ্যবিত্ত আর নিম্নবিত্ত পরিবারের সন্তানদের দরিদ্রতার কারণে যুগােপযােগী শিক্ষা থেকে বঞ্চিত হতে হচ্ছে। ভালাে শিক্ষা প্রতিষ্ঠান, প্রয়ােজনীয় বই, শিক্ষা উপকরণ, কম্পিউটার-ল্যাপটপ, উন্নত গবেষণাগার এবং গবেষণার উপকরণে পিছিয়ে থাকা তরুণ-তরুণীর কাছে দেশ বা জাতী কী আশা করতে পারে? দরিদ্রের ওপরে আরও দরিদ্রতা চাপিয়ে দিয়ে রাষ্ট্র আজ মুঠি কয়েকজন উচুতলার মানুষকে হিসেব করে উন্নয়নশীল রাষ্ট্রে পরিণত করার যা চেষ্টা কর্জিত। তাই সুস্থ সমাজ গঠনে যুব সমাজের জন্য সুষ্ঠু সংস্কৃতির চর্চা ও অর্থনৈতিক হইতা আবশ্যক হয়ে পড়েছে । শিক্ষার ক্ষেত্রে যখন একটি মধ্যবিত্ত ছেলে একটি ল্যাপটপ-কম্পিউটারের জন্য ইচ্ছে হত্ত্বেও লক্ষ্যে সেইতে পারে না। মধ্যবিত্ত একটি ছেলেকে যখন পরিবারের টশসহজ পথে পলে ইতি টানতে হয়। নিম্নবিত্ত একটি তরুণ যখন টাক সার অভাবে লেখা ছেড়ে কাজে নেমে যেতে হয়। দেশ বা জাতীর উন্নতে খানেই শেষ। বেঘনে মধ্যবিত্ত আর নিবিত্তের ছেলে মেয়েদের সামেশ্য অংশ মের কণে কহিত হনে পৌছায়, সেখানে অধিকাংশ ঝরে পড়ে অর্থিক হইশেই এগিয়ে যাওয়ার এই পর্যায়ে রাষ্ট্রের স্থায়ী সীদ্ধান্ত উচ্চবিত্ত্বেসুনজরে মাধ্যমে এসব সমস্যার সমাধান হতে পারে।