অপরাধী যতই শক্তিশালী হােক না কেন? প্রশাসন বাহিনীর কাছে তাকে ধরা পড়তেই হবে। সরকারি, বিরােধী যে দলই হােক না কেন? তা দেখার কোনাে বিষয় নয়। বিষয় একটা, সে অপরাধী। সকল সন্ত্রাস ও দুর্নীতির বিরুদ্ধে এই অভিযান সবসময় অব্যাহত থাকবে। ইচ্ছে করলে আইন, প্রশাসন। বাহিনীই পারে সব কিছু বদলে দিতে। অবশ্যই আইন, প্রশাসককে হতে হবে সৎ এবং আদর্শবান। যেন তাদেরকে কোন লােভ-লালসা ও দুর্নীতি স্পর্শ করতে পারে। শুধু মুখে বললে চলবে না। কাজেই সে প্রমাণ দেখাতে হবে। পুলিশ বাহিনী জনগণের সেবক, জনগণের বন্ধু এই আস্থা ও বিশ্বাস জনগণের মধ্যে তৈরি করতে হবে। অপরাধী যত ক্ষমতাসীন শক্তিশালী হােক না কেন? একমাত্র সিআইডিই পারে সেই রহস্যের তথ্য উঘাটন করতে ইতােমধ্যে সকল। অপরাধীদের কুকর্ম আমলনামা দুর্নীতির লিস্ট প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার কাছে পৌছে গেছে। ভুলে যাবেন না মাননীয় প্রধানমন্ত্রী সকল অপরাধ এবং অপরাধীদের পিছনে সিআইডি বাহিনী নিয়ােগ রেখেছেন। জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয় থেকে শুরু করে। স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয় পর্যন্ত কেউ এই অভিযান থেকে রক্ষা পাবেন না। এমনকি দুদককেও ছাড় দিবেন। বলে তিনি জানিয়েছেন স্বাধীনতার মহানায়ক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান। এর স্বপ্ন ও আদর্শকে আমরা নষ্ট হতে দিব না। আসুন সকলে মিলে এ দেশটাকে মায়ের মতাে ভালােবাসি, বঙ্গবন্ধুর আদর্শে দেশ পরিচালনায়। মাননীয় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাকে সাহায্য করি । সকলে সন্ত্রাস ও দুর্নীতিমুক্ত দেশ গড়ি (জিরাে টলারেন্স)।