১৬৩০ সালে সােলেমান ঐতিহ্যের অসীম শক্তির উত্তরাধিকার নিয়ে জর্ডানের দুর্গম পার্বত্য এলাকায় জন্মগ্রহণ করেন যমজ ভাইবােন ওয়ারউইক ও এলিজাবেথ । ওয়ারউইক শক্তি অপব্যবহারে পৈশাচিক দানবে পরিণত হয়। মেয়েদেরকে শারীরিক এবং মানসিক অত্যাচার উদ্ভুত ভয়, আতঙ্ক, কষ্ট তাকে পৈশাচিক আনন্দ দেয়। এভাবে আশেপাশের সকলকে সে হত্যা করে। একমাত্র ছােট বােন ভাইয়ের পৈশাচিক শক্তিকে বাধা দিয়ে ব্যর্থ হয়। আতঙ্কিত বােন নিজেকে বাঁচাতে এবং ভাইয়ের দানবীয় প্রবৃত্তি ও ক্ষমতার সম্মুখীন হওয়ার প্রয়ােজনে শক্তি অর্জনের জন্য রাতের অন্ধকারে লেভিউশনের মাধ্যমে সােলমান সম্পত্তির অর্ধাংশ সম্পত্তি ও সােলমান হল নিয়ে গােপনে চলে যান সিডনির একাংশে দুর্গম এলাকায়। সাড়ে তিনশাে বছর সাধনার পরও ওয়ারউইককে মুখােমুখি করার সামর্থ্য অর্জন করতে পারায় স্বেচ্ছামৃত্যু গ্রহণ করে প্রপৌত্র শাহেদ রােনাল্ড সােলমানকে শক্তি ও সম্পদের উত্তরাধিকার প্রদান করে নিঃসীমে বিলীন হয়ে যান। তারপর শুরু যুদ্ধ। এক ডাইমেনশন থেকে অন্য ডাইমেনশনে, মহাবিশ্বের এক প্রান্ত থেকে ক্ষণিকেই অন্য প্রান্তে। এ যুদ্ধ চিরকালীন ন্যায় আর অন্যায়ের। শুভ আর অশুভের। সৃষ্টির আদি থেকে এ যুদ্ধ চলছে; চলবে সৃষ্টির অন্ত পর্যন্ত...