অনেকদিন ধরেই মানুষের মস্তিষ্ক কিংবা তার চেয়েও উন্নত, উচ্চ বুদ্ধিমত্তাসম্পন্ন মস্তিষ্ক বানানাের চেষ্টা করছিলেন প্রফেসর বদলুল বশির ও তার বন্ধু ড, আয়নাল। এজন্য তার প্রয়ােজন একটা টিনএজ ছেলের মস্তিষ্ক। এ কারণে তিনি স্কুলে স্কুলে মাস্টারি করে বেড়াচ্ছেন। অনেক স্কুলের ছেলেদের মস্তিষ্ক অবশ্য তিনি চুরি করে এনেছেন এমনকি বিখ্যাত বিজ্ঞানী ড. পিকোর মস্তিষ্কটাও চুরি করেছেন বিজ্ঞানীর জাদুঘর থেকে। কিন্তু কেনােভাবেই তিনি সফল হতে পারছিলেন না। এদিকে রাফসানকে তার স্কুল থেকে টিসি দেওয়া হয়েছে আজগুবি টাইপের প্রশ্ন ও চিন্তাভাবনার জন্য (যেমন- এলিয়েন এবং মানুষ একদিন মিলেমিশে বসবাস করবে, মানুষ তাদের বাসােপযােগী গ্রহ বানাবে, মানুষ। হানিমুন করতে সূর্য কিংবা তার চেয়েও দূরের গ্যালাক্সিতে যাবে...)। রাফসান নতুন স্কুলে ভর্তি হয় এবং এখানে অনয় নামে তার একজন ভালাে বন্ধু তৈরি হয়। একদিন ক্লাসে রাফসানের আই-কিউ দেখে আশ্চর্য হয়ে যান প্রফেসর বশির। অনেক কৌশলে তাকে নিয়ে যান তার ল্যাবরেটরিতে। অন্যদিকে অনেকদিন ধরেই অনেক মস্তিষ্কবিহীন লাশের কেস আসছিল পুলিশ সুপার হাবিবের কাছে। তিনি অপরাধীকে ধরার জন্য অভিযান চালাতে থাকেন। শেষ পর্যন্ত অনয় কি বাঁচাতে পারবে তার বন্ধু। রাফসানকে...? প্রফেসর বশির ও ড. আয়নালের এত বছরের সাধনার আবিষ্কার কি। আর করা হবে না...?