ফ্র্যাংক অদ্ভুত এক মানুষ। নতুন উত্তেজনা, নতুন সুখের আশা যাকে করে তুলেছে প্রায় উন্মত্ত। সুন্দরী জুলিয়া, স্বামীর প্রতি মন উঠে যাচ্ছে তার ধীরে ধীরে। দিন কাটে নতুন পুরুষের কল্পনায়। ক্রিস্টি, বুদ্ধিমতী কিন্তু লাজুক। জুলিয়ার স্বামীর প্রতি আকর্ষণটা কাটিয়ে উঠতে পারছে না কিছুতেই। এই সবগুলো মানুষকে একসাথে নিয়ে আসবে এক রহস্য। এক ধাঁধা। একটা বাক্স। যে বাক্সের ভেতর লুকিয়ে আছে অনন্ত সুখের চাবি। স্বর্গের দরজা খোলা যাবে এই চাবি দিয়ে। নাকি নরকের? হররপ্রেমীদের বিশ্বে ক্লাইভ বার্কার এক শিহরণ জাগানো নাম...দ্য হেলবাউন্ড হার্ট তার অনবদ্য সৃষ্টি। এই উপন্যাসে উঠে এসেছে ভালোবাসা, আকর্ষণ এবং ভালোবাসার নামে মানুষের বীভৎসতার অসাধারণ সব উদাহরণ। সাথে পাবেন অতিপ্রাকৃত, অন্ধকার জগতের অন্যরকম এক চিত্র।
তানজীম রহমানের ‘শ্রোতা ’ নেভারহোয়্যার বইয়ের ভূমিকাতে গেইম্যানের একটি ছোটগল্প অনুবাদ করে লুকিয়ে রেখেছিলাম। ধারণা ছিল ভূমিকা কেউ পড়ে না (আমি নিজেও পড়ি না)। বই প্রকাশ পাবার এক বছরের বেশি হয়ে গেল, এখন আমি নিশ্চিত, ধারণাটা সত্যি। আগেরটা বইয়ের শুরুতে রেখেছিলাম, এবার একটা গল্প রাখছি বইয়ের শেষে। দেখি এবার ভাগ্য বদলায় কি না। এই বুদ্ধি খানিকটা চুরি করেছি জো হিল-এর কাছ থেকে। তার বই টোয়েন্টিথ সেঞ্চুরি গোস্ট্স-এর শেষাংশে একটা গল্প লুকানো আছে। নেভারহোয়্যার-এ অনুবাদ রেখেছিলাম, এবার নিজের গল্প রাখছি।