আমি মুক্তিযুদ্ধের চেতনা ও হাজার বছরের শ্রেষ্ঠ বাঙালি, জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের আদর্শকে মনে-প্রাণে লালন করে সাধারণ মানুষের পাশে থাকার জন্যে ১৯৯৩ সালে রাজনীতিতে সম্পৃক্ত হয়েছিলাম। ছাত্রজীবনে ছাত্রলীগ করেছি। এখন বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের সাথে একজন নগণ্য কর্মী হিসেবে প্রত্যক্ষভাবে সম্পৃক্ত আছি। আমি সাহিত্যিক নই। আমি বঙ্গবন্ধু, জননেত্রী শেখ হাসিনাকে ভালোবাসি বলেই কিছু লেখার চেষ্টা করেছি। সে কারণে আমার লেখার পুরোটা জুড়েই আছে বাংলাদেশ, আওয়ামী লীগ ও শেখ হাসিনার বিশাল কর্মযজ্ঞ। একজন সচেতন নাগরিক এবং বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের একজন নগণ্য কর্মী হিসেবে আমার মনে হয়েছে এটি সাধারণ মানুষের সামনে তুলে ধরা উচিত। এ কারণে আমার লেখালেখির এই ক্ষুদ্রতম প্রচেষ্টা। সেই প্রচেষ্টার সফলতা-ব্যর্থতা বিচারের ভার পাঠক, আলোচক ও সমালোচকদের হাতে রইলো। আমার শিক্ষক জগন্নাথ বিশ^বিদ্যালয়ের বর্তমান ভিসি অধ্যাপক ড. মীজানুর রহমান আমাকে লেখালেখি করতে উৎসাহিত করেছেন। তাঁর আন্তরিক পরামর্শের জন্যে কৃতজ্ঞতা জানাই। আমার সহধর্মিণী তানিয়া রাত্রী আমার লেখার প্রথম পাঠক ও সমালোচক। তিনি আমার লেখা সংশোধন করতে সবসময় সহযোগিতা করেছেন। তাঁকেও কৃতজ্ঞতা জানাই। ‘বঙ্গবন্ধু, আওয়ামী লীগ ও শেখ হাসিনা’ আমার প্রথম গ্রন্থ। এ গ্রন্থের সবগুলো রচনাই স্থানীয় পত্রিকা এবং প্রথম সারির জাতীয় দৈনিক ও অনলাইনে প্রকাশিত হয়েছে। অনেক সুহৃদ নানা সময় আমার লেখা পড়ে প্রতিক্রিয়া জানিয়েছেন। তারা আমাকে শত ব্যস্ততার মধ্যেও লিখতে উৎসাহিত করেছেন। তাদেরকে ধন্যবাদ জানাই। আমি যতদিন বাঁচি ততদিন প্রত্যক্ষভাবে আওয়ামী রাজনীতির সাথে সম্পৃক্ত থাকবো। পাশাপাশি রাজনীতিরই অংশ হিসেবে লেখালেখি করে যাবো ইনশাল্লাহ। জয় বাংলা, জয় বঙ্গবন্ধু জয় হোক বাংলাদেশের মানুষের। ড. মোহাম্মদ হাসান খান ঢাকা। ২৫ ডিসেম্বর ২০১৮।