তেভাগার ডায়েরি তেভাগা আন্দোলনের কাহিনী এদেশের রাজনৈতিক-অর্থনৈতিক ইতিহাসের এঁকো স্মরণীয় ও গৌরবজনক অধ্যায়। এ বিষয়ে পূর্ণাং তথ্য আজও কিছুটা দুষ্প্রাপ্য। ১৯৪৬ এর ডিসেম্বরের শেষদিকে কমিউনিস্ট পার্টির নির্দেশে ও নিজের নিভৃত প্রেবণায় শিল্পী সোমনাথ হোর গিয়ে পড়েন তেভাগা আন্দোলনের এক অগ্নিগর্ভ কেন্দ্রস্থলে। একটি বাঁধানো খাতায় তিনি সেদিনের দিনলিপি রেখেছিলেন এবং তারই পাতায় পাতায় এঁকেছিলেন নানা চরিত্র, দৃশ্য ও ঘটনার তাৎক্ষণিক স্কেচ- উভয়ে মিলে যেন প্রত্যক্ষ কিছু ফটোগ্রাফ। ছবিগুলো হাল্কা লাইনের কাজ, সাধারণ কালিতে আঁকা। পরে এর কয়েকতি কাঠখোদাইতে রূপান্তরিত। 'তেভাগার ডায়েরি' সেদিনের এক জীবন্ত দলিল যার মূল্য প্রচলিত ইতিহাস ও তত্ত্বকথার অনেক ঊর্ধ্বে। কারণ, এতে পাওয়া যাবে সেদিনের জাগ্রত কিষাণের চেহারা। চা বাগিচার কড়চা তেভাগার ডায়েরি লেখার পাঁচ মাসের মধ্যে লেখা ভ্রমণ কাহিনী ‘চা বাগিচার কড়চা’ এটিও বাঁধানো খাতায় লেখা দিনলিপি এবং তারই পাতায় পাতায় আঁকা নানা চরিত্র, দৃশ্য ও ঘটনার তাৎক্ষণিক স্কেচ- উভয়ে মিলে যেন প্রত্যক্ষ কিছু ফটোগ্রাফ। ছবিগুলো হাল্কা লাইনের কাজ, সাধারণ কালিতে আঁকা।