‘ বঙ্গবন্ধুর বাংলাদেশে ’ বইটিতে মূলত হাজার বছরের একটি জনপদ কীভাবে ছাপ্পান্ন হাজার বর্গমাইলের মধ্যে এসে ঠাঁই নিল এবং কী আকাঙ্ক্ষায় মুক্তিযুদ্ধের সময় লক্ষ লক্ষ প্রাণ দেশের জন্য অকাতরে বিলিয়ে দিলেন তরুণ প্রজন্মের সামনে , তা জিজ্ঞাসার আলােকে তুলে ধরা হয়েছে । উন্নত তরুণসমাজ ও সমৃদ্ধ মানবসম্পদ গঠনে বঙ্গবন্ধুর শিক্ষা ও কর্ম গভীরভাবে অধ্যয়নের বিকল্প নেই । সে উদ্দেশ্য সামনে রেখেই গ্রন্থটি রচিত হয়েছে । তরুণেরা এই বই পাঠ করলে জীবন গড়ার সিঁড়ি পেয়ে যাবে । ‘ প্রাচীন বাংলা ও এর জনগােষ্ঠী ' শিরােনামের অধ্যায়ে হাজার বছরের এই জনপদের সংক্ষিপ্ত পরিচয় আছে ; ‘ ভারত - বিভক্তি ও যুক্তবাংলার চিন্তা ' শিরােনামে ১৯৪৭ সালের ভারতভাগ এবং সে সময় যুক্তবাংলার জন্য কয়েকজন মানুষ যে ভেবেছিলেন , সে কথা উল্লেখ আছে ; ‘ পাকিস্তান স্বপ্নের ফুল যেখানে ফুটল না শিরােনামে বাঙালির আশাভঙ্গের দিকটি তুলে ধরা হয়েছে । রাষ্ট্রভাষা আন্দোলন ও বঙ্গবন্ধুর স্বপ্নের বাংলাদেশ ' শিরোনামে আছে ১৯৪৮ সালে বাংলা ভাষাকে অন্যতম রাষ্ট্রভাষা করার দাবির সময়ই বঙ্গবন্ধু আজকের বাংলাদেশের স্বপ্ন দেখেছিলেন ; ‘ আইয়ুব - ইয়াহিয়ার শাসন ও বঙ্গবন্ধুর সংগ্রাম শিরােনামে বলা হয়েছে , দেশের স্বপ্ন - দর্শন করে বঙ্গবন্ধু ছিলেন পাকিস্তানি শাসকদের বিরুদ্ধে সংগ্রামরত ; ‘ বাঙালি জাতীয়তাবাদের বিকাশ ও ৬ দফা’য় আছে বাঙালি জাতীয়তাবাদী চেতনার বিকাশধারা ; ‘ অভ্যুত্থান ও ১১ দফা আন্দোলন ' শিরােনামে পাকিস্তানি শাসকদের বিরুদ্ধে বাঙালির গণঅভ্যুত্থানসৃষ্টির কথা আছে ; ‘ বাংলাদেশের মুক্তিযুদ্ধ ' শিরােনামে আলােচিত হয়েছে ১৯৭১ - এর মহান মুক্তিযুদ্ধের সার্বিক দিক ; ‘ বঙ্গবন্ধুর বাংলাদেশে শিরােনামে তুলে ধরা হয়েছে । বঙ্গবন্ধুর নেতৃত্বে যে স্বাধীন রাষ্ট্রের অগ্রযাত্রা সূচিত হয় , তার সার্বিকতা । এই সম্পূর্ণ আলােচনায় উঠে এসেছে , প্রাচীন জনপদ ‘ বাংলা দেশ কী করে বঙ্গবন্ধুর ভাবনার ‘ বাংলাদেশ ’ হয়ে উঠলাে এবং কীভাবে তার স্বপ্নের সােনার বাংলা হয়ে উঠবে । ‘ বঙ্গবন্ধুর বাংলাদেশে ’ বইটিতে মূলত হাজার বছরের একটি জনপদ কীভাবে ছাপ্পান্ন হাজার বর্গমাইলের মধ্যে এসে ঠাঁই নিল এবং কী আকাঙ্ক্ষায় মুক্তিযুদ্ধের সময় লক্ষ লক্ষ প্রাণ দেশের জন্য অকাতরে বিলিয়ে দিলেন তরুণ প্রজন্মের সামনে , তা জিজ্ঞাসার আলােকে তুলে ধরা হয়েছে । উন্নত তরুণসমাজ ও সমৃদ্ধ মানবসম্পদ গঠনে বঙ্গবন্ধুর শিক্ষা ও কর্ম গভীরভাবে অধ্যয়নের বিকল্প নেই । সে উদ্দেশ্য সামনে রেখেই গ্রন্থটি রচিত হয়েছে । তরুণেরা এই বই পাঠ করলে জীবন গড়ার সিঁড়ি পেয়ে যাবে । ‘ প্রাচীন বাংলা ও এর জনগােষ্ঠী ' শিরােনামের অধ্যায়ে হাজার বছরের এই জনপদের সংক্ষিপ্ত পরিচয় আছে ; ‘ ভারত - বিভক্তি ও যুক্তবাংলার চিন্তা ' শিরােনামে ১৯৪৭ সালের ভারতভাগ এবং সে সময় যুক্তবাংলার জন্য কয়েকজন মানুষ যে ভেবেছিলেন , সে কথা উল্লেখ আছে ; ‘ পাকিস্তান স্বপ্নের ফুল যেখানে ফুটল না শিরােনামে বাঙালির আশাভঙ্গের দিকটি তুলে ধরা হয়েছে । রাষ্ট্রভাষা আন্দোলন ও বঙ্গবন্ধুর স্বপ্নের বাংলাদেশ ' শিরোনামে আছে ১৯৪৮ সালে বাংলা ভাষাকে অন্যতম রাষ্ট্রভাষা করার দাবির সময়ই বঙ্গবন্ধু আজকের বাংলাদেশের স্বপ্ন দেখেছিলেন ; ‘ আইয়ুব - ইয়াহিয়ার শাসন ও বঙ্গবন্ধুর সংগ্রাম শিরােনামে বলা হয়েছে , দেশের স্বপ্ন - দর্শন করে বঙ্গবন্ধু ছিলেন পাকিস্তানি শাসকদের বিরুদ্ধে সংগ্রামরত ; ‘ বাঙালি জাতীয়তাবাদের বিকাশ ও ৬ দফা’য় আছে বাঙালি জাতীয়তাবাদী চেতনার বিকাশধারা ; ‘ অভ্যুত্থান ও ১১ দফা আন্দোলন ' শিরােনামে পাকিস্তানি শাসকদের বিরুদ্ধে বাঙালির গণঅভ্যুত্থানসৃষ্টির কথা আছে ; ‘ বাংলাদেশের মুক্তিযুদ্ধ ' শিরােনামে আলােচিত হয়েছে ১৯৭১ - এর মহান মুক্তিযুদ্ধের সার্বিক দিক ; ‘ বঙ্গবন্ধুর বাংলাদেশে শিরােনামে তুলে ধরা হয়েছে । বঙ্গবন্ধুর নেতৃত্বে যে স্বাধীন রাষ্ট্রের অগ্রযাত্রা সূচিত হয় , তার সার্বিকতা । এই সম্পূর্ণ আলােচনায় উঠে এসেছে , প্রাচীন জনপদ ‘ বাংলা দেশ কী করে বঙ্গবন্ধুর ভাবনার ‘ বাংলাদেশ ’ হয়ে উঠলাে এবং কীভাবে তার স্বপ্নের সােনার বাংলা হয়ে উঠবে ।
Dr. Soumittro Shekhor ড. সৌমিত্র শেখর কলামিষ্ট, প্রাবন্ধিক এবং ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের বাংলা বিভাগের অধ্যাপক। বাংলায় স্নাতক (সম্মান) ও স্নাতকোত্তর উভয় পরীক্ষায় প্রথম শ্রেণী প্ৰাপ্ত ড. শেখর সরকারি বৃত্তিপ্রাপ্ত গবেষক হিসেবে অত্যন্ত তরুণ বয়সে পিএইচ.ডি. ডিগ্রি অর্জন করেছেন (১৯৯৭), রবীন্দ্ৰভারতী বিশ্ববিদ্যালয় থেকে, বিদ্যাসাগর-অধ্যাপক ড. ক্ষেত্র গুপ্তের তত্ত্বাবধানে। বিসিএস পরীক্ষায় উত্তীর্ণ হলেও তিনি ১৯৯৬ সালে যোগ দেন চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ের বাংলা বিভাগে, প্রভাষক পদে। পরের বছর, পিএইচ. ডি. ডিগ্রি অর্জন হলে প্রভাষক পদে যোগ দেন ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের বাংলা বিভাগে । কিশোর বয়স থেকে পত্রিকায় লেখালেখি শুরু হলেও নিয়মিত কলাম লেখা আরম্ভ করেন ১৯৯৭ সাল থেকে। বিক্ষুব্ধ সমকালকে তিনি ধারণ করেন কলামে, নিজস্ব চিন্তা দিয়ে চেষ্টা করেন তিমির হননে। রাষ্ট্ৰীয় বা উগ্ৰপন্থীদের ভ্ৰকুটি উপেক্ষা করেই লেখনী ধারণ করেন তিনি। সাহিত্য-আলোচনায় তিনি প্রয়োগ করেন একান্ত নিজস্ব দৃষ্টিভঙ্গি। ব্যক্তির মন-জোগান লেখায় বিশ্বাস নেই তাঁর। গতানুগতিক আলোচনায় দীর্ঘ দীর্ঘ শব্দের যত্রতত্র যে ব্যবহার, সেগুলো তার সাহিত্যালোচনায় একেবারেই দেখা যায় না। ড. শেখর বাংলাদেশ এশিয়াটিক সোসাইটি, বাংলা একাডেমী, বাংলাদেশ ভাষা-সমিতির জীবন সদস্য। গবেষণার জন্য তিনি ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় ডিনস এওয়ার্ড (২০০১) ও ময়েনউদ্দিন ফাউন্ডেশন পদক (২০০৮) লাভ করেন।