কাহিনী সংক্ষেপ সাল ২০১৩ শান্তিভবনের ৫তলায় L5 ফ্ল্যাটে অগ্নিদগ্ধ হয়ে মারা যান এক তরুণী। সাল ২০১৯ L5 ফ্ল্যাটে নতুন ভাড়াটিয়া আসে। চিত্রশিল্পী রায়হান ও তার স্ত্রী তুলি। নতুন ফ্ল্যাটে এসে রায়হান কিছু ছবি আঁকে। কিন্তু এ কী! এসব কী ছবি এঁকেছে সে! কখন এঁকেছে! কীভাবে এঁকেছে! বিস্মিত ও ভয়ার্ত চোখে সে তাকিয়ে তাকে ক্যানভাসে সদ্য আঁকা ছবির নিচে তার সিগ্নেচারের দিকে। এই ঘরেই শুধুমাত্র সে-ই দেখতে পায় উনিশ-কুড়ি বছরের এক তরুণীকে। কে এই রহস্যময়ী তরুণী? দীর্ঘ ছয় বছর পর ইতালি থেকে বাংলাদেশে আসে নিহাল। আসার সাথে সাথেই তার প্রিয় বন্ধুদের একে একে মৃত্যু হতে থাকে। নিহাল কি শেষ পর্যন্ত বেঁচে থাকতে পারবে? উকিল তাজউদ্দীন ভোরবেলা কবর খুঁড়ে বের করে ছয় বছরের একটা বাচ্চা মেয়েকে। তার ছোট্ট শরীরটাতে নির্যাতনের ছাপ। কী তার পরিচয়? মৃত্যু যখন লেখা থাকে তখনই আসে। কিন্তু কিছু লোক স্রষ্টার বিরুদ্ধে গিয়ে ঠান্ডা মাথায় মানুষের মৃত্যু আঁকে। প্রভাব খাটিয়ে দেশের আইনের হাত থেকে বাঁচলেও প্রকৃতিই তাদের শাস্তি দেয়। পাপীরা কি পাবে তাদের অপরাধের শাস্তি? ৬ বছর আগে কী ঘটেছিল আসলে? সব রহস্যের জট কি প্রকৃতি আসলেও খুলতে চায়? কখনও ভয়, কখনও রহস্য, কখনও বাঁধ ভাঙা কান্নায় মাখামাখি সামাজিক রহস্যোপন্যাস "ক্যানভাসে আঁকা মৃত্যু "।