প্রযুক্তির কল্যাণে নেট দুনিয়া এখন মানুষের হাতের মুঠোয়। একটি অ্যানড্রয়েড মোবাইল ফোন যার হাতে আছে তার কাছে গোটা বিশ্ব অবনমিত। আনন্দ-বিনোদন-ভ্রমণ, টিউটোরিয়াল, বিজ্ঞান, আবিষ্কার, শপিং, স্টাইলিং, মেকাপ, শিল্প-সাহিত্য, ব্যবসা-বাণিজ্য, সংবাদ, কৃষিপ্রযুক্তি, চিকিৎসা, যোগাযোগ কি চাই আপনার? সবই পাওয়া যাচ্ছে ইন্টারনেটে। এককথায় আমরা এখন আলোকবর্ষী এক পরিপূর্ণ ডিজিটাল দুনিয়ার বাসিন্দা। ঘরে বসেই পেয়ে যাচ্ছি চলমান জীবনের নিত্যপ্রয়োজনীয় তথ্য-উপাত্ত। পাচ্ছি আয়েশী জীবনের স্বাদ। প্রযুক্তি সভ্যতার এই ম্যারাথন সময়ে জীবন-জীবিকার তাগিদে মানুষ রাতদিন পরিশ্রম করে যাচ্ছেন। পেশার শ্রেণিভেদে বদলে যাচ্ছে জীবনধারা। পূর্ণতার মালা পরে কেউ আলোকিত করছেন আপন ভুবন। আবার কেউ ভুলপথের নাবিক হয়ে বিলীন হয়ে যাচ্ছেন নীলিমার অসীম শূন্যতায়। একজন মানুষ তখনই সুখী এবং সফল হন যখন তার কোনো চাহিদা থাকে না। আর সেই মানুষটাকে এই পর্যায়ে আসতে করতে হয় অক্লান্ত পরিশ্রম ও অধ্যবসায়। ঘাত-প্রতিঘাত, হাসিকান্না, বিপদ-আপদ, নাম-বদনাম সবকিছুরই মুখোমুখি হতে হয় তাকে। জীবনযুদ্ধের এই অবধারিত বাস্তবতা যারা ধৈর্যের সাথে মোকাবিলা করতে পারেন তারাই সফল। কানায়-কানায় পূর্ণ হয় তাদের আশা-আকাক্সক্ষা ও স্বপ্ন। আজ এমনই একজন মানুষকে নিয়ে কথা বলব। যে মানুষটি পূর্ণতার আলোকমালায় আলোকিত হয়ে আছেন। মাত্র ৫০ বছরের জীবনপঞ্জিতে সঞ্চয় করেছেন সীমাহীন সাফল্য।