বদ্ধ একটা কক্ষ, একটা মৃতদেহ আবদ্ধ, জীবিতকালে তার নাম বৈশাখী। কক্ষের উভয় প্রান্তে দুটি স্বচ্ছ কাঁচের জানালা। দুজন প্রত্যক্ষদর্শী এবং ভেতরর ঘটে যাওয়া ঘটনার দুই শক্তিশালী বর্ণনাকারী। কিন্তু উভয়ের মত ভিন্ন। একজনের মতে যেখানে বৈশাখী নিজেকে গুলিবিদ্ধ করে আত্মহত্যা করেছে সেখানে অন্যজনের মতে তাকে কতল করা হয়েছে। তবে বদ্ধ ঘরে লাশ ব্যতীত আর না আছে কোন দ্বিতীয় ব্যক্তি এবং না আছে কোন পিস্তল। এমন সময় থানায় হাজির হন এক নারী, দাবি যে তার হাতেই বৈশাখীর খুন হবে কিন্তু কারণটা তিনি জানেন না। সমস্যার শুরুটা হয় তখন যখন জানতে পারা গেল যে তিনজনের কেউই মিথ্যে বলছে না। শ্রাবণের আকাশে বৃষ্টির ফোঁটা গায়ে মেখে শুরু হয় সাদ্দাম চৌধুরির তদন্ত পর্ব। সময়ের সাথে বেড়িয়ে আসে একগাদা রহস্য। জীবনের সবচেয়ে কঠিনতর কেইসের নামকরণে তিনি একটুও কার্পণ্য করেননি। নাম দেন, ‘শ্রাবণের বুকে বৈশাখ’। বদ্ধ একটা কক্ষ, একটা মৃতদেহ আবদ্ধ, জীবিতকালে তার নাম বৈশাখী। কক্ষের উভয় প্রান্তে দুটি স্বচ্ছ কাঁচের জানালা। দুজন প্রত্যক্ষদর্শী এবং ভেতরর ঘটে যাওয়া ঘটনার দুই শক্তিশালী বর্ণনাকারী। কিন্তু উভয়ের মত ভিন্ন। একজনের মতে যেখানে বৈশাখী নিজেকে গুলিবিদ্ধ করে আত্মহত্যা করেছে সেখানে অন্যজনের মতে তাকে কতল করা হয়েছে। তবে বদ্ধ ঘরে লাশ ব্যতীত আর না আছে কোন দ্বিতীয় ব্যক্তি এবং না আছে কোন পিস্তল। এমন সময় থানায় হাজির হন এক নারী, দাবি যে তার হাতেই বৈশাখীর খুন হবে কিন্তু কারণটা তিনি জানেন না। সমস্যার শুরুটা হয় তখন যখন জানতে পারা গেল যে তিনজনের কেউই মিথ্যে বলছে না। শ্রাবণের আকাশে বৃষ্টির ফোঁটা গায়ে মেখে শুরু হয় সাদ্দাম চৌধুরির তদন্ত পর্ব। সময়ের সাথে বেড়িয়ে আসে একগাদা রহস্য। জীবনের সবচেয়ে কঠিনতর কেইসের নামকরণে তিনি একটুও কার্পণ্য করেননি। নাম দেন, ‘শ্রাবণের বুকে বৈশাখ’।