ভূমিকা রান্নার বইয়ের প্রয়োজন আছে কিনা এটাই আজ প্রথম কথা। বাঙালি ঘরকন্নাদের আবার বই পড়ে রান্না শিখাতে হয় নাকি? এটাও প্রথম কথা।
উত্তর- হ্যাঁ, আজকের এই ‘ছোট হয়ে আসা পৃথিবী’তে শুধু বাঙালির নিজস্ব রান্নাগুলো রাঁধতে জানলেই হবে না- সাথে চাই থাই, চাইনজ, ইংলিশ, উত্তর ভারতীয় তথা নানা দেশ ও নানা জাতির রান্না। আর এই প্রয়োজন- এর কথা সামনে রেখেই আমার এই সামান্য প্রচেষ্টা।
পৃথিবীর উন্নত দেশগুলোতে প্রতিদিন হিসাবহীন রান্নার বই প্রকাশিত হচ্ছে- সেদিক থেকে কোন সংখ্যার হিসাবে বাংলা বই প্রকাশিত হয়নি। তাই দেশ বা বিদেশী যে কোন রান্না হোক না কেন তার যে সব উপকরণ বাংলাদেশে হাতের কাছে পাওয়া যায় সেসব রান্নাই সন্নিবেশিত করা হয়েছে বর্তমান বইটিতে।
তবে একটা কথা বলা ভালো, এতে যা কিছু রান্নার কথা বলা হয়েছে তা বাঙালির জন্য অখাদ্য হবে না- এটা আমি উচ্চকণ্ঠে বলতে পারি।
প্রকাশককে ধন্যবাদ।
- নাজমা আক্তার
সূচিপত্র * বাঙালীর ঘরকন্না করেন বিবিধ রান্না প্রধান খাদ্য ভাত * অতিথি আপ্যায়নে প্রথম শর্ত সকাল বিকেলের নাস্তা * আমিষ না খেলে তার জন্য নিরামিষ * গৃহিনী একেবারে হীম যদি না রাঁধে ডিম * সব সব বাঙালী মাছের হয় কাঙালী * চাই শুধু গোস্ত রান্না হবে চোস্ত * বিদেশী রান্না * বিরিয়ানি