Close
  • Look inside image 1
  • Look inside image 2
  • Look inside image 3
  • Look inside image 4
  • Look inside image 5
  • Look inside image 6
  • Look inside image 7
  • Look inside image 8
  • Look inside image 9
ঢাকায় ফাগুন image

ঢাকায় ফাগুন (হার্ডকভার)

হাসান ইনাম

TK. 300 Total: TK. 235
You Saved TK. 65

22

ঢাকায় ফাগুন

ঢাকায় ফাগুন (হার্ডকভার)

27 Ratings  |  16 Reviews

... See more

TK. 300 TK. 235 You Save TK. 65 (22%)
in-stock icon In Stock (only 2 copies left)

* স্টক আউট হওয়ার আগেই অর্ডার করুন

কমিয়ে দেখুন
tag_icon

বাংলাদেশে এই প্রথম "অনলাইন বাণিজ্য মেলা" ১ লক্ষাধিক পণ্যে ৭৫% পর্যন্ত ছাড়! সাথে BOGO, 100+ Bundle, ফ্রি শিপিং সহ আকর্ষনীয় সব অফার!

book-icon

Cash On Delivery

mponey-icon

7 Days Happy Return

Online Banijjo Mela 25 image

Frequently Bought Together

Similar Category eBooks

বইটই

Product Specification & Summary

কালজয়ী একটি গল্প লেখার স্বপ্নে বিভোর থাকা লেখক হাসান মাহফুজ এক বিকেলে নিজের বাসাতেই পেয়ে গেল দারুণ এক গল্প। ঠিকানা ভুল করে তার দরজায় এসে কড়া নাড়ল এক আগন্তুক। ভুল ঠিকানা নাকি ভুল সময়? ঊনিশশো বিয়াল্লিশ থেকে কাদের সরদারের চিঠি হঠাৎ দুই হাজার বিশে চলে এল। আগান্তুকের সাথে সাধনা ঔষাধালয়ের শ্রী যোগেশ চন্দ্র ঘোষ আর ঢাকার প্রথম চলচ্চিত্রে অভিনয় করা হরিমতী বাঈজীর সাথেও দেখা হয়ে গেল হাসান মাহফুজের। রহস্যময়ী এই আগন্তুক কেন পিছু নিয়েছে? আর রেসকোর্স ময়দানে ঘোড়দৈাড়ের সময়ও বা কিভাবে গেল গেল সে? ভারতের আজমীর থেকে ঢাকার ইসলামপুরের ছোট্ট বাসা। সিপাহী বিদ্রোহের টালমাটাল সময়ের একদল কিশোর আর তরুণ লেখক জামিল–চিরকুটের মাধ্যমে টুকরো টুকরো কবিতার লাইন পাঠিয়ে কেউ কি গুপ্ত সংকেত দেয়ার চেষ্টা করছে? কিসের মধ্যে আছে হাসান মাহফুজ? নিছক ভ্রম নাকি দ্বান্দ্বিক বাস্তবতা? জহির, সালমা এবং হাসান মাহফুজের সাথে ঢাকার অলি-গলির ইতিহাস, রহস্য আর রোমাঞ্চের জগতে আপনাকেও স্বাগতম।
Title ঢাকায় ফাগুন
Author
Publisher
Edition 1st Published, 2021
Number of Pages 192
Country বাংলাদেশ
Language বাংলা

Sponsored Products Related To This Item

Reviews and Ratings

4.59

27 Ratings and 16 Reviews

5

23

4

2

3

1

2

1

1

1

sort icon

This book is a thriller novel based on the history of Dhaka City.

Suppose, you are enjoying your moments and suddenly you hear someone knocking on the door. After opening the door, what would you do the guy says that he accidentally comes from the year 1942? Would you believe him? Do you believe in Time travel ? Well, science says if you can travel faster than light, you can go to the future but not to the past.

This Novel's protagonist Hasan Jamil is a renowned writer in Bangladesh who lives in Old Dhaka with her wife Salma. Suddenly one day, a man named Zahir comes to him and tells him that he comes from the year 1942. Hasan doesn't believe him but Zahir's story is really convincing that he had to accept. With Zahir, Jamil goes to the year 1948, and meets Zageshchandra Ghosh, founder of Shadhona Oushodhalaoy. Then he visits 1857 during the time of 1857 war of independence. But how is it possible? Was it dream or really time travel? To know, people should read the book.

The storyline is quiet interesting. Moreover, as a young writer, the writer of this book writes well. I appreciate his knowledge on Dhaka's history. But the ending was kind of boring and not satisfactory. But I enjoyed the twist in the last chapter

Read More

Was this review helpful to you?

খুব চমৎকার একটি বই। লেখকের লেখার স্টাইল খুব ভালো। শুভ কামনা রইলো।

Read More

Was this review helpful to you?

নতুন লেখক হিসেবে খুব ভালো লিখেছেন। লেখক এর জন্য শুভকামনা রইল।

Read More

Was this review helpful to you?

অসাধারণ একটা লেখা

Read More

Was this review helpful to you?

ব্যক্তিগতভাবে আমার ভেতরে প্রবল ঢাকা-প্রীতি কাজ করে, যেটাকে আমরা বলি—খুবই অবসেসড। ঢাকা আমার জন্মস্থান না হলেও একযুগেরও বেশি সময় ওই শহরের অলিগলির হাওয়া, ধুলোবালি গায়ে মেখে বেড়ে উঠেছি। সেইসব দিন পেছনে ফেলে এসেছি কবেই! স্মৃতিতে অমলিন আমার সেই ফেলে আসা ‘বায়ান্ন হাজার তেপ্পান্ন গলির শহর’টার অলি-গলির গল্পকে ‘ঢাকায় ফাগুন’ উপন্যাসে পেয়েছি বেশ খানিকটা ভিন্নতার মোড়কে।


‘সন্ধ্যা ঝুলে আছে বায়ান্ন হাজার তেপ্পান্ন গলির কাঁধের উপর’

একটা গল্পের উপাদান যদি হয় একই সাথে ঐতিহাসিক, রাজনৈতিক, সামাজিক এবং মনস্তাত্ত্বিক বিষয়— তাহলে প্লটটা কতটা ইউনিক আর ইন্টারেস্টিং হয় তা আর বলতে! এতগুলো বিষয় লেখক যেভাবে টাইম-ট্রাভেলের প্রলেপে জোড়া লাগিয়েছেন তার কোথাও কোনো খটকা তো নেই, বরং কিভাবে সব উপাদান একজায়গায় এনেছেন সেটাই আসলে আমার কাছে বিস্ময়ের ব্যাপার মনে হয়েছে। আপাতদৃষ্টিতে “ঢাকায় ফাগুন” দৃষ্টি নন্দন প্রচ্ছদের একটা উপন্যাস। নামটা থেকে কিছু কি অনুমান করা যায়? না, আমার মনে হয় উপন্যাসের গভীরে গেলে তবেই উপলব্ধি করা যাবে সেটা। এই উপন্যাসের দশটা অধ্যায় যেন দশটা স্বতন্ত্র গল্প। আবার স্বতন্ত্র হয়েও একটা গল্প অন্য গল্পের সাথে প্রত্যক্ষভাবে জুড়ে গিয়ে একটা গোটা উপন্যাস। প্রতিটা অধ্যায় শুরু থেকে শেষ পর্যন্ত একটানা মনোযোগ ধরে রাখছিলো। বিশেষ করে চার নম্বর অধ্যায় আমি ব্যক্তিগতভাবে সবচেয়ে বেশি উপভোগ করেছি। পুরো বইটা পড়ার সময় চরিত্রগুলোর মধ্যে কীরকম করে ঢুকে পড়েছি, তার উদাহরণ দেয়া যায় জহিরের গালে ঠাস করে একটা চড় পড়ার ঘটনাটাকে।

“…সবকিছুকে উপেক্ষা করে চটকানা বসিয়ে দিলাম জহিরের গালে।” —যে কোনো গল্পের প্রেক্ষিতে এমন একটা বর্ণনা খুবই স্বাভাবিক ব্যাপার। কিন্তু, এতোটা অকস্মাৎ মনে হচ্ছিলো যেন চটকানাটা আমার সামনেই কারো গালে পড়েছে। আমার মনে হয়, এটাই লেখকের সার্থকতা। প্রতিটা অধ্যায়ে নতুন নতুন অভিজ্ঞতা আর নতুন নতুন চমক। উপন্যাসের আরো একটি কেন্দ্রীয় চরিত্র হাসান জামিলের আবির্ভাবের কথাই বলা যাক৷ এমনভাবে তার প্রসঙ্গ এসেছে, আমি তো ভেবেছি সে গল্পে বেশিক্ষণ থাকছে না। কিন্তু চমকটাই এখানে। এত পরে এসে এই চরিত্রটাই এভাবে সবটুকু মনোযোগের মূল হয়ে যাবে এটা অনুমানও করা যায়নি।

এবার বলা যাক, হাসান মাহফুজের স্ত্রী সালমার কথা, শুরু থেকে শেষ পর্যন্ত যার নাম হাসান মাহফুজ সবচেয়ে বেশিবার নিয়েছেন। প্রথম দিকে এই ব্যাপারটা একটু চোখে লাগছিলো কিন্তু যখন হাসান মাহফুজের মানসিক অবস্থা সম্পর্কে ধারণা পাওয়া গেলো তখন আবার মনে হচ্ছিলো, এইতো। ঠিকই আছে।

কোথায় যেন পড়েছিলাম—’ফিকশন হচ্ছে কালের দর্পণ’। ‘ঢাকায় ফাগুন’ পড়ার সময় এই কথাটা আমার বারবার মনে হয়েছে। বর্তমান করোনাকালীন প্রেক্ষাপটে গল্পের শুরু। গল্পগুলো হাসান মাহফুজ নামের একজন লেখকের। শুরুটা সেই লেখকের একাকী, বিষাদ আর নস্টালজিয়া দিয়ে হলেও জহির নামের অদ্ভুত এক আগন্তুকের উপস্থিতিতে গল্পে ছোঁয়া আসে ইতিহাসের, টাইম-ট্রাভেল রহস্যের আর টানটান উত্তেজনার।

গল্পের সাবলীল বুননে—আজকের উঠতি মধ্যবিত্তের উপস্থাপন, একজন লেখকের চিন্তা-চেতনা-আশা-হতাশা-মানসিক দ্বন্দ, সাংসারিক দ্বৈরথের টানাপোড়েন—দেখি। এই যে বর্তমান বাংলাদেশে আমরা এই জেনারেশন কত আজগুবি সব ব্যাপারের ভিতর দিয়ে যাচ্ছি—অনলাইন ভিত্তিক যে কত ঘটনা—টুকটাক সেসবের ছাপও এইখানে আছে। এইজন্যই, ফিকশন কালের দর্পণ—কথাটা এনেছি।

‘গল্পটা সবার জানা উচিৎ’

ঢাকায় ফাগুন বইয়ের মূল চরিত্র হাসান মাহফুজের ভাষ্যমতে, জহির নামের এক আগন্তুককে ঘরে ঢোকানোই ছিলো তার সবথেকে বড় ভুল। আর এই ভুল তাকে শেষ পর্যন্ত কোথায় নিয়ে দাঁড় করিয়েছে সেই গল্পটা তার মতে সবার জানা উচিৎ।

একটু ভাবুন, আপনার সামনে বসে থাকা একজন মানুষ চোখ মুখে বিস্ময় নিয়ে একবার ফ্যান দেখছে তো আরেকবার লাইট দেখছে। আর তারপর যখন আপনার স্মার্টফোন অপারেট করা দেখে সে কিছুই বুঝতে পারে না, আপনি বোঝাবেনটা কিভাবে? শুরুর দিকের এই অংশটুকুতে আমার বেশ মজা লাগছিলো। ১৯৪২ সাল থেকে এসেছে দাবি করা লোকটাকে হাসান মাহফুজ যেভাবে ডিল করছিলো, পুরো বর্ণনাটুকু এত বেশি রিয়েলিস্টিক ছিলো যেন কেউ স্মৃতি থেকে হুবহু বলছে।

এখানে পাঠক হিসেবে অনেস্টলি একটা অনুভূতি বলা দরকার। ঢাকায় ফাগুনের লেখক যদি আমার পরিচিত গণ্ডির ভেতরের কেউ না হতেন, তাহলে লেখকের সাথে যে এমন কিছু তার বাস্তবজীবনে ঘটেনি সেটা আমার জন্য বিশ্বাস করা বেশ কঠিনই হতো।

প্রথম অধ্যায় শুরু করার পর কিছু জায়গায় একটু একটু খটকা লাগতে শুরু করেছিলো। কিন্তু পরে দেখা গেলো, লেখক ঠিকই খুব সাধারণভাবে সেইসবের সন্তোষজনক ব্যাখা দিয়ে দিয়েছেন। ব্যাপারটা এরকম না যে—এমন কেন হলো, অমন কেন হলো—গল্পের মাঝখানে তার বিশাল কোনো কারণ দর্শানো, বরং গল্পের স্বাভাবিক গতিতেই সেই ব্যাখাটুকু অতি সংক্ষেপে অথচ প্রয়োজনমত বসে গেছে।

আমি বই পড়ার সময় আগে থেকে অনুমান করতে পছন্দ করি, আর অনুমান মিলে গেলে আত্মশ্লাঘা অনুভব করি। কিন্তু এইদিক থেকে ঢাকায় ফাগুন একটু যেন দুঃখই দিলো আমাকে। শেষ পর্যন্ত পুরো গল্পটা একটানা আনপ্রেডিক্টেবলই। দুঃখজনক আনন্দ বলা যায়। এরকম আনন্দ অনেকদিন উপভোগ করিনি।

‘ঢাকায় ফাগুন’ গত এপ্রিল মাসের শেষ সপ্তাহে প্রকাশ হয়েছে। হিস্ট্রিকাল থ্রিলার ধাঁচের উপন্যাসটি প্রকাশ করেছে ‘বাতিঘর প্রকাশনী’। মাত্র দেড় মাসেই বইটি নিয়ে বেশ কথা হচ্ছে। আমিও সদ্যই পড়ে শেষ করেছি বইটি। পড়া শেষ করে মনে হলো বইটি নিয়ে আরো আলোচনা হওয়া উচিত। তাই নিজের জায়গা থেকে খানিকটা লেখার চেষ্টা করলাম।

বইয়ের কয়েকটি দূর্বল দিকও রয়েছে। ভবিষ্যতে চরিত্র নির্মাণে লেখক আরো যত্মবান হবেন আশাকরি। উপন্যাসের ভিতরেই টুকরো টুকরো কয়েকটি গল্প আছে। হাসান জামিল নামক এক তরুণ লেখকের গল্প। আমার কাছে মনে হয়েছে গল্পগুলোর কারণে উপন্যাসের মূল গল্প কিছুটা বাধাপ্রাপ্ত হয়েছে। যোগেশ চন্দ্রের নামের শেষে কোথাও ‘ঘোষ’ কোথাও ‘বোস’ ব্যবহার করা হয়েছে। এমন টুকটাক কয়েকটি অসঙ্গতি চাপিয়ে রেখে বইটিকে দশে দশ দেওয়াই যায়।

হাসান ইনাম-এর প্রায় সব লেখা আমার সুযোগ হয়েছে। যখন তিনি লেখালেখি শুরু করেছেন তখন আমিও কেবল উঠতি পাঠক। বিভিন্ন সাহিত্য সাময়িকীতে ঘুরেফিরে যাদের নাম সামনে আসতো তাদের ভিতর হাসান ইনাম থাকতেন। সাপ্তাহিক লিখনীর একটি ঈদ সংখ্যায় হাসান ইনামের বড় একটি গল্প পড়েছিলাম। সম্ভবত ২০১৪ তে। লেখালেখির শুরু থেকেই হাসান ইনাম সম্ভাবনাময় তরুণ লেখক হিসেবে সমাদৃত বা পরিচিতি পেয়ে আসছে। এই বইয়ের আগে তার বেশ কয়েকটা ছোট গল্পের বই বেরিয়েছে। তবে ‘ঢাকায় ফাগুন’ তার পূর্বের সব কাজকে ছাপিয়ে যেতে পেরেছে বলে আমার বিশ্বাস।

Read More

Was this review helpful to you?

ঢাকায় ফাগুন। দেরিতে হলেও বইটা পড়লাম। এটি একটি হিস্টোরিকাল থ্রিলার। পাতায় পাতায় রহস্য ও রোমাঞ্চকর ইতিহাসে ঠাসা। খানিকটা জটপাকানোও বলা যেতে পারে। প্রতিটা পাতা উলটাতেই যেন হাজারটা প্রশ্ন মাথার ভিতর উকি দেয়। উত্তরের খোঁজে মন ছটফট করে। কি কেন কিভাবে, শুধুই প্রশ্নবোধক চিহ্ন।

লেখক কালজয়ী কিছু একটা লেখার স্বপ্নে বিভোর। কিন্তু সেরকম লেখার জন্যে মনমত প্লট পাচ্ছেন না। হঠাৎ দারুন একটি গল্প নিজেই এসে উপস্হিত হলো তার দরজায়। তবে সে বর্তমানের কেউ না, বরং ১৯৮২ থেকে আসা এক আগন্তুক। সে নাকি টাইম ট্রাভেলার! আসলেই কি টাইম ট্রাভেল নাকি অন্য কিছু? কিন্তু কি সেই রহস্য, কি সেই ইতিহাস? শুধু কি ঢাকার ইতিহাসেই কাহিনী শেষ?

উস্তাদ আলাউদ্দি খাঁ, কাদের সরদার ও সরদারি ব্যবস্থার ইতিহাস, আজমির শরিফ, মাজার পূজার ইতিহাস, সাধনা ঔষধালয় ও বানরের দল, শ্রী যোগেশচন্দ্র ঘোষ, পতিতালয়ের ঢাকার প্রথম চলচ্চিত্রে অভিনয় করা হরিমতি বাঈজি ও বাঈজিদের জীবন, পতিতালয়ের ইতিহাস, খাঁজা জহির, রেসকোর্স ময়দান, বিজ্ঞানের ভাষায় টাইম ট্রাভেল, জিঞ্জিরা প্রাসাদ, ঘষেটি বেগমের মৃতু, লালবাগের পুলিশ বিদ্রোহ এবং সর্বশেষ বুদ্ধদেব বসুর কবিতা। এত এত ইতিহাস, বোঝাই যাচ্ছে লেখককে রীতিমত ঘাম ঝড়াতে হয়েছে এর জন্যে।

আমি যেহেতু হাসান ইনামের লেখা এই প্রথমবার পড়ছি, তাই কিছুটা অসুবিধা হচ্ছে পড়তে। গল্পের শুরুতে আমার কাছে খানিকটা বলিউডের 'বার বার দ্যেখো' মুভির মতো লেগেছে। যেখানে নায়ক সিদ্ধার্থ মালহোত্রা এক পণ্ডিতের সাথে জেদ ধরে বসে এবং তার পর থেকে সে যখনই ঘুমায়, জেগে দেখে সে অন্য কোনো সময়ে এসে পৌছেছে। তেমনই গল্পের হাসান মাহফুজ নিজের অজানতেই বিভিন্ন সময়ে টাইম ট্রাভেল করে। ঘুম থেকে উঠে দেখে অন্য সময়ে। কখনো দেখে যোগেশ বাবুর সামনে বসা, কখনো হরিমতি বাঈজির সামনে আবার কখনো বা নিজেকে দেখে রেসকোর্স ময়দানে ঘোড়দৌড় প্রতিযোগিতা করতে। এর শেষ কখায়? কি কাহিনী লুকিয়ে আছে এর পেছনে?
প্রথম ২-৩ পাতায় লেখকের বার বার অকারণে স্ত্রীকে টানা আমার কাছে পড়তে একটু বিরক্তিকর লেগেছে। লেখা দেখে মনে হয় লেখকের অল্পতেই ক্ষেপে যাওয়ার বদঅভ্যাস আছে। যাহোক, থ্রিলার বললেও শেষ পাতায় গিয়ে আমার কাছে মনে হয়েছে এটি একটি প্যারাসাইকোলজির বই। কিন্তু সত্যি বলতে দারুন লেগেছে লেখাটা।

Read More

Was this review helpful to you?

নতুন লেখক হিসাবে বেশ ভালই লিখেছেন হাসান ইনাম। প্লট অভিনব। তবে এটাকে আলাদা কোনো জনরাতে ফেলাটা কঠিন হবে। লেখকের ঢাকার ইতিহাস নিয়ে জ্ঞান আমাকে মুগ্ধ করেছে।

লেখককে পরবর্তী বই এর জন্য শুভ কামনা।

Read More

Was this review helpful to you?

বরাবরের মতো এবারো আশানুরূপ লিখনি ♥
ইতিহাসসংক্রান্ত হওয়ায় আগের গুলোর তুলনায় বেশ ব্যাতিক্রমধর্মী ছিলো ভালো লাগলো

Read More

Was this review helpful to you?

এটা পড়ে ঢাকার ইতিহাস প্রতি আরও আগ্রহ বেড়েছে। অনেক অনেক দু'আ আর ভালোবাসা রইলো লেখক হাসান ইনাম ভাইয়ের জন্য।

Read More

Was this review helpful to you?

আমি চাই আপনি আরো বই আমাদের উপহার দিবেন আমাদের |

Read More

Was this review helpful to you?

অবশেষে বইটা বের হলো 😍
বেশ ভালো হবে আশা করছি। ❤️

Read More

Was this review helpful to you?

অসাধারণ একটা বই! Highly recommended!

Read More

Was this review helpful to you?

view the book look ing like wow

Read More

Was this review helpful to you?

অসম্ভব সুন্দর একটি বই❤️

Read More

Was this review helpful to you?

নতুন হিসেবে খুবই ভাল।

Read More

Was this review helpful to you?

Show more Review(s)

Product Q/A

Have a question regarding the product? Ask Us

Q:

How many pages ? Questioned by Motaher Hossain on 09 Feb, 2024

A:

Dear customer, this book contains 192 pages. Thanks for your question. Answered by Rafid Ahmed on 09 Feb, 2024

Customers Also Bought

loading

Similar Category Best Selling Books

prize book-reading point
Superstore
Up To 65% Off

Recently Viewed

cash

Cash on delivery

Pay cash at your doorstep

service

Delivery

All over Bangladesh

return

Happy return

7 days return facility

0 Item(s)

Subtotal:

Customers Also Bought

Are you sure to remove this from bookshelf?

Write a Review

ঢাকায় ফাগুন

হাসান ইনাম

৳ 235 ৳300.0

Please rate this product